সোমবার, ৯ জানুয়ারী, ২০১৭

Nofollow এবং Dofollow Links কি বা পার্থক্য কতটুকো?

ব্যাক লিংক নিয়ে কথা বলতে গেলেই সর্বপ্রথম Nofollow এবং Dofollow লিংক ব্যাপারটি অটোমেটিক চলে আসে। মূলত এটি হচ্ছে যে কোন ধরনের লিংকের দুটি আলাদা Attributions, যার মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন বট বা Crawler দের-কে ব্লগ/ওয়েবসাইটের লিংক সম্পর্কে দুটি আলাদা কমান্ড দেয়া হয়ে থাকে। এই দুই ধরনের লিংক সার্চ ইঞ্জিনের নিকট সম্পূর্ণ ভিন্ন দুটি অর্থ বহন করে থাকে। যদিও বিষয়টি খুবই সহজ কিন্তু সম্পূর্ণ টপিক বুঝার পর এটি ব্যাক লিংক তৈরি করতে আপনাকে অনেক সচেতন করবে। উল্লেখ্য যে, আমরা ইতিপূর্বে ব্যাক লিংক কি বা ব্যাক লিংকের গুরুত্ব কতটুকো এবং সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের ক্ষেত্রে ব্যাক লিংক কতটা অবদান রাখে তা নিয়ে একটি বিস্তারিত পোষ্ট শেয়ার করছি।
Nofollow এবং Dofollow লিংক সম্পর্কে জানার পূর্বে একটি বিষয় আপনারা আজ পরিষ্কারভাবে জেনে রাখুন, আপনার ব্লগে/ওয়েবসাইটে Nofollow কিংবা Dofollow যে ধরনের লিংক থাকুক না কেন সেটি ভিজিটরের কাছে আলাদা কোন অর্থ প্রকাশ করবে না। ভিজিটরদের Nofollow দিয়ে যা বুঝানো হবে Dofollow দিয়েও তাই বুঝানো হবে। এক কথায় ভিজিটরের কাছে Nofollow এবং Dofollow লিংকের কোন পার্থক্য নেই।
 Nofollow লিংক কি?
Nofollow লিংক নিয়ে তেমন কিছু বলার প্রয়োজন নেই। এক কথায় সহজভাবে বলা যায় Nofollow লিংক এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন-কে ঐ ধরনের লিংকটিকে অনুসরণ না করার জন্য কমান্ড করা হয়ে থাকে। পুরো বিষয়টাকে এভাবে বলা যায়, সার্চ ইঞ্জিন বট বা Crawler যখন একটি ব্লগ Crawl করে তখন ঐ ব্লগের কোথাও যদি Nofollow লিংক দেখতে পায় তাহলে সার্চ ইঞ্জিন বট এ ধরনের লিংকে ভিজিট না করে বাইপাস করে চলে যাবে। সেই ক্ষেত্রে আপনি আপনার ব্লগের যতই Nofollow লিংক তৈরি করুন না কেন সেটি সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারবে না। বিশেষ করে Google এখনও Nofollow লিংকে কোন Back Link হিসেবে গণ্য করে না।
 Dofollow লিংক কি?
Nofollow এর সম্পূর্ণ বিপরীত হচ্ছে Dofollow লিংক। সার্চ ইঞ্জিন বট বা Crawler যখন একটি ব্লগ Crawl করে তখন ঐ ব্লগের কোথাও যদি Dofollow লিংক দেখতে পায় তখন সার্চ ইঞ্জিন বট এ ধরনের লিংক Throw করে ঐ লিংকের পেজটিতে চলে যায়। সাথে সাথে যে পোষ্টের সাথে লিংক করা ছিল ঐ পোষ্টটি থেকে কিছু Value সাথে করে নিয়ে যায়। এ ধরনের লিংককে সকল ধরনের সার্চ ইঞ্জিন Back Link হিসেবে ধরে নেয়। আর এ কথাটি আপনি নিশ্চয় জানেন যে, সার্চ ইঞ্জিনের কাছে Dofollow Back Links এর অনেক মূল্য রয়েছে।
 Dofollow Links এর সুবিধা কি?
উপরের সংজ্ঞা থেকে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পারছেন Nofollow লিংক সার্চ ইঞ্জিনের কাছে কোন গুরুত্ব বহন করতে পারে না। সে ক্ষেত্রে আপনি যদি বিভিন্ন Dofollow ব্লগের সাথে আপনার ব্লগটি লিংক করে Dofollow Link তৈরি করতে পারেন তাহলে সেটি ঐ ব্লগগুলি থেকে আপনার ব্লগে কিছুটা হলেও মূল্য বহন করে নিয়ে আসতে পারবে। Dofollow লিংকের সুবিধা সম্পর্কে আমি আপনাদের উদাহরনের মাধ্যমে আরো পরিষ্কার করছি।
ধরুন আপনার ব্লগে পূর্বের ৫ টি Index করা পোষ্ট রয়েছে। আপনি আজ পুনরায় নতুন একটি পোষ্ট করলেন। সে ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন আপনার আজকের নুতন পোষ্টটি Index করতে ১/২ দিন সময় নেবে। এ ক্ষেত্রে সার্চ ইঞ্জিন বট এই ২ দিনের ভীতরে যখন পুরাতন পোষ্টগুলিতে পুনরায় ভিজিটর করবে তখন যদি ঐ পুরাতন পোষ্টটিতে আপনার নতুন পোষ্টটির Dofollow লিংক দেখতে পায় তাহলে সাথে সাথে লিংকটি Index করে নেবে। এটাকে সার্চ ইঞ্জিনের ভাষায় Internal Dofollow Link বলা হয়ে থাকে। ঠিক একই ভাবে আপনি যদি অন্য কোন ব্লগের সাথে আপনার নুতন পোষ্টগুলির Dofollow Link তৈরি করতে পারেন তাহলে সার্চ ইঞ্জিন অল্প সময়ে আপনার নতুন পোষ্টগুলি Index করে নিতে পরে।
 Nofollow এবং Dofollow লিংক পরিচিতিঃ
আপনার ব্লগের জন্য Dofollow লিংক তৈরি করার জন্য অবশ্যই আপনাকে Dofollow লিংকের ব্লগ চিনে নিতে হবে। অনেকেই Nofollow এবং Dofollow লিংক সম্পর্কে ভালভাবে না বুঝার কারনে তাদের ব্লগের জন্য Back Link তৈরি করতে পারেন না। সে জন্য অনেকে প্রশ্ন করেন আমি অমুক ব্লগে লিংক সহকারে একটি কমেন্ট করলাম কিন্তু কোন Back Link পেলাম না কেন? এ প্রশ্নটি আমাকেও আমার ব্লগের অনেক ভিজিটর করেছেন। এই পোষ্টটি পড়ার পর আপনি হয়ত বিষয়টি পরিষ্কার হবেন যে, কোন ব্লগে কমেন্ট করলেই আপনি ব্যাক লিংক পাবেন কি না কিংবা কোন্ ব্লগে কমেন্ট করলে ব্যাক লিংক পাবেন এবং কোন্ ব্লগ থেকে পাবেন না। সেই সাথে আরেকটি বিষয় সবাইকে বলছি শুধু শুধু অযথা কারো ব্লগে কমেন্টের মাধ্যমে লিংক যুক্ত করবে না। কারণ এ বিষয়টি বেশীরভাগ লোকই পছন্দ করে না।
সাধারণত Nofollow লিংকের Attribution হয় নিচের মতন-
<a href="#"
rel="nofollow" >Somethings</a>
আপনি যখন কোন লিংকের সাথে উপরের লাল কালারে rel="nofollow" লেখাটি দেখতে পাবেন তখন বুঝতে পারবেন এই লিংকটি Nofollow. অন্যদিকে কোন লিংকের সাথে যখন কোন Attribution থাকবে না তখন বুঝবেন সেটি হচ্ছে Dofollow লিংক। আপনি যদি কোন লিংক Nofollow করতে চান তাহলে লিংকের শেষে rel="nofollow" অংশটি যোগ করে দিলেই হয়ে যাবে।
 Dofollow কমেন্টের ব্লগ তৈরিঃ
সাধারণত ডিফল্টভাবে ব্লগার টেমপ্লেটের Comment Section টি Nofollow এবং পোষ্ট সেকশনসহ বাকী সকল অংশ Dofollow অবস্থায় থাকে। সেই জন্য কোন ব্লগে কমেন্ট করলেই Back Link পাওয়া যায় না। আপনি যদি ব্লগের কমেন্ট সেকশনটি Dofollow করতে চান তাহলে নিচের ছোট টিপসটি অনুসরণ করুন।
প্রথমে ব্লগে লগইন করুন।
তারপর ব্লগার ড্যাশবোর্ডে হতে Template > Edit Html এ ক্লিক করুন।
এখন কিবোর্ড হতে Ctrl+F চেপে নিচের অংশটি সার্চ করুন।
<a expr:href='data:comment.authorUrl' rel=' nofollow '><data:comment.author/></a>
এখানে উপরের লাল চিহ্নিত nofollow এর জায়গায় dofollow লিখে দিলেই হবে অথবা উপরের সম্পূর্ন লাইনটি মুছে দিলেই ব্লগের কমেন্ট সেকশনটি Dofollow হয়ে যাবে।
 Nofollow এবং Dofollow ব্লগ চেনার সহজ উপায়ঃ
Nofollow এবং Dofollow ব্লগ চেনার জন্য অনলাইনে অনেক ধরনের টুলস রয়েছে। তাদের মধ্যে সহজ একটি Addon হচ্ছে NoDofollow. এই ছোট এডঅনটি আপনার ওয়েব ব্রাউজারে যুক্ত করে রাখলে খুব সহজে যে কোন Nofollow এবং Dofollow ব্লগ চিনতে পারবেন। কিভাবে করবেন দেখুন-
প্রথমে এই লিংক থেকে
NoDofollow Addon টি Firefox Browser এ ইনস্টল করুন।
তারপর যে কোন একটি ওয়েবসাইটে ভিজিট করুন।
এখন ঐ ওয়েবসাইটে কার্সর রেখে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন।
তারপর NoDofollow অপশনে ক্লিক করলে ওয়েবসাইটটির বিভিন্ন লিংকের জায়গাতে দুটি কালারে Highlights করা দেখতে পাবেন।
এদের মধ্যে Highlights করা বেগুনী রংয়ের লিংকগুলি হচ্ছে Dofollow এবং হালকা লাল কালারের লিংকগুলি Nofollow লিংক।
সর্বশেষঃ আমার বিশ্বাস উপরের পুরো বিষয়টি থেকে আপনি Nofollow এবং Dofollow লিংক/ব্লগ সম্পর্কে পরিষ্কার ধারনা নিতে পারবেন। এখন থেকে অন্তত আপনি Back Link তৈরি করার আশায় অযথা কার ব্লগের কমেন্টে লিংক যুক্ত করবেন না। পুরো বিষয়টি পরিষ্কারভাবে বুঝতে কারও কোন সমস্যা হলে আমাদের জানাতে পারেন।

তথ্য http://www.prozokti.com/2016/03/what-is-nofollow-and-dofollow-links.html?m=1

রবিবার, ৮ জানুয়ারী, ২০১৭

এস.ই.ও(SEO) - সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি, কেন এবং কিভাবে করবেন... ?

এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন(SEO) কি ?
আমরা প্রতিদিন ইন্টারনেট এ অনেক বিষয় জানার জন্য গুগল এ সার্চ করে থাকি যেমন-কোন বই,গান,মুভি ইত্যাদি। তখন গুগল আনেক গুলো রেজাল্ট দেখাই যেমন ইমেজ/ভিডিও/পিডিএফ/ডকুমেন্ট ইত্যাদি ওয়েব সাইট চলে আসে। আমরা সাধারণত প্রথমের সাইট গুলো ভিজিট করে থাকি। কিন্তু গুগল এ আরো অনেক সাইট দেখাই এবং প্রতিদিন আরো হাজারো নতুন সাইট তৈরি হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে আমরা কোন সাইট বেছে নেব? সার্চ ইঞ্জিন গুলোর তথ্য আর উপাত্তের দিক দিয়ে সমৃদ্ধ সাইট গুলোকেই অগ্রাধিকার দিয়ে থাকে। এই সুযোগ সুবিধা গুলো পাওয়ার জন্য সাইটটি বিভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করে ফলে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথমে আনা প্রয়োজন। এর ফলে অনেক ভিজিটর পাওয়া সম্ভব। সার্চ ইঞ্জিনে একটি সাইটকে অন্তরর্ভূক্ত করে সারা বিশ্বে ব্যবহারকারীদের সামনে নিজের সাইটকে পরিচিত করার পদ্ধতিকে এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (SEO / Search  Engine Optimization)বলে। গুগল বা ইয়াহুতে সাইট সাবমিট করেই কোন সাইটকে প্রথম পৃষ্ঠায় আনা সম্ভব নয়। এজন্য এস.ই.ও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন সম্পর্ক্যে বিস্তারিত ধারণা ও তার প্রয়োগ জানতে হবে।
SEO কত প্রকার ও কি কি?
এস.ই.ও প্রধানত দুই প্রকার:
On Page Optimization
অন পেইজ অপটিমাইজেশন হচ্ছে এমন একটি পদ্ধতি যার মাধ্যমে একটি সাইটকে সহজেই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পৃষ্ঠায় নিয়ে আসা সম্ভব। এর জন্য অবশ্যই ত্তয়েব সাইট ডিজাইন এবং ডেভলপমেন্টের উপর কিছু হলেত্ত ধারণা থাকতে হবে। HTML code, Meta tags, Keyword ইত্যাদির সাহায্যে একটি সাইটকে সহজেই সার্চ ইঞ্জিন বান্ধব করে তোলা যায়।যে সাইট যত সমৃদ্ধ হবে সেটি সার্চ করতে গেলে প্রথম দিকে থাকবে।
Off Page Optimization
অনপেইজ এর পাশাপাশি একটি সাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের ভালো অবষ্থান ধরে রাখতে গেলে অবশ্যই অফ পেইজ অপটিমাইজেন করতে হবে। অনপেইজ এর মাধ্যমে সার্চ ইঞ্জিন থেকে যে সকল সুযোগ-সুবিধা গ্রহণ করতে পারা যায় না অফ পেইজের মাধ্যমে অনেকাংশে সফলতা অর্জন করা সম্ভবপর হয়। কেননা অন লাইন অপটিমাইজেশনে অনেক প্রতিযোগী। তবে যদি কেউ এটি কে পরিপূর্ণ ভাবে কাজে লাগাতে সক্ষম হয় তবে অবশ্যই সফল আসবে। এই পদ্ধতিতে অকে ভিজিটর পাওয়া সম্ভব এবং এর ফলে সাইট এর অবস্থান ও ভালো থকবে। Forum Posting, Article Submit, Backlink Submit করা ইত্যাদি অফ পেইজ অপটিমাইজেশন।
এখন প্রশ্ন হল আপনি কেন সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজ করবেন?
আপনি এস ই ও না করলে আপনার সাইট সম্পর্কে মানূষ জানতে পারবেনা। আর ভিজিটর ছাড়া কোন সাইট চালানো যায় না। তাহলে লাভ কি এতো কষ্ট করে সাইট তৈরি করে?
কি -ওয়ার্ড (Keyword ) কি?
কি -ওয়ার্ড হলো আমরা যখন Google বা Yahoo বা অন্য সার্চ ইঞ্জিন এ বিভিন্ন ওয়ার্ড বা লাইন লিখে সার্চ দেই যেমন-Free Movies,Hollywood Movies ইত্যাদি। এই প্রতিটি লাইন বা শব্দ হলো এক একটি কি-ওয়ার্ড।
কি-ওয়ার্ড কিভাবে কাজ করে ?
ধরেন আপনার একটি ওয়েব সাইট বা ব্লগ সাইট আছে Software এর উপর তাহলে এথন ভিজিটর এই সাইট এ যেতে অবশ্যই লিখবে না free Movies তারা লখবে Software ,free software ইত্যাদি। এই রকম হাজারো ওয়েব সাইট আছেSoftware এর উপর।তাই এই কি-ওয়ার্ড এর উপর এস.ই.ও করা খুবই কষ্টের কাজ। এখন আপনাকে Software এর উপর এমন একটি কি-ওয়ার্ড ( Keyword) নির্বাচন করতে হবে যার প্রতিযোগী কম এবং ভিজিটর বেশি। এই পদ্ধতি কে কি-ওয়ার্ড ( Keyword) রিসার্স বলে। এখন যদি আপনি কোন ব্লগ তৈরি করেন তবে প্রথমে একটি ভালো কি-ওয়ার্ড ( Keyword ) বেছে নিলে ভালো হয়।
নিচে কিছু সাইট এর লিংক দেওয়া হলো যার মাধ্যমে আপনি সঠিক কি-ওয়ার্ড (Keyword ) বেছে নিতে পারবেন।
https://adwords.google.com/o/KeywordTool
http://www.wordtracker.com/
http://www.bing.com/toolbox/keywords
কি-ওয়ার্ড (Keyword ) এর ব্যবহার: কি-ওয়ার্ড (Keyword ) কি তা আমরা জেনে গেছি এখন এর ব্যবহার সম্পর্ক্যে নিম্নে আলোচনা করা হলো:
(১) ডোমেন নেইম (Domain Name ):
ডোমেন নেইম ( Domain Name ) একটি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয়। আপনার সাইট এর নাম কি হবে তার উপর অনেক কিছু নির্ভর করছে। সাইট এর নাম যদি কোন ভিজিটর মনে রাখতে না পারে তবে সেই সাইট এর নাম বা সেই সাইট তৈরি করার কোন অর্থ দাড়ায় না। এমন নাম দিতে হবে যাতে নামের সাথে সাইট এর বিষয় বস্তুর মিল থাকে। সার্চ ইঞ্জিন প্রথমে সার্চ করার সময় Domain URL সার্চকরে। এই জন্য ডোমেন নেইম এর প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে।
(২) ওয়েব সাইট এর টাইটেল:
সাইটের টাইটেল সাইট এর সকল বিষয় বস্তু তুলে ধরে তাই সাইটের টাইটেল অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় সুতরাং এটি সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে না পারলে তবে সাইট এর কোন মূল্য থাকবে না। টাইটেল দ্বারা ২টি বিষয়ে সুবিধা পাবেন একটি সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার সাইট খুজে বের করা এবং ভিজিটর আসে যাতে আপনার সাইট এর ভালো ফিডব্যক পাওয়া যায়। সুতরাং কি-ওয়ার্ড (Keyword )এর জন্য সাইট টাইটেলঅনেক গুরুত্বপূর্ন।
(৩ )আর্টিকেল লেখা:
আর্টিকেল লেখার জন্য কি-ওয়ার্ড অনেক বড় ভুমিকা পালন করে থাকে। আর্টিকেল লেখার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে প্রতি ১০০ ওয়ার্ড এর জন্য মিনিমাম ৩টা অথবা মাক্সিমাম ৩টা কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করা হয়। এতে করে আপনার আর্টিকেল টি অনেক উপকারে আসবে।
উপরের আলোচনা থেকে বুঝতে পাছেন যে কি-ওয়ার্ড কতটা উপকারে আসে। একটি সুন্দর কি-ওয়ার্ড দিতে পারে একটি সুন্দর সাইট । তাই এখনি ঝটপট আপনার সাইট এর জন্য সুন্দর অধিক ভিজিটর সমৃদ্ধ কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করুন।
Back Link কি এবং কি ভাবে তা সাবমিট করতে হয় ?
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে Back Link কি ?
সবাই তার নিজের সাইটটি কে গুগোল এর ১নম্বর এর দেখতে চায়। কিন্তু সেই অনুযায়ী কাজ করে না। তাই আসুন এসইও এর সবচেয়ে বড় বিষয় Back Link এর কথা জেনে নেই।
Back Link হচ্ছে নিজের সাইট এর লিংক অন্য কোন সাইট এ যে কোন ভাবে সাবমিট করা এবং সেই লিংক যাতে কোন না কোন ভাবে ভিজিটর কে আকৃষ্ট করে সেটি সরাসরি হতে পারে আথবা অন্য কোন ভাবে হতে পারে। যেমন আমি যদি কোন সাইট এ আমার মতামত প্রকাশ করি তবে তার সাথে আমি যদি আমার সাইট এর লিংক টি যুক্ত করে দেই তবে যদি সেই সাইট টির মালিক তা প্রকাশ করে তবে আমি আমার সাইট এর জন্য Back Link পাব সেটি লকানো লিংক এর মাধ্যমেও হতে পারে একে Anchor Link বলে। তবে সব সাইট এ কাজ করবেন না করন সুযোগ পেলে এটা ব্যবহার করবেন যেমন আপনার সাইট রিলেটে সাইট এ মতামত প্রকাশ করলে কোন সম্যস্যা নেই। আর দেখবেন যারা লিংক কে অনুমদন দেয় শুধু তাদের ক্ষেত্রে করবেন না হলে করবেন না।
Back Link সাবমিশন দুই প্রকার হয়ে থাকে :
১. Do Follow
২. No Follow
Do Follow এবং No Follow একে অপরের সংগে যুক্ত তাই দুটোই সমান ভাবে জরুরি। তবে No Follow লিংক Do Follow ছাড়া তেমন কাজের না। কিন্তু আজ কাল Do Follow লিংক এর প্রতিযোগী বেশি তাই No Follow এই ক্ষেত্রে অনেক কাজে লাগে।
কিভাবে আপনার ব্লগকে Google Webmaster Tool এ সাবমিট করবেন ?
SEO এর জন্য Google Webmaster Tool একটি অনেক বড় বিষয়। তাই GoogleWebmaster Tool এ যে কোন সাইট কে খুব সর্তকতার সাথে Submit করতে হবে। আপনার সাইট টি যখন রেজি হবে তখন আপনার প্রথম কাজ হবে সাইট এর জন্য একটি সাইট ম্যাপ তৈরি করা এবং তা সাবমিট করা। (সাইটম্যাপ একটি ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ওয়েবমাস্টার টুলস। আপনার সাইটের আপডেট সংবাদ গুগল বা অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন মারফত পাঠকের কাছে পৌছাতে সাইটম্যাপের প্রয়োজনীয়তা অনেক। আপনি যখন আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের আপডেট প্রকাশ করবেন তখন সার্চ ইঞ্জিন সাথে সাথে সাইটম্যাপ এর মাধ্যমে আপনার আপডেট সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবে)
Google Webmaster Tool এ লগিং করুন। নিচের ছবির মতো Add Site এ ক্লিক করুন।
এখন দেখবেন নিচের মতো একটি উইনডো আসবে যে খানে আপনার ব্লগ সাইট বা ওয়েব সাইট এর Address টি লিখুন এবং continue এ ক্লিক করুন।
এরপর Google Webmaster Tool এর ড্যাস বোর্ড নিচের ছটির মতো আসবে এখানে সাইট ম্যাপ ( Sitemap) ক্লিক করতে হবে এবং সাইট ম্যাপ(Sitemap) Submit করতে হবে। নিচের ছবি গুলো লক্ষ করুন।
ফাকা বক্সে “sitemap.xml” বসাতে হবে।ইচ্ছা করলে আপনি সাইট ম্যাপ(Sitemap) Submit টি টেষ্ট করতে পারেন।ব্যস হয়ে গেল আপনার সাইট ম্যাপ(Sitemap) Submit এর পালা। আপনি Google Webmaster Tool বিভিন্ন ট্যাব গুরে দেখেন আশা করি বুঝতে পারবেন না হলে না বুঝতে পারলে প্রশ্ন করেন আশা করি উত্তর পাবেন।
কেমন করে আপনার ব্লগ বা ওয়েব সাইট কে Search Engine এ Submit করবেন ?
শুধু Google এ ব্লগ বা ওয়েব সাইট কে Submit করলেই হবে না অধিক ভিজিটর পাওয়ার জন্য এবং সফল ব্লগিং করতে হলে আপনাকে নাম করা Search Engine গুলোতে অবশ্যই আপনার ব্লটির জন্য আলাদা ভাবে ক্ষ্ট করতে হবে।
আপনাকে অবশ্যই ভালো ও শক্তিশালী ব্যকলিংক (Backlink) তৈরি করতে হবে এবং তা না হলে কোন সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার সাইট এর জন্য অবস্থান হবে না। তাই ভালোভাবে প্রতিটি সার্চ ইঞ্জিন এ আপনার সাইটকে সাবমিট করতে হবে এবং পাশাপাশি নাম করা বড় বড় ওয়েব সাইট এ আপনার ব্লগ বা সাইট এর জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করতে হবে।
নিচে কিছু সার্চ ইঞ্জিন এর লিংক দেওয়া হলো এবং Google এ যে ভাবে সাবমিট করেছেন টিক একই ভাবে এই সাইট গুলোতেও করতে হবে।
সাইট সাবমিট এর পূর্বে কয়েকটি বিষয় মনে রাখতে হবে।সার্চ ইঞ্জিন এ সাইট সাবমিট করার জন্য কোনো টাকা লাগে না এবং আর টাকা দিয়ে কোন সাইট এর জন্য কাজ করলে সেইট কাজ ভালো হয় না বরং সাইট এর জন্য ক্ষতি বয়ে আনে। তাই নিজের সাইট এর জন্য নিজে কষ্ট করুন। এবার নিচের লিংক গুলোতে এ গিয়ে সাইটটি ভালোভাবে সাবমিট করুন।
http://submit.search.yahoo.com
http://www.bing.com/toolbox/submit-site-url
http://webmaster.yandex.com/addurl.xml
http://zhanzhang.baidu.com/sitesubmit/index
প্রতিটি সাইট সাবমিট করার দুই সপ্তাহ পার হওয়ার পর যদি কোন সার্চ ইঞ্জিন Indexing না করে তবে আপনার সাইটটি সাবমিট এর চার সপ্তাহ পর পুনরাই সাবমিট করবেন এর আগে না কিন্তু। কোন প্রশ্ন থাকলে করতে পারেন।
কিভাবে আপনার ব্লগার ব্লগ এর Custom Robots txt এবং Custom robots header tags যুক্ত করবেন :
এটা খুব দরকারি একটা জিনিস Seo এর ক্ষেত্রে। তাহলে আর দেরি না করে নীচে থেকে দেখে নিন কিভাবে কাজ টি করবেন।
উপরের কোড গুলোকে কপি করে নিন।
এবার ব্লগ এর ড্যাশবোর্ড থেকে Settings এ ক্লিক করে Search Preferences এ ক্লিক করে Custom Robots txt এ ক্লিক করুন তারপর উপরে কপি করা কোডটি সেখানে পেস্ট করুন। নীচের চিত্রে দেখুন।
আবার সেভ করুন। এর পর তার নিচের Custom robots header tags সেটিং নিচের চিত্রের মত দিন।
সেভ করে বেরি আসুন। ব্যাস হয়ে গেল।
Meta Tag কি এবং কিভাবে ব্যবহার করবেন ?
SEO জন্য Meta Tag অনেক বড় ভূমিকা পালন করে। মেটা ট্যাগ হল একধরনের HTML কোড। যার মাধ্যমে আপনার ব্লগ কি সম্পর্কে তা সার্চ ইঞ্জিন ও ভিসিটর জানতে পারে। মেটা ট্যাগে অনেকগুলা বিষয় জড়িত থাকে যেমনঃ- ব্লগের বিবরন, ব্লগের কি ওয়ার্ড, ব্লগের মালিকের নাম, robots ইত্যাদি।
Meta Tag এর প্রয়োজনীয়তা :
মেটা ট্যাগ এর সাহায্যে সার্চ ইঞ্জিন একি সাথে ভিসিটর আপনার ব্লগ সম্পর্কে জানতে পারে। আমরা সকল ব্লগার দের একটাই চাওয়া বেশি বেশি ভিসিটর, কারন বেশি ভিসিটর মানে বেশি বেশি আয়। আমরা সকলেই চাই সার্চ ইঞ্জিন থেকে ভিসিটর আসুক যেমন গুগল।
আপনার সাইট কি সম্পর্কে এটা গুগলকে না জানালে গুগল কিভাবে আপনার সাইটে ভিসিটর পাঠাবে? meta tag এর সাহায্যে গুগল সহ অন্যান্য সার্চ ইঞ্জিন আপনার সাইট সম্পর্কে অবগত হবে, তাই যখন কোন ভিসিটর কিছু সার্চ করে। আপনার সাইটে যদি এই বিষয়ে লিখা থাকে, তাহলে সার্চ ইঞ্জিন ওই ভিসিটর কে আপনার সাইটে পাঠিয়ে দিবে। আশা করি meta tag এর প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে পেরেছি।
মেটা ট্যাগ কি? প্রয়োজনীয়তা বুঝেছেন এখন যোগ করার পালা। নিচের দাপ গুলা দেখে যোগ করে ফেলুন :
প্রথমে আপনার ব্লগার একাউন্টে লগিন করুন।
তারপর চলে যান blogger dashboard>>template>>edit template
কোন কিছু পরিবর্তন করার পূর্বে টেমপ্লেট ডাউনলোড করে রাখুন।
বর্তমানে সব template এ মেটা ট্যাগ এর কোড দেয়া থাকে। দেখুন আপনার টেমপ্লেটে নিচের কোড আছে কিনা।
description ও keyword
যদি থাকে ভাল। না থাকলে নিচের কোড কপি করে <head> এই কোড এর নিচে পেস্ট করে দিন
<b:if cond='data:blog.url == data:blog.homepageUrl'>
<META NAME="Description" CONTENT="আপনার ব্লগারের বিবরন দিন" />
</b:if>
<META NAME="Keywords" CONTENT=" আপনার কি ওয়ার্ড গুলা কমা দিয়ে লিখুন" />
<META NAME="Author" CONTENT=" আপনার নাম " />
<META NAME="Robots" CONTENT="All" />
আপনার ব্লগার বিবরন দিন = এখানে আপনার ব্লগ কি সম্পর্কে তা আলোচনা করুন, তবে খেয়াল রাখবেন ১৫০ ওয়ার্ড এর বেশি যেন না হয়। সুবিদার জন্য আমার ব্লগের বিবরন দেখুন
অনলাইনে আয়, ফ্রীলান্সিং, ব্লগিং, ডাউনলোড সম্পর্কে ব্লগ
আপনার কি ওয়ার্ড গুলা কমা দিয়ে লিখুন = এখানে আপনার ব্লগের কি ওয়ার্ড বসাতে হবে।কি ওয়ার্ড বলতে আপনার ব্লগ কি সম্পর্কে তা সংক্ষেপে কি ওয়ার্ড আকারে লিখতে হবে। ব্লগের জন্য কি ওয়ার্ড অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি বিভিন্ন কি ওয়ার্ড রি সার্চ টুল ব্যাবহার করতে পারেন। সুবিদার জন্য আমার কি ওয়ার্ড দেখতে পারেন।
ব্লগার টিপস, ব্লগস্পট, ফেসবুক টিপস, ব্লগিং, অনালাইনে আয়, ডাউনলোড
প্রত্যেকটা কি ওয়ার্ড এর মাঝে কমা দিয়ে আলাদা করে দিন। বেশি কি ওয়ার্ড ব্যাবহার করবেন না।
ব্যাস এবার save template এ ক্লিক করুন। আপনার কাজ শেষ।
করতে গিয়ে কোন সমসসা হলে কমেন্টে জানাবেন।
প্রয়োজনীয় কিছু  Meta Tag :
keywords- Meta Tag
SEO জন্য এই মেটা ট্যাগটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে থকে।এই Meta Tag এর মাধ্যমে আপনি সার্চ ইন্জিন গুলোকে আপনার সাইটের বিষয়বস্তু সম্পর্কে জানাতে পারেন।চমৎকার ও সুন্দর কী-ওয়ার্ড বাছাইয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার SEO তে কাংখিত ফলাফল পেতে পারেন।keywords- Meta Tag টি এমন
< meta name="keywords" content="some keyword,another keyword" />
এক একটি কী-ওয়ার্ড এর পর কমা, ব্যবহার করুন।
Description- Meta Tag
এই মেটা ট্যাগটিও ওয়েব সাইটের জন্য গুরুত্বপূর্ন।এটি সার্চ ইন্জিন এ আপনার সাইটের মুল বিষয়গুলোকে তুলে ধরে।মুলত আপনার সাইটে কি আছে তা বুঝানোর জন্য এ ট্যাগটি ব্যবহার করা হয়।Meta Tag টি এমন
< meta name="description" content="A blurb to describe the content of the page appears here"/>
author- Meta Tag
এই মেটা ট্যাগের মাধ্যমে আপনি ভিজিটরদের জানাতে পারেন সাইটটি কে করেছে বা লিখেছে।Meta Tag টি এমন
<meta name="author" content="Sojib Rahman" />
Revisit-After- Meta Tag
এই মেটা ট্যাগ টি ব্যবহার করলে সার্চ ইন্জিন এর রোবট একটি নিদিষ্ট্ সময় অন্তর অন্তর আপনার সাইট ভিজিট করে ইনডেক্স করবে।
<meta name="revisit" content="15 days"/>
যেমন এই ট্যাগটি ব্যবহার করলে সার্চ ইন্জিন এর রোবট আপনার সাইটটি ১৫ দিন পর পর রিভিজিট করবে। আপনি প্রয়োজন অনুযায়ী সময় পরির্বতন করে দিতে পারেন।
Refresh- Meta Tag
এই মেটা ট্যাগটিও বেশ প্রয়োজনীয়। যারা প্রতি মিনিটে মিনিটে সাইট আপডেট করে তারা এই মেটা ট্যাগটি থেকে উপকার পাবে। ভিজিটররা এরকম সাইট বার বার রিফ্রেশ করতে বিরক্ত বোধ করে। তাই এই ট্যাগের মাধ্যমে আপনিই অটো রিফ্রেশ এর সময় বেধে দিতে পারেন। এই মেটা ট্যাগ ব্যবহার করলে একটা নিদির্ষ্ট সময় পর পর আপনার সাইট অটো রিফ্রেশ হবে
<meta http-equiv="refresh" content="600">
এ ট্যাগটি সাইটে যোগ করার ফলে ৬০০ সেকেন্ড পর পর মানে ৫ মিনিট পর পর সাইট অটোরিফ্রেশ হবে।
Robots- Meta Tag
এই মেটা ট্যাগটি সার্চ ইন্জিন এর জন্য অনেক বড় ভূমিকা পালন করে থাকে। এই ট্যাগের মাধ্যমে আপনি সার্চ ইন্জিন এর রোবট কে জানতে পারেন আপনার সাইটকে সে ইনডেক্স করবে কি করবে না। যদি আপনি এ ট্যাগটি
<META NAME="ROBOTS" CONTENT="INDEX,FOLLOW">
ব্যবহার করেন তাহলে সার্চ ইন্জিন এর রোবট বুঝবে আপনার সাইট তারা ইনডেক্স করতে পারে। আর যদি এ ট্যাগটি
<META NAME="ROBOTS" CONTENT="NOINDEX, NOFOLLOW">
ব্যবহার করেন তাহলে সার্চ ইন্জিন এর রোবট বুঝবে আপনি আপনার সাইটকে ইনডেক্স না করার জন্য বলছেন।
robots এর আর কিছু প্রয়োজনীয় মেটা ট্যাগ রয়েছে। যেমন:
ARCHIVE- Meta Tag
এ ট্যাগের মাধ্যমে আপনি সার্চ ইন্জিনে আপনার সকল ডাটা আর্কাইভ আকারে রাখতে পারেন। আর্কাইভ আকারে রাখতে চাইলে এই ট্যাগটি <meta name=”robots” content=”ARCHIVE” /> আর তা যদি না চান তাহলে ><meta name=”robots” content=”NOARCHIVE” /> ট্যাগটি ব্যবহার করুন।
ODP/YDIR- Meta Tag
ODP মানে হল DMOZ ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট। যখন একটি সাইট থেকে গুগল সার্চ ইন্জিন এর রোবট কোন description ট্যাগ পায়না তখন তারা DMOZ এর সাহায়্য নেয়। তারা DMOZ থেকে ত্য নিয়ে সাইটের description দেয়।আপনি যদি মনে করেন গুগলকে এ ধরনের কাজ হতে বিরত রাখতে তাহলে <meta name=”robots” content=”NOODP” />
এই ট্যাগটি দিতে পারেন। আর যদি মনে করেন তারা কাজটি করুক তাহলে <meta name=”robots” content=”ODP” /> দিয়ে দিন।
গুগলের মত ইয়াহু ও এ কাজ করে থাকে।তবে এক্ষেত্রে ইয়াহুর তাদের নিজেস্ব ওপেন ডিরেক্টরি প্রজেক্ট (YDIR) ব্যবহার করে থাকে।তাই ইয়াহুর ক্ষেত্রে
<meta name=”robots” content=”NOYDIR” />
ও<meta name=”robots” content=”YDIR” />
কোড গুলো দিতে পারেন।
ইন্টারনেটে বিভিন্ন সার্চ ইন্জিন রয়েছে বিশেষ কিছু সার্চ ইন্জিন এর জন্য আলাদা আলাদা robots মেটা ট্যাগ ব্যবহার করা হয় যেমন
গুগলের জন্য <meta name="googlebot" content=”index">
ইয়াহুর জন্য <meta name="Slurp" content=”index">
MSN এর জন্য <meta name="msnbot" content=”index">
Language META Tag
এই মেটা ট্যাগের মাধ্যমে আপনি আপনার সাইট টি কোন ভাদায় লেখা তা জানাতে পারেন। সাধারণত বেশীর ভাগ সাইটটে ইংরেজী ভাষা ব্যবহার করা হয়। এই ট্যাগটি এমন
<META HTTP-EQUIV="Content-Language" content="EN">
সামাজিক মিডিয়াঃ
শুধুমাত্র সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশনের জন্য নয়, সামাজিক মিডিয়া হচ্ছে একটি দ্রুত বর্ধনশীল পদ্ধতি এটি সত্যি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি । তাই আপনি যদি এই দিকে ইতিপূর্বে অগ্রসর না হয়ে থাকেন তবে এখনি সময় ফেসবুক, টুইটার বা গুগল প্লাসে একাউন্ট তৈরি করার । এছাড়াও অনেক সামাজিক বুকমার্কিং সাইট রয়েছে যেমন স্টাম্বেলওপেন, ডীগ, ডেলিসিয়াস, ইত্যাদি।

তথ্য : http://www.bloggerexpertbd.co.vu/2015/03/seo.html?m=1