অনেক কম্পিউটার বা ল্যাপটপে সেটুপ দেওয়ার পর USB পাইনা,,
তো দেখুন কিভাবে USB পাওয়াবেন,,
১) My Compute এ Device Manage এ যান,,
২)নিচের পিক দেখুন,,
৩)টিক দিয়ে Ok দিন,,
এই নিয়ম অনুসরন করলেই ১০০% হবে,,
তাও যদি না হয় তাহলে Disk লাগবে ,,
বৃহস্পতিবার, ৩১ আগস্ট, ২০১৭
কম্পিউটারে USB পাচ্ছেনা এখনি ঠিক করুন,,With Sshot,,
কিভাবে imo থেকে ডিলিট হওয়া মেসেজ বা পিক গুলো ফিরিয়ে আনবেন? জানতে চাইলো পোস্ট টি দেখুন।
.
এত খনে বুঝে গেছেন কি নিয়ে পোস্ট করবো
.
কাজের কথায় আসি আমরা অনেক সময় imo তে ছবি বা ভিবিন্ন কারনে মেসেজ পাঠাই। পাঠানোর সাথে সাথে যে কোন কারন বসতো পিক গুলা বা মেসেজ আমরা ডিলেট করি।
.
আপনি কি জানেন? যে এই পিক গুলো বা মেসেজ গুলো আপনি যতই ডিলেট করে দিন আপনার আইডি থেকে কিন্তু সেই পিক গুলো বেড় করা সম্ভব!.
.
E.X.M.P হিসেবে কিছু পিক দিয়ে বুঝাই।
.
এখানে একটি আপনার আইডি আরেকটি আপনার বন্ধুর।
.
এবার আপনার বন্ধুর মোবাইল থেকে আপনার আইডিতে একটা পিক send করুন। এবার পিকটা ডিলিট করে দিন।
.
.
এবার আপনার আইডি তে ডুকুন। এবং আপনার বন্ধুর সাথে করা চ্যটিংটি Open করে দেখুন যে আপনার বন্ধু একটা পিক Send করে ছিলো পড়ে তা আবার ডিলিট করে দিয়েছে। যার কারনে আপনা তার পাঠানো পিকটা মিস করলেন
.
আপনিও কি ফেসবুকে বিখ্যাত বা ফেমাস হতে চান তাহলে আমার এই পোস্ট টি ফলো করুন অল্প সময়েই ফেসবুকে ফেমাস হতে পারবেন
আপনিও কি ফেসবুকে বিখ্যাত বা ফেমাস হতে চান তাহলে আমার এই পোস্ট টি ফলো করুন অল্প সময়েই ফেসবুকে ফেমাস হতে পারবেন
আপনি যেহেতু বাস্তব জগতের
সেলিব্রেটি নয়, আপনি অনেক ভাল
লিখলেও ফেইসবুকে দ্রুত
জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারবেন
না, আপনাকে অবশ্যই কিছু কৌশল
অবলম্বন করতে হবে।
আমার দেওয়া কৌশলগুলো একশ
পার্সেন্ট কার্যকরী Br /> >> প্রথমে আপনার আইডির যাবতীয়
ইনফো ফিলাপ করে নিবেন,নিজের
নামে একাউন্ট খুলবেন,
এতে আইডি সিকিউরিটি স্ট্রং হয়।
নাম বার বার চেঞ্জ করবেন না।
ফেইক বা কোন সেলিব্রেটির
নামে বা প্রাণীর নামে একাউন্ট
খুলবেন না এতে আইডি যে কোন সময়
ব্যান হয়ে যেতে পারে।
>> যে যাই বলুক লাইক কমেন্টের
বিবেচনায় যেহেতু ফেইসবুকের
পপুলারিটি, এগুলোকে অবশ্যই গুরুত্ব
দিতে হবে, জাস্ট নাউতে লাইক
কমেন্ট করার চেষ্টা করবেন, লাইকের
চাইতে কমেন্ট
বেশি করবেন, এতে করে প্রমোট
বিহীন রিকুয়েস্ট পাবেন।
>> কমেন্ট অবশ্যই স্ট্যাটাসের
সাথে প্রাসঙ্গিক করতে হবে, বড়
স্ট্যাটাস হলে দুই তিন লাইন পড়েও
প্রাসঙ্গিক কমেন্ট করা যায়। এক্টিভ
লাইক ব্যাক, ইমো কমেন্ট, এড
মি ইত্যাদি কমেন্ট স্ট্যাটাস
দাতাকে বিব্রত করে। আর সবাই
প্রাসঙ্গিক
কমেন্টকারীকে রিকুয়েস্ট
বেশি পাঠায়।
>> মিচুয়াল ফ্রেন্ড ৫০ প্লাস
দেখে রিকুয়েস্ট পাঠাবেন, তার
ওয়াল গিয়ে চেক করুণ
সে কতটা এক্টিভ, যাদের রিকুয়েস্ট
পাঠানোর সময় ওয়ার্নিং দেয়
তাদের রিকুয়েস্ট পাঠাবেন না।
যারা কিছু না কিছু লিখে তাদের
রিকুয়েস্ট এক্সেপ্ট
করবেন,ফটো সেলিব্রেটিদের
চাইতে এরা বেশি এক্টিভ থাকে।
রিকুয়েস্ট দিয়ে কিছুক্ষন
পরে ক্যান্সেল করবেন না চার পাঁচ
ঘন্টা অথবা একদিন পরে ক্যান্সেল
করুন। একদিনে পঞ্চাশ জনের
বেশি ফ্রেন্ড বাড়াবেন না।
এতে রিকুয়েস্ট ব্লক
থেকে বেঁচে যাবেন।
>> কখনোই পোস্টে অটো লাইক
বা কমেন্ট ব্যবহার করবেন না,
এটা ফেইসবুকের ফরমালিন। যেমন
ফরমালিন খাবার কে যতই
টাটকা রাখুক না কেন শরীরের
অনেক ক্ষতি সাধন করে।
অনেকে ভাল লিখে কিন্তু
অটো লাইক ইউজের কারণের
অনেকেই তাদের অপছন্দ করে।
যারা অটো লাইক কমেন্ট ইউজ
করে তাদের ব্লক অথবা ফ্রেন্ড লিস্ট
থেকে রিমুভ করে দেন কারণ
তারা আপনার কোন
কাজে আসবে না।
>> কেউ ম্যাসেজ দিলে ইনেসটেন্ট
উত্তর দিতে চেষ্টা করবেন,
কাউকে হুমকি ধমকি দিবেন না, কার
সাথে মনো মালিন্য হলে জাস্ট
এভয়েড করুন, ইনবক্সে কার
কাছে বা কোন ভাবেই
কাউকে লাইক
ব্যাক করার কথা বলবেন না। কেউ
চাইলে ওকে বলে জাস্ট রিপ্লাই
দিয়ে দিবেন।
>>সুন্দর পিকচার দেখেই মেয়েদের
রিকুয়েস্ট পাঠাবেন না। প্রোফাইল
পিকচার ঘন ঘন চেঞ্জ করবেন না।
কেউ ভাল লিখলে তাকে উৎসাহমূলক
কমেন্ট করবেন, অন্যের
প্রশংসা করলে নিজের
প্রশংসাকারী কমে না বরং বাড়ে।
>> অবশ্যই স্ট্যাটাস
প্রাইভেসি পাবলিক করে দিবেন।
ঘন ঘন স্ট্যাটাস দিবেন না,
দিনে একটা অথবা দুইদিনে একটা স্ট্যাটাস
দিবেন, গুড মর্নিং, গুড নাইট, এসব
স্ট্যাটাস থেকে বিরত থাকুন, দিনের
নির্দিষ্ট যে কোন
একটা সময় স্ট্যাটাস দিবেন সকাল
১০-১১/ বিকাল ৪-৫ অথবা রাত ১০-১১।
দিনে চার / পাঁচ ঘন্টা একটিভ
থাকলেই চলে।
>> প্রতি সপ্তাহে অন্তত
একটি সংক্ষেপে প্রশ্ন
করে বা আড্ডা দেওয়ার মত
স্ট্যাটাস দিবেন, আর আপনার
স্ট্যাটাসে কমেন্টকারীদের নাম
ম্যানশন করে যত তাড়াতারি সম্ভব
রিপ্লাই দিবেন। তাদের
কে পরিমিত লাইক কমেন্ট করবেন।
>> সব সময় একই ধরনের স্ট্যাটাসদিবেন
না, কিছু হাসাবে কিছু কাঁদাবে,
প্রেম কাহীনী, রাজনীতি, আবার
ধর্মীয় পোস্ট, তবে যে কোন
একটা সাইটে বেশি লিখবেন।
অশ্লীলতা বর্জিত
লিখা লিখবেন, অশ্লীল লিখায়
সাময়িক সাপোর্টার পাওয়া যায়
পার্মানেন্ট না।
>> প্রতিটি লিখায় কিছু
শিক্ষামূলক
বাণী বা দিকনির্দেশিনা দিবেন
এতে নিজের, সমাজ ও রাষ্ট্রের
উপকার হবে। আমার এই লিখার
শেষেও পাবেন। লিখায়
বানান ,প্যারার, সহজবোধ্যতার
প্রতি নজর দিবেন।
কার্টেছি ছাড়া কারো লিখা কপি করে নিজের
বলে চালাবেন না, অবশ্যই
কার্টেছি দিয়ে দিবেন।
>> আপনার বাস্তব জীবনের
পরিচিত বন্ধুদের অবশ্যই
বেশি বেশি লাইক দিবেন।
নয়তো তারা লাইক দিবে না কারণ
তারা অকথ্যভাবে লাইক ব্যাক এ
বিশ্বাসী। আপনার সব কাছের
বন্ধুরা আপনার
পপুলারিটি মেনে নিবে না। পিঃ
>> এই নিয়ম গুলো ব্যবহারের
মাধ্যমে আপনি একমাসের
মধ্যে হতে পারবেন জনপ্রিয়
বা ফেইসবুক সেলিব্রেটি।
কিভাবে IDM দিয়ে ইউটিউবের Playlist এর সকল ভিডিও একসাথে ডাউনলোড করবেন
কিভাবে IDM দিয়ে ইউটিউবের Playlist এর সকল ভিডিও একসাথে ডাউনলোড করবেন।
আমরা অনেক সময়ই ইউটিউব থেকে প্লেলিস্টের সব গুলো ভিডিও ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয়। যেমন একটি কোর্সের সব ভিডিও যদি একটি প্লেলিস্টে থাকে তাহলে কিভাবে সব গুলো একসাথে ডাউনলোড দিবেন? আজকের এই ট্রিকটি এই জন্যই।
তো প্রথমেই আপনার পিসি/ল্যাপটপে IDM (Internet Download Manager) ইনস্টল থাকতে হবে। এরপর আপনি যেকোন ব্রাউজার দিয়ে ইউটিউব এ ডুকে Playlist এর লিংকটি কপি করতে হবে। (এই কাজটি একটু ক্রিটিকাল সবাই খুজে পায় না, তাই নিচের ভিডিও টি দেখবেন)
এরপর “YoutubeMultiDownloader.com” এ গিয়ে প্লেলিস্ট এ ক্লিক করে আপনার লিংকটি পেস্ট করুন। তারপর একটু অপেক্ষা করলে একটি বক্স আসবে সেখানে অনেকগুলো লিংক আসবে এক সাথে সবগুলো একসাথে কপি করে একটি টেক্সট ফাইল তৈরি করে সেইব করে রাখুন। এরপর IDM – Task – Import – Text File – সিলেক্ট করে দিন। এরপর স্টার্টে ক্লিক করুন। সব গুলো ফাইল একটির পর একটি ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে।
উপরের কাজগুলো একটু জটিল (স্কিনশট দিয়ে বুঝানো যায় না) তাই আপনাদের সুবিধার্থে আমি একটি ভিডিও টিউটোরিয়াল দিলাম। এটি দেখলে আপনি কোন জামেলা ছাড়াই ডাউনলোড করতে পারবেন।
Facebook এ উল্টো করে Status দিন যে কোন মোবাইল দিয়ে।
আপনারা অনেকেই ফেসবুক অথবা বিভিন্ন জায়গায়উল্টো করে অনেক লেখাই দেখতে পারেন।আজ আমি আপনাদেরকে দেখাবো, “কিভাবেকোনো লেখাকে উল্টো করতে হয়?”। তাওআবার মোবাইল থেকেই!!!প্রথমেই এই সাইটে যান……..fliptext.org সেখানে দেখবেন ২ টি বক্স আছে।প্রথম বক্সে আপনি যে লেখাটি উল্টা করেলিখতে চান, সেটি লিখুন। ১ম বক্সের নিচেইদেখবেন লেখা আছে “Fliptext”. সেখানেক্লীক করুন। তারপর দেখবেন ২য় বাক্সটিতেআপনার লেখাটি উল্টো হয়ে আছে।
সোমবার, ২১ আগস্ট, ২০১৭
অনলাইনে টেক্সটকে বিভিন্ন ডিজাইনে রুপান্তর করা এবং লোগো তৈরি করার কয়েকটা ফ্রী ওয়েবসাইট
অনলাইনে কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা ফ্রিতে টেক্সট ডিজাইন এবং লোগো তৈরির কাজ করে দেয়। এটা করা খুবই সহজ শুধু টেক্সট ইনপুট বক্সে আপনার ইচ্ছা মত টেক্সট দিবেন এরপর আপনার ইচ্ছামত ডিজাইন সিলেক্ট করে দিলেই দেখতে পাবেন আপনার টেক্সট অটোমেটিক কাঙ্কিত নির্ধারন করে ডিজাইনে তৈরি হয়ে গেছে। তারপর সেটা Save as থেকে কম্পিউটারে সেভ করে নিলেই কাজ শেষ... ওয়েবসাইটের এড্রেস গুলা নিচেঃ
পকেটের টাকা খরচ না করে ::: Free Call::: করুন
আমরা সবাই ফোনে কথা বলতে প্রতিদিন অনেক টাকা ব্যায় করি। তবে আপনি চাইলে ইন্টারনেটদিয়ে ফ্রি কথা বলতে পারেন।
এজন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুনঃ
- ১। Click hereএ যান PC অথবা মোবাইল দিয়ে।
- ২। Try us out with a free call এ ক্লিক করুন।
- ৩। সাইন আপ ফরম আসবে। এখানে first name, last name, country, phone number (যেটা দিয়ে কথা বলবেন 0 বাদ দিয়ে নাম্বারটা দিন), email, password তথ্যগুলো দিন এবং Agree to our term এর বক্সে ক্লিক করে create a free account এ ক্লিক করুন। সাইন আপ শেষ।
- ৪। welcome to localphone পেজ থেকে make a fee call সিলেক্ট করুন।
- ৫।এবার যাকে কল দিতে চান তার নাম, দেশ ও নাম্বার বসিয়ে choose how to call এ ক্লিক করুন
- ৬। call from your phone সিলেক্ট করুন। (পেজটা সেভ করুন)
- ৭। call me now এ ক্লিক করলেই আপনার মোবাইল এ কল আসবে এবং রিসিভ করলে মোবাইল এ 1 প্রেস করতে বলবে। প্রেস করুন। লাইনটি এমনিতেই কেটে যাবে।
- ৮। এরপর পেজ টি(যেটা সেভ করেছেন) রিলোড করলেই দেখবেন make your free call now or continue calling আছে ওখানে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে আবার কল আসবে।
- আপনার কাজ শেষ। কাঙ্খিত নাম্বারে কল চলে যাবে। এবার আরামে কথা বলুন।
এবার অনলাইনেই তৈরি করুন আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের লোগো সম্পূর্ণ ফ্রীতে

আসসালামুয়াল্যকুম।কেমন আছেন সবাই?আশা করি ভালো আছেন।যাই হোক আজ্জ আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করব যে কি ভাবে অন-লাইন এর ফ্রী টুল এর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের লোগো তৈরি করবেন।এই সমস্যা তে আমি নিজেই পরেছিলাম এবং শেষ পর্যন্ত আমি এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেয়েছি।তাই ভাবলাম আমার অভিজ্ঞতা টুকু আপনাদের সাথে শেয়ার করি।প্রথমেই বলে রাখা ভালো যে আমার এই লিখা অভিজ্ঞ কারো জন্য নয়,আমার মত যারা নতুন কেবল শিখছে তাঁদের জন্য। কারন যাঁদের অভিজ্ঞতা বেশি আমার মনে হয়না এই টুল তাঁদের কোন কাজে আসবে।যাই হোক কাজের কথায় আসি,নিচের দেওয়া টুল(ওয়েবসাইট) লিস্ট এর যে কোন ওয়েবসাইট এ যেয়ে আপনি আপনার পছন্দমত লোগো আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের জন্য তৈরি করে নিতে পারবেন।তৈরি হয়ে গেলে লোগোটি সেভ অথবা ডাউনলোড করে আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের হেডার এ আপলোড করুন।
ওয়েবসাইট/ব্লগের লোগো তৈরি করার ফ্রী অন-লাইন টুলস সমূহের তালিকাঃ
- Logoease
- Free Flash Logos
- Logo Maker
- Flaming Text
- Logo Design Engine
- LogoYes
- Logo Snap
- Web 2.0 Free Logo Generator
- Templates box
- Cool text
- DIY Logo maker
- Online Logo Maker
- Free Flash Logos
- Flaming Text
- Freelogoservices
- Web 2.0 Free Logo Generator
- TheFreeLogoMakers
- Free Logo Maker
- Logo Type Creator
- 20. Logo Type Maker
এবার অনলাইনেই তৈরি করুন আপনার ওয়েবসাইট/ব্লগের লোগো সম্পূর্ণ ফ্রীতে……
ওয়েবসাইট/ব্লগের লোগো তৈরি করার ফ্রী অন-লাইন টুলস সমূহের তালিকাঃ
LogoeaseFree Flash LogosLogo MakerFlaming TextLogo Design EngineLogoYesLogo SnapWeb 2.0 Free Logo GeneratorTemplates boxCool textDIY Logo makerOnline Logo MakerFree Flash LogosFlaming TextFreelogoservicesWeb 2.0 Free Logo GeneratorTheFreeLogoMakersFree Logo MakerLogo Type Creator20. Logo Type Maker
বুধবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৭
কোরা মার্কেটিং নিয়ে ভাইয়ার লেখা চমৎকার পোস্ট থেকে যা জানলাম:
কোরা মার্কেটিং নিয়ে ভাইয়ার লেখা চমৎকার পোস্ট থেকে যা জানলাম:
1.যারা মার্কেটিং নিয়ে এক্সপার্ট না বা মার্কেটিং সম্পর্কে জানেন না বা শিখতে চাচ্ছেন। তাদের জন্য Quora হচ্ছে একটি দুর্দান্ত প্লাটফ্রম। এখানে আপনি আপনার নিশ বা ব্যবসা নিয়ে মানুষের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে প্রথমত মানুষকে সাহায্য করতে পারবেন
2.কোরাতে প্রতি মাসে ইউনিক ভিজিটর আসে ১০০মিলিয়ন এর উপর, ডাইরেক্ট গুগুল সার্চ থেকে।
3.পৃথিবীতে এমন কোন কিওয়ার্ড নাই, যার প্রশ্ন কোরা তে পাবেন না এবং সাথে উত্তর পাবেন ১০ থেকে ১০০+ পর্যন্ত।
4.কোরা থেকে আপনি যে কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে পারবেন।স্পেশালি বিভিন্ন টপিক নিয়ে ফুল স্টাডি করতে পারবেন এবং নিজে অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন।
5.এই সাইটে কিন্তু অন্য সাইট এর মত ইমেইল আইডি দিয়ে সাইনআপ করার অপশন নাই। এখানে আপনাকে আপনার গুগুল প্লাস, ফেইসবুক বা টুইটার একাউন্ট দিয়ে সাইনাপ করে ঢুকতে হবে।
6.ফিডস এডিট করে, আপনার পছন্দমত কিওয়ার্ড গুলো এড করে নিবেন যাতে ঐ রিলেটেড প্রশ্নগুলো আপনার নিউসফিডে পান এবং উত্তর দিতে পারেন।উপরের সার্চ বারে আপনার নিশ বা প্রিয় কিওয়ার্ডগুলো সার্চ দিয়ে দিয়ে ফলো করতে থাকেন।
7. কোরাতে আপভোট মানে হচ্ছে লাইক এবং ডাউনভোট হচ্ছে ডিসলাইক। যদি প্রশ্নের উত্তর এ কেউ যদি ডাউনভোট দিয়ে দেয়, মনে করবেন উত্তর টি কোরাতে রিভিউ এ চলে গেছে এবং রিস্ক এ চলে গেছে। এতে, কোরা বিবেচনা করে ঐ উত্তর মুছে দিতে পারে যদি উত্তরের কোন ভ্যালু না থাকে।
8. দেখে শুনে যাদের এক্সপেরিয়েন্স বেশি ও যারা সবচাইতে বেশি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছে তাদের কাছে ইনভাইট পাঠান, যাতে ১ দিনের মধ্যে কোয়ালিটি উওর পেয়ে যান, এখানে আপনি সর্বোচ্চ ১৫ জনকে ইনভাইট পাঠাতে পারবেন। এতে ইনভাইট বৃথা যাবেনা।
9.উত্তর অবশ্যই কোয়ালিটি সম্পন্ন হতে হবে। মিনিমাম ১০০ থকে ৫০০ শব্দের আর্টিকেল হতে হবে। কারণ আপনি কি জানেন আপনার এই উত্তর যদি সবার চাইতে ভাল হয়, এটা ডাইরেক্ট গুগুল সার্চ এ রেঙ্কিং করবে।
10.উত্তর দেওয়ার সময় কিওয়ার্ড ডেন্সিটি ঠিক রাখতে হবে।
সবসময় উত্তরের মূল প্রাণ টেনে নিয়ে আসার চেস্টা করবেন। যাতে পাঠক পড়ে আনন্দ পায়। আপনার উত্তর গুরুত্ত দিয়ে আপভোট দিতে বাধ্য হয় এবং আপনার সম্পর্কে জানতে আপনার প্রোফাইল পরিদর্শন করে।
11.প্রথম কোরা সাইনাপ করেই ২/১ টা প্রশ্নের উত্তর ব্যাকলিঙ্ক ছাড়া প্রদান করুন। এতে কোরাতে আপনার প্রোফাইল টি গুরুত্ব পাবে। তাছাড়া প্রথমে কোরা সাইনআপ করার পরে- প্রথম উত্তরটি কোরা তে রিভিউ দেওয়া হয় ।
12.কোরা তে ৫০০ শব্দের উপরে যদি ভাল আর্টিকেল লিখে উত্তর দেওয়া হয় তাহলে রেঙ্ক এ উঠার সম্ভবনা বেশি থাকে।
13.আপনি কোরার মাধ্যমে আপনার ব্যবসা বাড়াতে পারবেন সহজে এবং সেল ও পাবেন ভাল যদি ভালভাবে মার্কেটিং করতে পারেন।
14.ফ্রিল্যান্সার রাও ফাইবার সহ যেসব অনলাইন সেইল মার্কেটপ্লেইস আছে সে মার্কেট এর লিঙ্ক কোরার মাধ্যমে শেয়ার করে নিজের সেইল বাড়াতে পারবেন।
15. কোরার মাধ্যমে Fiverr গিগ মার্কেটিং করতে পারবেন।
16.কোন প্রকার ভূল উত্তর দিয়ে বা সরাসরি লিঙ্ক দিয়ে স্পামিং করবেন না।কারণ সরাসরি লিঙ্ক দিয়ে দিলে কোরা থেকে ব্যান হবে সে উত্তর।
17.উত্তর এ, যেখানে আপনার ওয়েবসাইট এর আর্টিকেল এর কন্টেন্ট মিল থাকবে সেখানে এঙ্কর টেক্সট দিয়ে ব্যাকলিঙ্ক করতে পারেন মানে ঐ ওয়ার্ড এর ভিতরে লিঙ্ক ঢুকিয়ে দিতে পারেন।
18. হিউস পরিমানে মিলিয়ন মিলিয়িন টার্গেটেড ভিজিটর পাবেন।ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট এ নিজের বা নিজের বিজনেস এর ব্রেন্ডিং করতে পারবেন।
19.Photo & video can be added if necessary.
20.And the last but not least :-)
All the answers must be questions related , lively to motivate readers well.
বৃহস্পতিবার, ১০ আগস্ট, ২০১৭
আপনারা কি আপনাদের নামে ফ্রি ওয়েবসাইট বানাতে চান তাহলে নিচের লিঙ্ক থেকে । খুব সহজেই আপনারা আপনাদের ওয়েবসাইট বানাতে পারেন ।
1.Wix.com
2.page4.com
3.own-free-website.com
4.websitebuilder.com
5.us.webnode.com
6.site123.me
7.voog.com
8.emyspot.com
9.webself.net
10.Joomla.com
11.Weebly.com
12.Jimdo.com
13.Bravesites.com
14.Puzl.com
15.Webstarts.com
16.Yolasite.com
17.Jigsy.com
18.Edublogs.org
19.Blogger.com
20.Sites.google.com
21.SnackWebsites.com
22.wordpress.com
23..Beep.com
24. Webs.com
25.website.com
26.www.simplesite.com
27.web.com
28. www.godaddy.com
www.squarespace.com/
Many free site: http://www.info.com/Create%20My%20Own%20Web%20Site?cb=312&cmp=5288&g&gclid=EAIaIQobChMIyfb_l-fL1QIVjR2BCh32AAYFEAAYBCAAEgLDYPD_BwE
রবিবার, ২৩ জুলাই, ২০১৭
Youtuber দের একটা কাজ করা আবসক না হলে Google adsense Block হয়ে যাবে
আমরা অনেকে আছি যারা Youtube থেকে টাকা আয় করে থাকি। তাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা জানেন না যে
Google adsense এর কিছু রুল।
এই রুল গুলোর মধ্যে বড় বা জরুরি রুল যেটি
তা হলো
১. গুগল এডছেন্ড এই লগিন
আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা Youtube channel এর সাথে গুগল এডছেন্ড যোগ করার পর আর গুগল এডছেন্ড এ লগিন করি না
২.Youtube channel video comment repl
আমরা অনেকে আছি যারা নিজেদের ভিডিও কমেন্ড এর রিপলে দিনা।
যার ফলে গুগল এডছেন্ড মনে করে আপনি আনএকটিব।
এতে
###আপনার Youtube channel block এবং google adsense account block হয়ে যেতে পারে।
কী-বোর্ডের F1 থেকে F12 পর্যন্ত কী গুলোর কাজের বিবরন
কীবোর্ডের ফাংশন কী সমাচার
কীবোর্ডের F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে কী আছে সেগুলোকে ফাংশন কি বলা হয় . এখন আসুন জেনে নেয় এই কী গুলোর কোনটা কি কাজ করে .
কীবোর্ড
F1 : সহায়তাকারী কী হিসেবে ব্যবহৃত হয় . F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘ হেল্প ‘ চলে আসে .
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের ( রিনেম ) জন্য ব্যবহৃত হয় . Alt + Ctrl + F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয় . Ctrl + F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায় .
F3 : এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয় . Shift + F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয় .
F4 : ওয়ার্ডের শেষ কর্মের আবার সঞ্চালিত ( পুনরাবৃত্তি ) করা যায় এ কী চেপে . Alt + F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয় . Ctrl + F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয় .
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ , ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি রিফ্রেশ করা হয় F5 চেপে . পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায় . , খুঁজে প্রতিস্থাপন , উইন্ডো খোলা হয় যেতে ওয়ার্ডের .
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় ( অ্যাড্রেসবার ) নিয়ে যাওয়া হয় . Ctrl + Shift + F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয় .
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কী চেপে . ফায়ারফক্সের কাকপদ ব্রাউজিং চালু করা যায় . Shift + F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ , বিপরীত শব্দ , শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয় .
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কী . সাধারণত উইন্ডোজ সেফ মোড – এ চালাতে এটি চাপতে হয় .
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস 5.0 – এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কী দিয়ে .
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কী চেপে . Shift + F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি , লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয় .
F11 : ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় .
F12 : ওয়ার্ডের উইন্ডো খোলা হয় এ কী চেপে হিসাবে সংরক্ষণ করুন. চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয় + F12 Shift . এবং Ctrl + Shift + F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয় .
সোমবার, ১৭ জুলাই, ২০১৭
ভেরিফাই্ড করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেল এবং ইউটিউব নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্ন আনুন
আমি আজ আপনাদেরকে দেখাবো কিভাবে আপনি আপনার চ্যানেলটি ভেরিফাইড করবেন এবং ইউটিউব চ্যানেলের নামের পাশে ভেরিফাই্ড চিহ্ন আসবে।
আমরা সবাই চাই আমাদের চ্যানেলটি ভেরিফাইড করতে এবং নামের পাশে ভেরিফাইড চিহ্ন আন্তে।নিজের চ্যানেলের পাশে ভেরি ফাই চিহ্ন দেখার ইচ্ছা সব টিউবারেরই আছে।আর ভেরিফাই চ্যানেল থাকলে ইউটিউবের অনেক সুযোগ সুবিধাও পাওয়া যায়।কপি রাইট কম ধরে আবার ধরলেও সহজে ছাড়া পাওয়া যায়।আরও অনেক কারণ আছে।সব তো আর এক দিনে পরে শেষ করা যায় না।যাইহোক এবার কাজের কথায় আশি।
3D এনিমেশন তৈরি করুন ইউটিউব ক্যারিয়ার গরুন । 3D ANIMATION FOR YOUTUBE BY BLENDER (PART 1)
প্রথমত আপনার চ্যানেলে স্টাইক,কপি রাইট কেলেম বা কোন রকম সমস্যা থাকতে পারবে না।এরকম কোন সমস্যা থাকলে আপনার চ্যানেলটি ভেরিফাই হবে না।
আপনার চ্যানেলে একটি সুন্দর লোগো এবং ব্যানার থাকতে হবে।একটু বলে রাখি যে আপনাকে দেখতে হবে আপনি কি হিসেবে ভেরিফাই করবেন;সেলিব্রেটি,বিসনেজ নাকি সাধারণ পাবলিক হিসেবে।এসব ভেবে সেই ভাবে আপনার চ্যানেলটি সাজিয়ে ফেলুন।
আপনি আপনার চ্যানেলের লোগো,ব্যানারের সাথে মিল রেখে ফেইসবুক,টুইটার পেইজে একটা পেইজ রাখুন।পেইজে অবশ্যই আপনার চ্যানেলটি কানেক্ট থাকতে হবে।
আপনার চ্যানেলে ভালো মানের ফলোয়ার,লাইক এবং সাবস্ক্রাইব থাকতে হবে।কিন্তু আপনি যদি এমসিএনে যোগ থাকেন এবং MCN যদি আপনাকে একটু সাহায্য করে তাহলে ১০০ সাবস্ক্রাইবে ও চ্যানেল ভেরিফাই করতে পারবেন।
আপনি যদি সাধারন পাবলিক হিসেবে ভেরিফাই করতে চান তাহলে আপনার আসল ফটো সেট করুন আপনার ইউটিউব চ্যানেলে।আর সোসিয়াল মিডিয়া গুলোতেও।আপনার পাসপোর্ট বা আইডি কার্ডের কোন দরকার নেই।।শুধু মাত্র আপনাকে ইউটিউবের বিশ্বাস অর্জন করতে হবে।
এবার ইউটিউবের সাথে কন্টাক্ট করুন।যদি আপনি MCN এর সাথে যুক্ত থাকেন তাহলে MCN কে রিকুইয়েষ্ট করুন তারা যেন আপনার চ্যানেলটি ভেরিভাই করার জন্য ইউটিউবকে রিকুয়েষ্ট করে। MCN এটা করে থাকে।
ইউটিউব হেল্প এ যান।ইউটিউব হেল্পের লিংক এখানে ক্লিক ক্রুন।এরপর নিচের চিত্রের মত contact এ ক্লিক করুন।
এরপর নিচের চিত্রের মত মার্ক করা স্থানে ক্লিক করুন
এরপর আবার নিচের চিত্রের মত লেখায় ক্লিক করুন।আপানাদের সুবিধার জন্য আমরা চিত্রে মার্ক করে দিয়েছি
এরপর মেইলে ক্লিক করুন
এরপর নিচের চিত্রের মত পেইজ আসবে
এবার এই ফর্মটি পুরণ করে সাবমিট করুন।৩ বা ৪ দিন পর আপনি একটি রিপলাই পাবেন।তারপর আপনার চ্যানেলটি মান সম্পন্ন হলে অবশ্যই ভেরিফাই হয়ে যাবে।আর না হলে কোন রকম দিশেহারা হবেন না।আপনি আপনার চ্যানেলের জন্য কঠিন পরিশ্রম করে যান,আরও বেশি সাবস্ক্রাইবার বাড়াতে থাকুন এবং পরে ভেরিফাইয়ের জন্য আবার চেষ্টা করুন।ইনশাল্লাহ আপনি সফল হবেনই।শুভ কামনা রইল আপনার জন্য।
forcetunes.blogspot.in/2016/09/blog-post_68.html?m=1
ইউটিউব চ্যানেল সাসপেন্ড হওয়ার কারণ !!! এবং কিভাবে সাসপেন্ড হয়ে যাওয়া চ্যানেল ফিরিয়ে আনবেন How to Recover Suspended Terminated
১. Nudity or sexual content: (নগ্নতা বা যৌন
সামগ্রী)
পর্নোগ্রাফি বা যৌনতাপূর্ণ বিষয়বস্তুর ইউটিউব এলাও
করেনা।. এমনকি নিজের ভিডিও না।যদি প্রাথমিক উদ্দেশ্য,
শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, বা শৈল্পিক একটি ভিডিও
নগ্নতা বা অন্যান্য যৌন বিষয়বস্তু অনুমোদিত হতে পারে,
এবং তা অযৌক্তিকভাবে নয়. উদাহরণস্বরূপ: স্তন
ক্যান্সারের উপর একটি তথ্যচিত্র উপযুক্ত হবে, শিক্ষাগত
তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক বা শৈল্পিক হয়. কিন্তু একই তথ্যচিত্র
থেকে প্রসঙ্গের বাইরে পোস্ট করা যাবে না. শিরোনাম এবং
বর্ণনা দিয়ে পুরো বিষয় টা বুঝিয়ে দিতে হবে।নগ্নতা বা
নাটকীয় যৌন আচরণ ধারণকারী ভিডিও বয়স-সীমাবদ্ধতা
করে দিতে হবে।
২.Violent or graphic content: (হিংসাত্মক বা
গ্রাফিক সামগ্রী)
হিংসাত্মক বা রক্তাক্ত সামগ্রী, উত্তেজনাপূর্ণ, ।সহিংসতা,
প্রতিবাদকারী ফুটেজ কারো অসম্মান করার উদ্দেশ্যে
পোস্ট করা যাবে না।যদি আপলোড করতেই চান তাহলে
অনেক তথ্য দিতে হবে।যেমন: তারিখ, অবস্থান, বিষয়বস্তু,
প্রাসঙ্গিক বা শিক্ষাগত তথ্য। তবে মুভি গান ভিডিও তে যদি
ওগুলো থাকে তবে তেমন সমস্যা নেই।মাত্রা অনুযায়ী বয়স
সীমাবদ্ধতা থাকতে হবে।সন্ত্রাসী বা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের
উপর কোন ভিডিও আপলোড করবেন না।
৩. Hateful content : জাতি ধর্ম, অক্ষমতা, লিঙ্গ,
বয়স, জাতীয়তা, প্রবীণ অথবা যৌন অভিযোজন / লিঙ্গ
পরিচয়, অথবা যার প্রধান উদ্দেশ্য ঘৃণা উস্কে দেয়ার উপর
ভিত্তি ব্যক্তি বা দলের বিরুদ্ধে সহিংসতা এই রকম ভিডিও।
ঘৃণাবাচক কথা যেমন: জাতি বা জাতিগত
উত্স,ধর্ম,অক্ষমতা,লিঙ্গ,বয়স,প্রবীণ, যৌন অভিযোজন /
লিঙ্গ পরিচয় ইত্যাদি আপলোড করবেন না।
৪. Spam, misleading metadata, and scams:
(স্প্যাম, বিভ্রান্তিকর মেটাডেটা এবং স্ক্যাম) দর্শন
বাড়ানোর জন্য ভুল বিবরণ, ট্যাগ, শিরোনাম, বা থাম্বনেল
তৈরি করবেন না. মন্তব্য এবং ব্যক্তিগত বার্তা সহ
অলক্ষিত, অযাচিত বা পুনরাবৃত্তিমূলক বৃহত পরিমাণে
বিষয়বস্তু পোস্ট করা ঠিক নয়। বেশী লাইক, কমেন্ট,
ভিউয়ার, সাবস্ক্রইবার বাড়ানোর জন্য কোন প্রকার
সফ্টওয়ার ব্যাবহার করা যাবে না।আপনার ভিডিওতে যা আছে
তাই ট্যাগ লিখেন, সেই অনুপাতে টাইটেল লিখেন, বর্ণনা
লিখেন। থাম্বনেইল এবং ভিডিও বিষয় বস্তু একই রাথুন।
ভিউয়ারা বিভ্রান্ত হয় এমন থাম্বনেইল দেবেন না।বেশি
আর্ন করার জন্য অন্য কাউকে এ্যাড ক্লিক করতে বলবেন
না।
৫. Harmful or dangerous content: (ক্ষতিকারক
বা বিপজ্জনক বিষয়বস্তু) বাচ্চাদের উত্সাহিত করে এমন
পোস্ট করবেন না. যেমন ক্ষতিকর বা বিপজ্জনক কাজ
দেখানো ভিডিও, তীব্রতার উপর নির্ভর করে মুছে বয়স-
সীমাবদ্ধ হতে পারে।
হিংসার উদ্রেক করে, বিপজ্জনক, বেআইনী কাজে, মারাত্মক
শারীরিক ক্ষতি, ঝুঁকি আছে, বিপজ্জনক বা বেআইনী কাজ,
বোমা তৈরির নির্দেশ, বিষম গেম, হার্ড মাদক ব্যবহার, বা
অন্যান্য কাজ যেখানে গুরুতর আঘাত হতে পারে। যদি
প্রাথমিক উদ্দেশ্য, শিক্ষাগত তথ্যচিত্র, বৈজ্ঞানিক, অথবা
শিল্পসম্মত (EDSA) একটি ভিডিও বিপজ্জনক ঘটনাপূর্ণ
মঞ্জুরিপ্রাপ্ত হতে পারে, এবং তা অযৌক্তিকভাবে গ্রাফিক
নয়. উদাহরণস্বরূপ, বিষম গেম বিপদ এক সংবাদ টুকরা
উপযুক্ত হবে, কিন্তু ছাঁট একই তথ্যচিত্র থেকে প্রসঙ্গের
বাইরে পোস্ট করা যাবে না.
৬. Copyright: (কপিরাইট) এটার ব্যপারে তো সবাই যানে।
৭. Threats: (হুমকি) শিকারী আচরণ, ছদ্ম, হুমকি,
হয়রানি, ভয় দেখানো, গোপনীয়তায় হস্তক্ষেপ, মানুষের
ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশ, অন্যদের হিংসাত্মক কাজে
প্ররোচিত করা অথবা ব্যবহারের শর্তাবলী লঙ্ঘন এই গুলো
ইউটিউব খুব গুরুত্বের সাথে গ্রহণ করে। এই ধরনের ভিডিও
আপলোড করবেন না।
How To Get back SuspendedTerminated /
Youtube Channel In Five 5 Minute Bangla
ওয়েবসাইট ছাড়া অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার পাচটি সহজ পদ্ধতি চাইলে দেখুন
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য ওয়েবসাইট বিল্ডিং/ক্রিয়েট করে কাজ শুরু করাটা হচ্ছে যা একটি কমন ও ট্রেডিশোনাল পদ্ধতি। অনেকে আছেন যারা কিনা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার শুরুর দিকে ওয়েবসাইট বিল্ডিং/ক্রিয়েট করে কাজ করতে আগ্রহী না, তাদের কে উদ্দেশ্য করেই আজকে আমার এই লিখা।
বিঃদ্রঃ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সফলতার চাবি হচ্ছে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিঙ্ক (প্রোডাক্ট) টিকে সম্ভাব্য অডিএন্স(কাস্টমার) এর সামনে তুলে ধরা। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে আপনাকে তো এই কাজ টি করতে হবেই , কিন্তু কিভাবে এই কাজটি করে আপনি অডিএন্স(কাস্টমার)কে আপনার পণ্য সম্পর্কে আগ্রহী করে তুলবেন তা সম্পূর্ণ আপনার ক্রিয়েটিভিটি ও উপস্থাপনার উপর নির্ভর করবে। এই কথা মাথায় রেখে নিচের পদ্ধতি গুলো ট্রাই করতে পারেন।
১)ব্লগ এবং ফোরাম পোস্টঃ
এটি অনেক সিম্পল একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর প্রথম স্বাদ টা নিতে পারেন। প্রথমে আপনাকে প্রোডাক্ট সিলেক্ট করতে হবে (যে প্রোডাক্ট বা নিশ নিয়ে আপনি কাজ করতে চান) প্রমট করার জন্য। তারপর আপনার প্রোডাক্ট এর ধরন বুঝে উপযুক্ত ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে পোস্ট দিতে হবে এবং উপজুক্ত পরিবেশ তৈরি করে আপনার অ্যাফিলিয়েশন লিঙ্ক টি শেয়ার করতে হবে।
নিচে একটি উদাহরন দেওয়া হোল। এখানে আপনি দেখতে পাবেন এই ফোরাম মেম্বার টি তার পোস্টে অ্যাফিলিয়েশন লিঙ্ক কিভাবে শেয়ার করেছেন এবং তার অ্যাক্টিভিটিস আর রেগুলারিটি দিয়ে নিজেকে একজন ট্রাস্টেড ও রিস্পেক্টেড মেম্বার হিসেবে গরে তুলেছেন…
অবশ্যই আপনি সেই সব ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে আপনার পোস্ট এবং লিঙ্ক শেয়ার করবেন যেখানে আপনার প্রোডাক্ট রিলেটেড অডিএন্স আপনি পাবেন। যেমন, আপনি হেলথ রিলেটেড ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে খাদ্য নিয়ে পোস্ট করতে পারেন কিন্তু ফ্যাশন রিলেটেড পোস্ট দিলে সেখানে কোন কাজে আসবেনা কারন সম্ভাব্য কাস্টমার আপনি সেখান থেকে পাবেন না।
আর তাছাড়া আপনি এই পদ্ধতি তে তখনি খুব সহজে সফল হতে পারবেন যখন কিনা আপনি আপনার ব্লগ এবং ফোরাম সাইটে নিজের একটা বিশ্বস্ত অবস্থান তৈরি করে নিতে পারবেন। এই অবস্থান তৈরি করা বেশি একটা কষ্টের কাজ না, তাই ভয় পাওার কিছু নেই। রেগুলার এবং হেল্পফুল পোস্ট এর মাধ্যমে আপনি আপনার এই অবস্থান অল্প কিছুদিনের মধ্যেই করে নিতে পারবেন।
তবে একটা কথা মনে রাখবেন, যদি আপনি সেখানে স্প্যামিং অথবা ইউস লেস কিছু পোস্ট করেন তথা ব্লগ এবং ফোরাম সাইটের টপিক এর বাইরে বিভিন্ন পোষ্ট করেন তাহলে আপনি চিরদিনের জন্য সেই সাইট থেকে ব্যান হয়ে যেতে পারেন।
২)ই-বূকঃ
এটি অনেক কার্যকরী একটি মাধ্যম, যার দ্বারা আপনি খুব সহজেই আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক একটি নিদ্রিস্ট সংখ্যক অডিএন্স এর মাঝে প্রচার করতে পারবেন এবং এর জন্য নিজের কোন ওয়েবসাইট থাকা বাধ্যতা মুলক না।
এক্ষেত্রে একটা কথা মনে রাখবেন যে, “ফ্রী জিনিস সবাই চায় এবং লাইক করে”! এই কথা টি মাথায় রেখে আপনি একটি ই-বূক অথবা কোণো বিষয় নিয়ে একটি রিপোর্ট তৈরি কোড়ে ফেলুন। ই-বূক বা রিপোর্ট তৈরির সময় এর ভিতর আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক টি দিয়ে দিন। এরপর আপনি সেই ই-বূক বা রিপোর্ট টি বিভিন্ন যায়গায় ডিস্ট্রিবিউট করুন এবং সবাইকে স্বাগতম জানান আপনার এই ই-বূক বা রিপোর্ট টি ফ্রীতে নেবার জন্য। অতঃপর জারাই ই-বূক বা রিপোর্ট টি নিবেন তাদের ভিতর থেকেই আপনি পেয়ে যাবেন আপনার সম্ভাব্য কাস্টমার।
ই-বূক বা রিপোর্ট টি অবশ্যই যথাযথ মান সম্পূর্ণ, হেল্পফুল এবং আকর্ষণীয় হতে হবে অন্যথায় আপনি এখান থেকে ০% ও উপকৃত হবেন না। ই-বূক বা রিপোর্ট টি যে যে বিষয় নিয়ে লিখতে পারেন………
নতুন এবং জনপ্রিয় তথ্য নিয়েপুরাতন এবং ক্লাসিক তথ্য নিয়েইন্টারেস্টিং তথ্য নিয়েকোন বিষয় নিয়ে টিপস দিয়েকোন থিউরি আলোচনা করেসমসাময়িক বিষয় বস্তুইত্যাদি
যদি আপনার ই-বূক বা রিপোর্ট টি যথাযথো হয় তাহলে আপনি এখান থেকে ও বেনিফিটেড হতে পারবেন।
৩)ইউ-টিউব সিরিসঃ
ইউ-টিউব এমন একটি সাইট যেখানে প্রতি মাসে নতুন করে বিলিওন বিলিওন ভিসিটর আসে। চাইলে আপনি এই এডভান্টেজ টি নিতে পারেন। কিছু ইনভেটিভ আইডিয়া নিয়ে ইউ-টিউবে একটি নিশ চ্যানেল খুলে সেই চ্যানেলের জন্য ভিডিও সিরিস তৈরি করুন। তারপর সেই ভিডিওর ডিস্ক্রিপসনে বা কৌশলে ভিডিওর ভিতরে অ্যাফিলিয়েট লিংক টি দিয়ে দিন। এভাবে আপনি আপনার ভিডিও ভিউয়ারস দের সম্ভাব্য কাস্টমারে রুপান্তরিত করতে পারেন।
এই কাজ টি করার সময় আপনাকে কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে, না হলে আপনি আপনার উদ্দেশ্য সাধন করতে পারবেন না। বিষয় গুলো হোল………
ভিডিও কন্টেন্ট গুলো অবশ্যই ভিউয়ারস দের কথা চিন্তা করে করতে হবে। যদি ভিউয়ারস দের কাছে আপনার ভিডিও তথা চ্যানেল টি পছন্দনিও হয় তার পর এর দ্বারা মার্কেটিং তথা প্রফিট এর কথা চিন্তা করবেন।ভিডিও গুলো অবশ্যই আপনার নিশ রিলেটেড হতে হবে এবং সেই অনুপাতে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলো ও ভিডিও রিলেটেড হতে হবে।যদি ভিডিও টাইটেলের সাথে আপনার ভিডিও তথা অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলো না মিলে তাহলে কিন্তু ইউ-টিউবের নিয়ম অমান্য করা হবে। এটাকে “violating YouTube’s policies” বলে। এটির আওতায় পরে গেলে পেনাল্টি হিসেবে আপনার চ্যানেল টি বাতিল হয়ে যেতে পারে।
সাধারনত ইউ-টিউবে ভিডিও মার্কেটিং করাটা রিস্ক, কারন ইউ-টিউবে অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলোকে স্প্যাম লিস্টেড করে ফেলা হয়। কিন্তু এটা কোন ভয়ের বেপারি না, কারন আপনি যদি স্প্যামি কর্ম কাণ্ড বাদ দিয়ে প্রতিনিয়ত নিশ রিলেটেড ইউসফুল ভিডিও কন্টেন্ট যোগ করেন এবং ইউ-টিউবের সকল পলিছি মেনে সৎ ভাবে আপনার অ্যাফিলিয়েট লিংক গুলোকে মার্কেটিং করতে থাকেন তাহলে কোন সমস্যা হবেনা।
আপনার ভিডিও কন্টেন্ট গুলো যে যে বিষয়ে বানাতে পারেন………
ইনফরমেটিভ প্রোডাক্ট রিভিউইন্সট্রাকসনাল ভিডিওটপিকাল ডিসকাশন
বিঃদ্রঃ প্রত্যেক ভিডিওর ডিস্ক্রিপসনে একটির বেশি লিংক দেওয়া উচিৎ না। আপনার ভিডিও গুলো যদি ভিসিটর দের জন্য ইউসফুল হয় এবং ভিসিটর দের মধ্যে ভ্যালু তৈরি করতে পারে তাহলে এটি অবশ্যই আপনার জন্য লাভ জনক।
৪)বিল্ডিং হাবঃ
কোন রকম ওয়েবসাইট বিল্ডিং ছারাই হাব এর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করাটা হতে পারে আপনার জন্য একটি শুভ সূচনা। হাব হচ্ছে এক ধরনের ১-পেজ মিনি ওয়েবসাইট যেখানে আপনি আপনার প্যাঁসনেট বিষয় গুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। এটি HubPage Site দ্বারা হোস্টেড করা। একটি দৃষ্টি নন্দন ও উপযুক্ত হাব পেজ তৈরি করতে হলে ওয়েব ডেভলোপমেন্ট বা ডিজাইনিং এর কোন কিছুই জানার প্রয়জন নেই , আপনি এভাবেই একটি হাব পেজ তৈরি করতে পারবেন।
হাব পেজের সব থেকে ভালো দিক হচ্ছে এটি একটি সোশ্যাল নেট-ওয়ার্কিং সাইট, তাই এটির দ্বারা খুব সহজেই অ্যাফিলিয়েট এর জন্য ট্রাফিক জেনারেট করা যায়।
৫)পে-পার-ক্লিক অ্যাডভারটাইসমেন্টঃ
এই পদ্ধতিটি আমি সবার শেষে আলোচনা করছি কারন এই পদ্ধতিটি আমি আপনাদের জন্য রিকমান্ড করবোনা তবে চাইলে আপনারা করতে পারেন। এটির জন্য কোন দক্ষতার প্রয়জন নেই। আপনি গুগল এবং বিং এর দ্বারা পেইড ক্যাম্পেইং এর মাধ্যমে এটা করতে পারেন। এতে করে সার্চ ইঞ্জিনে আপনার অ্যাড টি অগ্রাধিকার পেয়ে আগে থাকবে ফলে অ্যাফিলিয়েট লিংক এর জন্য যথেষ্ট পরিমানে ভিসিটর আসবে এবং যারা কিনা আপনার সম্ভাব্য কাস্টমার হতে পারে।
শেষ কথাঃ
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এ ইনকাম করার জন্য অনেক রাস্তা বা পদ্ধতি আছে। তবে আপনি যদি লং টাইম বা স্থায়ী ভাবে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান তাহলে এখানে ওয়েবসাইটের কোন বিকল্প নেই।