রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৭

Youtuber দের একটা কাজ করা আবসক না হলে Google adsense Block হয়ে যাবে

আমরা অনেকে আছি যারা Youtube থেকে টাকা আয় করে থাকি। তাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা জানেন না যে
Google adsense এর কিছু রুল।
এই রুল গুলোর মধ্যে বড় বা জরুরি রুল যেটি
তা হলো
১. গুগল এডছেন্ড এই লগিন
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা Youtube channel এর সাথে গুগল এডছেন্ড যোগ করার পর আর গুগল এডছেন্ড এ লগিন করি না
২.Youtube channel video comment repl
আমরা অনেকে আছি যারা নিজেদের ভিডিও কমেন্ড এর রিপলে দিনা।
যার ফলে গুগল এডছেন্ড মনে করে আপনি আনএকটিব।
এতে
###আপনার Youtube channel block এবং google adsense account block হয়ে যেতে পারে।

কী-বোর্ডের F1 থেকে F12 পর্যন্ত কী গুলোর কাজের বিবরন

কীবোর্ডের ফাংশন কী সমাচার
কীবোর্ডের F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে কী আছে সেগুলোকে ফাংশন কি বলা হয় . এখন আসুন জেনে নেয় এই কী গুলোর কোনটা কি কাজ করে .
কীবোর্ড
F1 : সহায়তাকারী কী হিসেবে ব্যবহৃত হয় . F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘ হেল্প ‘ চলে আসে .
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের ( রিনেম ) জন্য ব্যবহৃত হয় . Alt + Ctrl + F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয় . Ctrl + F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায় .
F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয় . Shift + F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয় .
F4 : ওয়ার্ডের শেষ কর্মের আবার সঞ্চালিত ( পুনরাবৃত্তি ) করা যায় এ কী চেপে . Alt + F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয় . Ctrl + F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয় .
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ , ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি রিফ্রেশ করা হয় F5 চেপে . পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায় . , খুঁজে প্রতিস্থাপন , উইন্ডো খোলা হয় যেতে ওয়ার্ডের .
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় ( অ্যাড্রেসবার ) নিয়ে যাওয়া হয় . Ctrl + Shift + F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয় .
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কী চেপে . ফায়ারফক্সের কাকপদ ব্রাউজিং চালু করা যায় . Shift + F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ , বিপরীত শব্দ , শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয় .
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কী . সাধারণত উইন্ডোজ সেফ মোড – এ চালাতে এটি চাপতে হয় .
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস 5.0 – এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কী দিয়ে .
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কী চেপে . Shift + F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি , লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয় .
F11 : ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় .
F12 : ওয়ার্ডের উইন্ডো খোলা হয় এ কী চেপে হিসাবে সংরক্ষণ করুন. চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয় + F12 Shift . এবং Ctrl + Shift + F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয় .

সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭

ভেরিফাই্ড করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেল এবং ইউটিউব নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্ন আনুন

আমি আজ আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনি আপনার চ্যানেলটি ভেরিফাইড করবেন এবং ইউটিউব চ্যানেলের নামের পাশে ভেরিফাই্ড চিহ্ন আসবে।

আমরা সবাই চাই আমাদের চ্যানেলটি ভেরিফাইড করতে এবং নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্ন আন্তে।নিজের চ্যানেলের পাশে ভেরি ফাই চিহ্ন দেখার ইচ্ছা সব টিউবারেরই আছে।আর ভেরিফাই চ্যানেল থাকলে ইউটিউবের অনেক সুযোগ সুবিধাও পাওয়া যায়।কপি রাইট কম ধরে আবার ধরলেও সহজে ছাড়া পাওয়া যায়।আরও অনেক কারণ আছে।সব তো আর এক দিনে পরে শেষ করা যায় না।যাইহোক এবার কাজের কথায় আশি।

3D এনিমেশন তৈরি করুন ইউটিউব ক্যারিয়ার গরুন । 3D ANIMATION FOR YOUTUBE BY BLENDER (PART 1)

প্রথমত আপনার চ্যানেলে স্টাইক,কপি রাইট কেলেম বা কোন রকম সমস্যা থাকতে পারবে না।এরকম কোন সমস্যা থাকলে আপনার চ্যানেলটি ভেরিফাই হবে না।

আপনার চ্যানেলে একটি সুন্দর লোগো এবং ব্যানার থাকতে হবে।একটু বলে রাখি যে আপনাকে দেখতে হবে আপনি কি হিসেবে ভেরিফাই করবেন;সেলিব্রেটি,বিসনেজ নাকি সাধারণ পাবলিক হিসেবে।এসব ভেবে সেই ভাবে আপনার চ্যানেলটি সাজিয়ে ফেলুন।

আপনি আপনার চ্যানেলের লোগো,ব্যানারের সাথে মিল রেখে ফেইসবুক,টুইটার পেইজে একটা পেইজ রাখুন।পেইজে অবশ্যই আপনার চ্যানেলটি কানেক্ট থাকতে হবে।

আপনার চ্যানেলে ভালো মানের ফলোয়ার,লাইক এবং সাবস্ক্রাইব থাকতে হবে।কিন্তু আপনি যদি এমসিএনে যোগ থাকেন এবং MCN যদি আপনাকে একটু সাহায্য করে তাহলে ১০০ সাবস্ক্রাইবে ও চ্যানেল ভেরিফাই করতে পারবেন।

আপনি যদি সাধারন পাবলিক হিসেবে ভেরিফাই করতে চান তাহলে আপনার আসল ফটো সেট করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে।আর সোসিয়াল মিডিয়া গুলোতেও।আপনার পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের কোন দরকার নেই।।শুধু মাত্র আপনাকে ইউটিউবের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে।

এবার ইউটিউবের সাথে কন্টাক্ট করুন।যদি আপনি MCN এর সাথে যুক্ত থাকেন তাহলে MCN কে রিকুইয়েষ্ট করুন তারা যেন আপনার চ্যানেলটি ভেরিভাই করার জন্য ইউটিউবকে রিকুয়েষ্ট করে।  MCN এটা করে থাকে।

ইউটিউব হেল্প এ যান।ইউটিউব হেল্পের লিংক এখানে ক্লিক ক্রুন।এরপর নিচের চিত্রের মত contact এ ক্লিক করুন।

এরপর নিচের চিত্রের মত মার্ক করা স্থানে ক্লিক করুন

এরপর আবার নিচের চিত্রের মত লেখায় ক্লিক করুন।আপানাদের সুবিধার জন্য আমরা চিত্রে মার্ক করে দিয়েছি


এরপর মেইলে ক্লিক করুন


এরপর নিচের চিত্রের মত পেইজ আসবে

এবার এই ফর্মটি পুরণ করে সাবমিট করুন।৩ বা ৪ দিন পর আপনি একটি রিপলাই পাবেন।তারপর আপনার চ্যানেলটি মান সম্পন্ন হলে অবশ্যই ভেরিফাই হয়ে যাবে।আর না হলে কোন রকম দিশেহারা হবেন না।আপনি আপনার চ্যানেলের জন্য কঠিন পরিশ্রম করে যান,আরও বেশি সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে থাকুন এবং পরে ভেরিফাইয়ের জন্য আবার চেষ্টা করুন।ইনশাল্লাহ আপনি সফল হবেনই।শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।

forcetunes.blogspot.in/2016/09/blog-post_68.html?m=1

ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড হওয়ার কারণ !!! এবং কিভাবে সাসপেন্ড হয়ে যাওয়া চ্যানেল ফিরিয়ে আনবেন How to Recover Suspended Terminated

১. Nudity or sexual content: (নগ্নতা বা যৌন
সামগ্রী)
পর্নোগ্রাফি বা যৌনতাপূর্ণ বিষয়বস্তুর ইউটিউব এলাও
করেনা।. এমনকি নিজের ভিডিও না।যদি প্রাথমিক উদ্দেশ্য,
শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, বা শৈল্পিক একটি ভিডিও
নগ্নতা বা অন্যান্য যৌন বিষয়বস্তু অনুমোদিত হতে পারে,
এবং তা অযৌক্তিকভাবে নয়. উদাহরণস্বরূপ: স্তন
ক্যান্সারের উপর একটি তথ্যচিত্র উপযুক্ত হবে, শিক্ষাগত
তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক বা শৈল্পিক হয়. কিন্তু একই তথ্যচিত্র
থেকে প্রসঙ্গের বাইরে পোস্ট করা যাবে না. শিরোনাম এবং
বর্ণনা দিয়ে পুরো বিষয় টা বুঝিয়ে দিতে হবে।নগ্নতা বা
নাটকীয় যৌন আচরণ ধারণকারী ভিডিও বয়স-সীমাবদ্ধতা
করে দিতে হবে।
২.Violent or graphic content: (হিংসাত্মক বা
গ্রাফিক সামগ্রী)
হিংসাত্মক বা রক্তাক্ত সামগ্রী, উত্তেজনাপূর্ণ, ।সহিংসতা,
প্রতিবাদকারী ফুটেজ কারো অসম্মান করার উদ্দেশ্যে
পোস্ট করা যাবে না।যদি আপলোড করতেই চান তাহলে
অনেক তথ্য দিতে হবে।যেমন: তারিখ, অবস্থান, বিষয়বস্তু,
প্রাসঙ্গিক বা শিক্ষাগত তথ্য। তবে মুভি গান ভিডিও তে যদি
ওগুলো থাকে তবে তেমন সমস্যা নেই।মাত্রা অনুযায়ী বয়স
সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে।সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের
উপর কোন ভিডিও আপলোড করবেন না।
৩. Hateful content : জাতি ধর্ম, অক্ষমতা, লিঙ্গ,
বয়স, জাতীয়তা, প্রবীণ অথবা যৌন অভিযোজন / লিঙ্গ
পরিচয়, অথবা যার প্রধান উদ্দেশ্য ঘৃণা উস্কে দেয়ার উপর
ভিত্তি ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে সহিংসতা এই রকম ভিডিও।
ঘৃণাবাচক কথা যেমন: জাতি বা জাতিগত
উত্স,ধর্ম,অক্ষমতা,লিঙ্গ,বয়স,প্রবীণ, যৌন অভিযোজন /
লিঙ্গ পরিচয় ইত্যাদি আপলোড করবেন না।
৪. Spam, misleading metadata, and scams:
(স্প্যাম, বিভ্রান্তিকর মেটাডেটা এবং স্ক্যাম) দর্শন
বাড়ানোর জন্য ভুল বিবরণ, ট্যাগ, শিরোনাম, বা থাম্বনেল
তৈরি করবেন না. মন্তব্য এবং ব্যক্তিগত বার্তা সহ
অলক্ষিত, অযাচিত বা পুনরাবৃত্তিমূলক বৃহত পরিমাণে
বিষয়বস্তু পোস্ট করা ঠিক নয়। বেশী লাইক, কমেন্ট,
ভিউয়ার, সাবস্ক্রইবার বাড়ানোর জন্য কোন প্রকার
সফ্টওয়ার ব্যাবহার করা যাবে না।আপনার ভিডিওতে যা আছে
তাই ট্যাগ লিখেন, সেই অনুপাতে টাইটেল লিখেন, বর্ণনা
লিখেন। থাম্বনেইল এবং ভিডিও বিষয় বস্তু একই রাথুন।
ভিউয়ারা বিভ্রান্ত হয় এমন থাম্বনেইল দেবেন না।বেশি
আর্ন করার জন্য অন্য কাউকে এ্যাড ক্লিক করতে বলবেন
না।
৫. Harmful or dangerous content: (ক্ষতিকারক
বা বিপজ্জনক বিষয়বস্তু) বাচ্চাদের উত্সাহিত করে এমন
পোস্ট করবেন না. যেমন ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক কাজ
দেখানো ভিডিও, তীব্রতার উপর নির্ভর করে মুছে বয়স-
সীমাবদ্ধ হতে পারে।
হিংসার উদ্রেক করে, বিপজ্জনক, বেআইনী কাজে, মারাত্মক
শারীরিক ক্ষতি, ঝুঁকি আছে, বিপজ্জনক বা বেআইনী কাজ,
বোমা তৈরির নির্দেশ, বিষম গেম, হার্ড মাদক ব্যবহার, বা
অন্যান্য কাজ যেখানে গুরুতর আঘাত হতে পারে। যদি
প্রাথমিক উদ্দেশ্য, শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, অথবা
শিল্পসম্মত (EDSA) একটি ভিডিও বিপজ্জনক ঘটনাপূর্ণ
মঞ্জুরিপ্রাপ্ত হতে পারে, এবং তা অযৌক্তিকভাবে গ্রাফিক
নয়. উদাহরণস্বরূপ, বিষম গেম বিপদ এক সংবাদ টুকরা
উপযুক্ত হবে, কিন্তু ছাঁট একই তথ্যচিত্র থেকে প্রসঙ্গের
বাইরে পোস্ট করা যাবে না.
৬. Copyright: (কপিরাইট) এটার ব্যপারে তো সবাই যানে।
৭. Threats: (হুমকি) শিকারী আচরণ, ছদ্ম, হুমকি,
হয়রানি, ভয় দেখানো, গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ, মানুষের
ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ, অন্যদের হিংসাত্মক কাজে
প্ররোচিত করা অথবা ব্যবহারের শর্তাবলী লঙ্ঘন এই গুলো
ইউটিউব খুব গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করে। এই ধরনের ভিডিও
আপলোড করবেন না।
How To Get back SuspendedTerminated /
Youtube Channel In Five 5 Minute Bangla

ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পাচটি সহজ পদ্ধতি চাইলে দেখুন


অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ওয়েবসাইট বিল্ডিং/ক্রিয়েট করে কাজ শুরু করাটা হচ্ছে যা একটি কমন ও ট্রেডিশোনাল পদ্ধতি। অনেকে আছেন যারা কিনা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার শুরুর দিকে ওয়েবসাইট বিল্ডিং/ক্রিয়েট করে কাজ করতে আগ্রহী না, তাদের কে উদ্দেশ্য করেই আজকে আমার এই লিখা।

বিঃদ্রঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সফলতার চাবি হচ্ছে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক (প্রোডাক্ট) টিকে সম্ভাব্য অডিএন্স(কাস্টমার) এর সামনে তুলে ধরা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে তো এই কাজ টি করতে হবেই , কিন্তু কিভাবে এই কাজটি করে আপনি অডিএন্স(কাস্টমার)কে আপনার পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলবেন তা সম্পূর্ণ আপনার ক্রিয়েটিভিটি ও উপস্থাপনার উপর নির্ভর করবে। এই কথা মাথায় রেখে নিচের পদ্ধতি গুলো ট্রাই করতে পারেন।

১)ব্লগ এবং ফোরাম পোস্টঃ

এটি অনেক সিম্পল একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রথম স্বাদ টা নিতে পারেন। প্রথমে আপনাকে প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হবে (যে প্রোডাক্ট বা নিশ নিয়ে আপনি কাজ করতে চান) প্রমট করার জন্য। তারপর আপনার প্রোডাক্ট এর ধরন বুঝে উপযুক্ত ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে পোস্ট দিতে হবে এবং উপজুক্ত পরিবেশ তৈরি করে আপনার অ্যাফিলিয়েশন লিঙ্ক টি শেয়ার করতে হবে।

নিচে একটি উদাহরন দেওয়া হোল। এখানে আপনি দেখতে পাবেন এই ফোরাম মেম্বার টি তার পোস্টে অ্যাফিলিয়েশন লিঙ্ক কিভাবে শেয়ার করেছেন এবং তার অ্যাক্টিভিটিস আর রেগুলারিটি দিয়ে নিজেকে একজন ট্রাস্টেড ও রিস্পেক্টেড মেম্বার হিসেবে গরে তুলেছেন…

অবশ্যই আপনি সেই সব ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে আপনার পোস্ট এবং লিঙ্ক শেয়ার করবেন যেখানে আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড অডিএন্স আপনি পাবেন। যেমন, আপনি হেলথ রিলেটেড ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে খাদ্য নিয়ে পোস্ট করতে পারেন কিন্তু ফ্যাশন রিলেটেড পোস্ট দিলে সেখানে কোন কাজে আসবেনা কারন সম্ভাব্য কাস্টমার আপনি সেখান থেকে পাবেন না।

আর তাছাড়া আপনি এই পদ্ধতি তে তখনি খুব সহজে সফল হতে পারবেন যখন কিনা আপনি আপনার ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে নিজের একটা বিশ্বস্ত অবস্থান তৈরি করে নিতে পারবেন। এই অবস্থান তৈরি করা বেশি একটা কষ্টের কাজ না, তাই ভয় পাওার কিছু নেই। রেগুলার এবং হেল্পফুল পোস্ট এর মাধ্যমে আপনি আপনার এই অবস্থান অল্প কিছুদিনের মধ্যেই করে নিতে পারবেন।

তবে একটা কথা মনে রাখবেন, যদি আপনি সেখানে স্প্যামিং অথবা ইউস লেস কিছু পোস্ট করেন তথা ব্লগ এবং ফোরাম সাইটের টপিক এর বাইরে বিভিন্ন পোষ্ট করেন তাহলে আপনি চিরদিনের জন্য সেই সাইট থেকে ব্যান হয়ে যেতে পারেন।

২)ই-বূকঃ

এটি অনেক কার্যকরী একটি মাধ্যম, যার দ্বারা আপনি খুব সহজেই আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক একটি নিদ্রিস্ট সংখ্যক অডিএন্স এর মাঝে প্রচার করতে পারবেন এবং এর জন্য নিজের কোন ওয়েবসাইট থাকা বাধ্যতা মুলক না।

এক্ষেত্রে একটা কথা মনে রাখবেন যে, “ফ্রী জিনিস সবাই চায় এবং লাইক করে”! এই কথা টি মাথায় রেখে আপনি একটি ই-বূক অথবা কোণো বিষয় নিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি কোড়ে ফেলুন। ই-বূক বা রিপোর্ট তৈরির সময় এর ভিতর আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক টি দিয়ে দিন। এরপর আপনি সেই ই-বূক বা রিপোর্ট টি বিভিন্ন যায়গায় ডিস্ট্রিবিউট করুন এবং সবাইকে স্বাগতম জানান আপনার এই ই-বূক বা রিপোর্ট টি ফ্রীতে নেবার জন্য। অতঃপর জারাই ই-বূক বা রিপোর্ট টি নিবেন তাদের ভিতর থেকেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার সম্ভাব্য কাস্টমার।

ই-বূক বা রিপোর্ট টি অবশ্যই যথাযথ মান সম্পূর্ণ, হেল্পফুল এবং আকর্ষণীয় হতে হবে অন্যথায় আপনি এখান থেকে ০% ও উপকৃত হবেন না। ই-বূক বা রিপোর্ট টি যে যে বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন………

নতুন এবং জনপ্রিয় তথ্য নিয়েপুরাতন এবং ক্লাসিক তথ্য নিয়েইন্টারেস্টিং তথ্য নিয়েকোন বিষয় নিয়ে টিপস দিয়েকোন থিউরি আলোচনা করেসমসাময়িক বিষয় বস্তুইত্যাদি

যদি আপনার ই-বূক বা রিপোর্ট টি যথাযথো হয় তাহলে আপনি এখান থেকে ও বেনিফিটেড হতে পারবেন।

৩)ইউ-টিউব সিরিসঃ

ইউ-টিউব এমন একটি সাইট যেখানে প্রতি মাসে নতুন করে বিলিওন বিলিওন ভিসিটর আসে। চাইলে আপনি এই এডভান্টেজ টি নিতে পারেন। কিছু ইনভেটিভ আইডিয়া নিয়ে ইউ-টিউবে একটি নিশ চ্যানেল খুলে সেই চ্যানেলের জন্য ভিডিও সিরিস তৈরি করুন। তারপর সেই ভিডিওর ডিস্ক্রিপসনে বা কৌশলে ভিডিওর ভিতরে অ্যাফিলিয়েট লিংক টি দিয়ে দিন। এভাবে আপনি আপনার ভিডিও ভিউয়ারস দের সম্ভাব্য কাস্টমারে রুপান্তরিত করতে পারেন।

এই কাজ টি করার সময় আপনাকে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে, না হলে আপনি আপনার উদ্দেশ্য সাধন করতে পারবেন না। বিষয় গুলো হোল………

ভিডিও কন্টেন্ট গুলো অবশ্যই ভিউয়ারস দের কথা চিন্তা করে করতে হবে। যদি ভিউয়ারস দের কাছে আপনার ভিডিও তথা চ্যানেল টি পছন্দনিও হয় তার পর এর দ্বারা মার্কেটিং তথা প্রফিট এর কথা চিন্তা করবেন।ভিডিও গুলো অবশ্যই আপনার নিশ রিলেটেড হতে হবে এবং সেই অনুপাতে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলো ও ভিডিও রিলেটেড হতে হবে।যদি ভিডিও টাইটেলের সাথে আপনার ভিডিও তথা অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলো না মিলে তাহলে কিন্তু ইউ-টিউবের নিয়ম অমান্য করা হবে। এটাকে “violating YouTube’s policies” বলে। এটির আওতায় পরে গেলে পেনাল্টি হিসেবে আপনার চ্যানেল টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।

সাধারনত ইউ-টিউবে ভিডিও মার্কেটিং করাটা রিস্ক, কারন ইউ-টিউবে অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলোকে স্প্যাম লিস্টেড করে ফেলা হয়। কিন্তু এটা কোন ভয়ের বেপারি না, কারন আপনি যদি স্প্যামি কর্ম কাণ্ড বাদ দিয়ে প্রতিনিয়ত নিশ রিলেটেড ইউসফুল ভিডিও কন্টেন্ট যোগ করেন এবং ইউ-টিউবের সকল পলিছি মেনে সৎ ভাবে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলোকে মার্কেটিং করতে থাকেন তাহলে কোন সমস্যা হবেনা।

আপনার ভিডিও কন্টেন্ট গুলো যে যে বিষয়ে বানাতে পারেন………

ইনফরমেটিভ প্রোডাক্ট রিভিউইন্সট্রাকসনাল ভিডিওটপিকাল ডিসকাশন

বিঃদ্রঃ প্রত্যেক ভিডিওর ডিস্ক্রিপসনে একটির বেশি লিংক দেওয়া উচিৎ না। আপনার ভিডিও গুলো যদি ভিসিটর দের জন্য ইউসফুল হয় এবং ভিসিটর দের মধ্যে ভ্যালু তৈরি করতে পারে তাহলে এটি অবশ্যই আপনার জন্য লাভ জনক।

৪)বিল্ডিং হাবঃ

কোন রকম ওয়েবসাইট বিল্ডিং ছারাই হাব এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা হতে পারে আপনার জন্য একটি শুভ সূচনা। হাব হচ্ছে এক ধরনের ১-পেজ মিনি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার প্যাঁসনেট বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। এটি HubPage Site দ্বারা হোস্টেড করা। একটি দৃষ্টি নন্দন ও উপযুক্ত হাব পেজ তৈরি করতে হলে ওয়েব ডেভলোপমেন্ট বা ডিজাইনিং এর কোন কিছুই জানার প্রয়জন নেই , আপনি এভাবেই একটি হাব পেজ তৈরি করতে পারবেন।

হাব পেজের সব থেকে ভালো দিক হচ্ছে এটি একটি সোশ্যাল নেট-ওয়ার্কিং সাইট, তাই এটির দ্বারা খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট এর জন্য ট্রাফিক জেনারেট করা যায়।

৫)পে-পার-ক্লিক অ্যাডভারটাইসমেন্টঃ

এই পদ্ধতিটি আমি সবার শেষে আলোচনা করছি কারন এই পদ্ধতিটি আমি আপনাদের জন্য রিকমান্ড করবোনা তবে চাইলে আপনারা করতে পারেন। এটির জন্য কোন দক্ষতার প্রয়জন নেই। আপনি গুগল এবং বিং এর দ্বারা পেইড ক্যাম্পেইং এর মাধ্যমে এটা করতে পারেন। এতে করে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার অ্যাড টি অগ্রাধিকার পেয়ে আগে থাকবে ফলে অ্যাফিলিয়েট লিংক এর জন্য যথেষ্ট পরিমানে ভিসিটর আসবে এবং যারা কিনা আপনার সম্ভাব্য কাস্টমার হতে পারে।

শেষ কথাঃ

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ ইনকাম করার জন্য অনেক রাস্তা বা পদ্ধতি আছে। তবে আপনি যদি লং টাইম বা স্থায়ী ভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে এখানে ওয়েবসাইটের কোন বিকল্প নেই।

সোমবার, ৩ জুলাই, ২০১৭

Play store এর paid apps & games ফ্রি তে ডাউনলোড করার জন্য সংগ্রহ করে রাখুন চরম জনপ্রিয় কিছু অ্যাপ এর আপডেট ভার্সন


আসসালামু আলাইকুম,

অ্যাপস,গেমস সব কিছুর রাজা Play store.যত গেমস,অ্যাপস আছে আগে তা play store এ রিজিল পায়।এবং তার মধ্যে কিছু অ্যাপ আছে যা Paid মানে এই গুলা ডাউনলোড কর‍তে চাইলে আপনাকে ডলার খরচ করা লাগবে।
screenshots:

কিন্তু অ্যাপ,গেমস ডাউনলোড করার জন্য কেই বা নিজের টাকা খরচ করতে চাইবে।তাই আজ আপনাদের জন্য তিনটি অ্যাপ নিয়ে এসেছি যা দিয়ে আপনারা সব ধরনের Paid Games & Apps ফ্রি ডাউনলোড করতে পারবেন।সব আপডেট ভার্সন পাবেন।এই অ্যাপ তিনটি আপডেট ভার্সন আজ আপনাদে জন্য নিয়ে এসেছি।ভাল লাগলে সংগ্রহ করে রাখুন।

 
Update:27-6-17

অ্যাপ নেম:All in all downloader(update)
সাইজ:3.2mb

ডাউনলোড লিংক: এখানে ক্লিক করুন

অ্যাপ নেম:Blackmart Alpha(Update)
সাইজ:4mb

ডাউনলোড লিংক:এখানে ক্লিক করুন

অ্যাপ নেম:Aptoide
সাইজ:16mb

ডাউনলোড লিংক: এখানে ক্লিক করুন

সবাই ভাল থাকেন। আল্লাহ্‌ হাফেজ।

৩২ টা অ্যাপ এর কাজ করবে এই একটা ছোট্ট অ্যাপ,আপনার ফোনে এই অ্যাপ টি অবশ্যয় থাকা দরকার[আপডেট+বিস্তারিত]

আসসালামু আলাইকুম।

আপনারা সকলে কেমন আছেন? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।আজ আমি শেয়ার করছি গুগলের চমৎকার একটি অ্যাপ যা আপনাদের অবশ্যই কাজে লাগবে।
আমরা সাধারণত একেক কাজের জন্য একেক অ্যাপ ব্যবহার করি।এতে করে একদিকে যেমন আমাদের রোম কমে যায় অন্যদিকে সেটও ভারি হয়ে যায়।কিন্ত একটি অ্যাপ এর মধ্যেই যদি আপনি আপনার দরকারি সব অ্যাপস পেয়ে যান তাহলে কেমন হয়? অবাক হবার কিছুই নেই আমি যে অ্যাপটা শেয়ার করছি সেটার মধ্যে ৩২ টা অ্যাপ রয়েছে। মানে আপনি এক অ্যাপ দিয়ে ৩২ টা অ্যাপ এর সমান কাজ করতে পারবেন।স্ক্রিনশট গুলা দেখুন।

আর হ্যাঁ এটি আপডেট ভার্সন।

update :2-7-17

screen shots:

 

অ্যাপ নেম:Smart kit 360
সাইজ:৬মেগাবাইট

ডাউনলোড লিংক:এখানে ক্লিক করুন

একবার দেখে নিন ৩২ টা অ্যাপ এর নাম:
 

Heart Rate MonitorTranslator (All languages)Music FinderExercise TimerCleaner, RAM BoosterSaverMeterMagnifierProtractorRingtone MakerMetal detectorNotepadCurrency ConverterCalculator & GraphUnit converterAudio RecorderMetronomePitch tunerCode scannerFile ExplorerAltimeterAbacusRulerLevellerSpeedometerFlashlightReminderStopwatchVibrometer

খুব কাজের অ্যাপ ব্যাবহার করেই দেখুন ভাল লাগবে।

রবিবার, ২ জুলাই, ২০১৭

আপনার বন্ধুর মোবাইলে লগিন হয়ে থাকা আপনার ফেসবুক আইডি আপনার ফোন থেকে লগআউট করুন

আসসালামু আলাইকুম সবাই কেমন আছেন?

আজ আমি আপনাদের কাছে এমন একটা টিপস শেয়ার করবো যেটার সাহায্য আপনার বন্ধুর মোবাইলে লগিন হয়ে থাকা ফেসবুক আইডি আপনার ফোন থেকে লগআউট করতে পারবেন ।

আমরা অনেক সময় আমার বন্ধুর মোবাইলে নিজের ফেসবুক আইডি লগিন করে লগআউট করতে ভুলে যাই । একবার ভেবে দেখুন এই আইডি যদি আপনার বন্ধুর হাতে পড়ে যায় তাহলে কি হবে ভেবে দেখেছেন।

আর কথা নয় চলুন কাজে লেগে পড়ি ।

প্রথমে ফেসবুকে যান তারপর ফেসবুকে আপনি যে আইডি আপনার বন্ধুর মোবাইলে লগিন করেছিলেন । সেটা দিয়ে লগিন করুন ।

তারপর Setting & privacy তে যান ।

তারপর security তে যান ।

তারপর Recognized Devices এ যান ।

তারপর আপনি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট মোবাইল বা পিসি লগিন করা অাছে তা দেখতে পাবেন । এখন যে সমস্ত মোবাইল এন্ড পিসি আপনার না সে গুলো সিলেক্ট করে রিমুভ করে দিন । (দেখুন আমার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট অন্য কোনো মোবাইল বা পিসি দিয় লগিন করা নাই।

কাজ শেষ। 

আশা করি পোষ্ট টি আপনার উপকারে আসবে।

আপনার সাইকেল বা বাইক কতো কি.মি বেগে চলছে অথবা আপনি যে বাসে,ট্রেনে ভ্রমন করছেন তা কতো বেগে চলছে তা জেনে নিন খুব সহজে,আরো অনেক চরম ফিচার আছে[আপডেট+বিস্তারিত]

আসসালামু আলাইকুম,

আপনি কতো কি.মি বেগে সাইকেল,বাইক চালাচ্ছেন বা আপনি যে বাসে,ট্রেনে,অটো তে বসে আছেন তা কতো বেগে চলছে তা খুব সহজে জেনে নিন।

Update:01-07-17

এন্ড্রয়েড এর কথা আর নতুন করে কি বলবো?? এন্ড্রয়েড হলো এমন এক ম্যাজিক বক্স-যার মাধ্যdoমে কখন যে কি করা যায় তা আগে থেকে ভাবাই অনেক বেশি মুশকিল।
যেমন আজ গুগলে টো টো করতে করতে পেয়ে গেলাম মাথা নষ্ট এক অ্যাপ।

Screen Shots:

অ্যাপ নেম: SpeedoMeter GPS
সাইজ:৪মেগাবাইট

ডাউনলোড লিংক:এখানে ক্লিক করুন

বিস্তারিত:

এই অ্যাপ দিয়ে কি করতে পারবেন??এই অ্যাপ মাধ্যমে আপনি চলন্ত যেকোন যানবাহনের গতি জানতে পারবেন,তাও আবার ইন্টারনেট কানেকশন ছাড়াই।কি চমকে গেলেন??আমার কথা মিথ্যা মনে হচ্ছে???চিন্তার কোন কারণ নেই,আজ পরীক্ষা করে নিজেই টের পেয়ে যাবেন যে আমি মিথ্যা বলি না সত্য।এই অ্যাপ টি চালাতে শুধুমাত্র GPS On থাকলেই হবে,আর কিছু লাগবে না।

তো সাইকেল নিয়ে বেরিয়ে পড়ুন পরিক্ষা করার জন্য
আর অনেক ফিচার আছে।
যেমন

Max speedMinimum speedAverage speedকতক্ষণ থেকে চালাচ্ছেন।Satellite দিয়ে নিজের অবস্থান দেখেতে পাবেন।

etc

Mouse& Keyboard নষ্ট হয়ে গেছে ? Android Phone কে বানিয়ে ফেলুন Mouse& Keyboard খুব সহজে .



Hello বন্ধুরা আজকে আমি আপনাদের দেখাবো কি ভাবে  আপনার Android phone কে Computer  Mouse And keyboard হিসাবে ব্যবহার করবেন।


1.প্রথমে  দেওয়া  Wi-fi Mouse  Apps Dwonload দিন  এবং আপনার ফোনে Install দিন।


Click here to download  

Wi-fi Mouse  Apps

2. তার পরে Mouse Server নামে Software টি Download করে


Click here to dwonload

 Mouse Server

আপনার PC   তে Run as administrator Click দিয়ে Install দিন।

{Note…please Disible /uninstall  Antivirus }

3. এবার আপনার ফোন এর Setting তে যান


তার পরে More /Setting  তে প্রবেশ করুন

এবং Tethering&portbale Hotspot তে Click করুন And

wi-fi hotspot অন করুন

4. এবার আপনার PC te Wi-Fi On করুন

5.  এবং আপনার ফোন এর Wi-Fi দেখতে পাবেন। এবং Click করে Connected করুন।

6. এবার আপনার ফোনে Wifi Mouse open করুন।  Apps টি open করার সাথে সাথে Automatic search নিবে এবং আপনি আপনার PC Wi-Fi দেখতে পাবেন।  আপনার PC Wi-Fi তে click করুন।


এবার  আপনার কাজ শেষ আপনি এখন ফোন কে Mouse/Keyboard হিসাবে ব্যবহার করতে পারবে।

যদি বুঝতে না পারেন তাহলে এই Video দেখেন

                                                   How to work this: