রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

যেভাবে রুট বা আনরুট করবেন প্রায় যেকোন অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইস

http://www.androidkothon.com/post-id/524

→Root কি? →কেন Root করবেন? →Root করার সুবিধা-অসুবিধা কি?

[[সূচনা]]
===============
বর্তমান সময়ে Android Smart Phone ব্যবহার
করে, কিন্তু Root কথাটি একবারও শুনেনি, এমন
মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ!! কিন্তু
নতুন অনেক Android ব্যবহারকারীই জানে না যে,
Root প্রকৃতপক্ষে কি? Android ডিভাইসটিতে
বাড়তি পারফরম্যান্স পাবার জন্য Root করা হয়
বলে অনেকেরই ধারনা। তাই অনেকে বাড়তি
পারফরমেন্স পাবার জন্য Android Deviceটি Root
করে থাকেন । কিন্তু Android ডিভাইসটি Root
করার পর দেখা যায় তাদের ডিভাইসের
পারফরম্যান্স আগের মতোই আছে বা আগের
চেয়ে কমে গেছে। তখন তারা হতাশ হয়ে যায় এই
ভেবে, তাহলে Android ডিভাইসটি Root করার
সুবিধাগুলো আসলে কী??
=======================
[[রুট (Root) কী? :-]]
=======================
Root শব্দটির আভিধানিক অর্থ গাছের শিকড়।
কিন্তু Androidএ Root বলতে বুঝায়, একটি
Permission বা অনুমতি। Root হচ্ছে সেই
Permission অথবা অনুমতি, যা Android
ব্যবহারকারীকে সর্বাধিক ক্ষমতার অধিকারী
করে তোলে।
রুট হচ্ছে এই অনুমতি থাকলে ব্যবহারকারী সেই
ডিভাইসে যা ইচ্ছে তাই করতে পারেন।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে ব্যবহারকারী
অ্যাডমিনিস্ট্রেটর প্রিভিলেজ ছাড়া সিস্টেম
ফাইলগুলো নিয়ে কাজ করতে পারেন না
(যেগুলো সাধারণত সি ড্রাইভে থাকে)।
লিনাক্সেও তেমনি রুট পারমিশন প্রাপ্ত ইউজার
ছাড়া সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের কাজগুলো
করা যায় না।
→→
আপনি ডিভাইসটি কিনেছেন ঠিকই, কিন্তু আপনি
কিন্তু Operating System ইন্সটল করেননি, তাই
না? ডিভাইস প্রস্তুতকারক ডিভাইসটি
প্যাকেটজাত করার আগে তাদের কম্পিউটার
থেকে লিনাক্স কার্নেলের উপর তৈরি Android
Operating System ইন্সটল করে দিয়েছে। এখানে
বলা প্রয়োজন যে, Android Operating Systemএর
মূল ভিত্তিটা এক হলেও এক এক কোম্পানি এক
একভাবে এটিকে সাজাতে বা কাস্টোমাইজ
করতে পারেন। এই জন্যই Sonyএর একটি Android
ডিভাইসের User Interfaceএর সঙ্গে Samsung
এর একটি Android ডিভাইসের Interfaceএর মধ্যে
খুবই কম মিল পাওয়া যায়। আপনার ডিভাইস
প্রস্তুতকারক কোম্পানি ইচ্ছে করেই তাদের
ডিভাইসে রুট অ্যাক্সেস দেয়নি। এ কথা শুনে
কোম্পানির উপর কিছুটা রাগ হতেই পারে। তবে
কোম্পানি তাদের ডিভাইসের সুরক্ষার জন্যই এই
কাজটি করে।
===========================
[[রুট করা থাকে না কেন? ]]
===========================
ফোন প্রস্তুতকারকরা ইচ্ছে করেই তাদের
ফোনগুলো Lock করে দিয়ে থাকে। Root
ফোল্ডারে থাকা ফাইলগুলো অত্যন্ত
প্রয়োজনীয়। ভুলবশত এর কোন একটি মুছে
গেলে আপনার ডিভাইস কাজ করা বন্ধ করে
দিতে পারে। তাছাড়া ভাইরাস বা ক্ষতিকারক
প্রোগ্রাম অনেক সময় রুট করা ডিভাইসের ক্ষতি
করতে পারে। তবে Lock থাকায় ব্যবহারকারী
Root Access পান না, তাই অন্য প্রোগ্রামগুলোর
রুট অ্যাক্সেস পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। ফোন
Lock করে বাজারে ছাড়ার আরেকটি কারণ হচ্ছে
সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশন ও ফাইল। অনেকেই
ইন্টারনাল মেমোরি খালি করার জন্য বিভিন্ন
অ্যাপ্লিকেশন এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করে
থাকেন। রুট করা থাকলে সিস্টেম
অ্যাপ্লিকেশনগুলোও ট্রান্সফার করে ফেলা
যায়। কিন্তু অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইল
রয়েছে যেগুলো ইন্টারনাল মেমোরির ঠিক
যেখানে আছে সেখানেই থাকা আবশ্যক।
ব্যবহারকারী যখন ডিভাইস রুট করেন, তখন
স্বভাবতই অনেক কিছু জেনে তারপর রুট করেন।
তখন বলে দেয়াই থাকে যে, কিছু কিছু সিস্টেম
অ্যাপস এসডি কার্ডে ট্রান্সফার করলে সমস্যা
হতে পারে। কিন্তু যদি স্বাভাবিক অবস্থায়ই
সেট রুট করা থাকে, তাহলে ব্যবহারকারী না
জেনেই সেটের ক্ষতি করতে পারেন।

মনে করুন যার প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারনা কম
আছে, সে যদি মনে করে যে, তার ফোনের
ইন্টারনাল মেমোরির জায়গা ফাঁকা করবেন এবং
সেই জন্য সে তার ফোনের রুট ফোল্ডারে গিয়ে
সবগুলো ফাইল SDcard এ Move করে দিলেন।
আগে থেকেই Root Access থাকার কারণে,
ফাইলগুলো Move করার সময় ডিভাইসটি কোন
বাধা দেবে না। তবে Move হবার মাঝেই ফোনটি
বন্ধ হয়ে যাবে এবং আর ঠিকমতো কাজ করবে
না। তখন তিনি কোম্পানির কাঁধে সব দোষ
চাপাবেন। আর যদি রুট লক করা থাকে,
ব্যবহারকারী রুট ফোল্ডার খুঁজেই পাবে না।
আশা করি এখন সবাই বুঝতে পেরেছেন, কেন
Android ডিভাইসটিতে ফোন কোম্পানি Default
Root Access করে দেয় না। তবে প্রায় ৯৫%
ডিভাইসই রুট করা যায়।
কোন ফোন কোম্পানিই রুট করা ডিভাইস
বাজারে ছাড়ে না, কারণ বেশিরভাগ ক্রেতাই
সাধারণ ক্রেতা হয়ে থাকেন যাদের ডিভাইস রুট
করার কোনো প্রয়োজনই নেই।
=============================
[[কেন ডিভাইস রুট করবেন?]]
=============================
→ফোনের পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বা
ইন্টারনাল মেমোরি ফাঁকা করার জন্য।
→ওভারক্লকিং করার মাধ্যমে ডিভাইসের গতি
বাড়ানোর জন্য।
→স্বাধীনভাবে কাজ করা ডেভেলপারদের
তৈরি বিভিন্ন Custom Rom ব্যবহার করার জন্য।
→ পারফরম্যান্স বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন
সিস্টেম অ্যাপ্লিকেশনের ব্যবহার, যেগুলো রুট
করা ডিভাইস ছাড়া কাজ করে না।
=========================
[[রুট করার সুবিধাসমূহ]]
=========================
=====================
★★Performance বাড়ানোঃ
=====================
বিভিন্ন Apps ব্যবহার করে ডিভাইসের অব্যবহৃত
ফাইল, টেমপোরারি ফাইল ইত্যাদি নিয়মিত মুছে
ফোনের গতি ঠিক রাখা।
===================
★★Over Clocking করাঃ
===================
CPU স্পিড স্বাভাবিক অবস্থায় যতটা থাকে
তারচেয়ে বেশি দ্রুত কাজ করানো। এর মাধ্যমে
কোনো বিশেষ কাজে প্রসেসরের গতি
বাড়ানোর প্রয়োজন পড়লে তা করা যায়।
====================
★★Under Clocking করাঃ
====================
যখন ডিভাইস এমনিতেই পড়ে থাকে, তখন CPU
যেন অযথা কাজ না করে যে জন্য এর কাজের
ক্ষমতা কমিয়ে আনা। এতে করে ব্যাটারি
ব্যাকআপ বাড়ানো সম্ভব।
==============
★★Custom UI :-
==============
আপনার ডিভাইসের হোমস্ক্রিন, লক স্ক্রিন,
মেনু ইত্যাদি বিভিন্ন ইউজার ইন্টারফেসের
ডিজাইন একটা সময় পর আর ভালো নাও লাগতে
পারে। তখন আপনি ডিভাইসে নতুনত্ব আনতে
পারবেন নতুন সব কাস্টম ইউজার ইন্টারফেসের
মাধ্যমে। এগুলোকে অন্যভাবে রমও বলা হয়।
===============
★★Custom Rom:-
===============
রুট করা থাকলে Custom Rom Install এর সুবিধা
পাবেন। অনেক Developer বিভিন্ন জনপ্রিয়
ডিভাইসের জন্য কাস্টম Custom Rom তৈরি
করে থাকেন। এসব Rom ইন্সটল করে আপনি
আপনার সেটকে সম্পূর্ণ নতুন একটি সেটের রূপ
দিতে পারবেন। বাইরে থেকে অবশ্যই এর ডানা-
পাখনা গজাবে না বা ক্যামেরা ৫ মেগাপিক্সেল
থেকে ৮ মেগাপিক্সেল হবে না, কিন্তু ভেতরের
ডিজাইন ও ক্ষেত্রবিশেষে পারফরম্যান্সেও
আসবে আমূল পরিবর্তন।
==========================
[[ রুট করার অসুবিধাসমূহ ]]
==========================
=================
★★ওয়ারেন্টি হারানোঃ
=================
ডিভাইস রুট করার মাধ্যমে আপনার ওয়ারেন্টি
বাতিল হয়ে যাবে। তাই রুট করার আগে সাবধান।
অবশ্য অনেক সেট আবার আনরুট করা যায়। আর
সেট আনরুট করা হলে তা সার্ভিস সেন্টারে
থাকা টেকনিশিয়ানরা অনেক সময়ই ধরতে পারেন
না যে সেটটি রুট করা হয়েছিল। তবে কাস্টম রম
থাকলে ধরা খাওয়া এড়ানোর উপায় নেই।
===============
★★ফোন ব্রিক করাঃ
===============
ব্রিক অর্থ ইট। আর ফোন ব্রিক
মানে আপনার ডিভাইসকে ইটে রূপান্তরিত করা।
অর্থাৎ, এর কাজ করার ক্ষমতা হারানো। রুট
করা ও এর পরবর্তী বিভিন্ন কাজের সময় একটু
এদিক-সেদিক হলেই ফোনে স্থায়ী বা অস্থায়ী
সমস্যা হতে পারে। ফোনের প্রস্তুতকারক
কোম্পানি ফোনটি আনরুট অবস্থায় বাজারজাত
করে, যেন এর ক্ষতি না হয়। রুট করার মাধ্যমে
আপনি সেই নিশ্চয়তা ভেঙ্গে ফেলছেন।
==================
[[ শেষ কথাঃ ]]
==================
এটা পড়ে আশা করি কিছুটা হলেও ধারণা
পেয়েছেন যে, কেন রুট করা হয়, এর সুবিধা-
অসুবিধা ইত্যাদি।
এবার আপনার ইচ্ছা, Android ডিভাইসটিকে Root
করবেন, নাকি Root করবেন না??
===========
[[বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ]]
===========
→ভুল-ত্রুটি ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
→→ ধন্যবাদ ←←

শনিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

মঙ্গলবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

ফেসবুক পেজের Reach, Engagement & Impression কি এবং এদের মধ্যে পার্থক্য কি ? আজ ভাল করে জেনে নিন

সবাই কেমন আছেন? আশা করি সবাই
ভাল আছেন। অনেকদিন পর লিখতে
বসলাম। ভাব্লাম কি নিয়ে লিখি। পরে
ভাবলাম ফেসবুক নিয়ে লিখি। আমরা
যারা ফেসবুক এ মার্কেটিং করি তাদের
জন্য ফেসবুক পেজ হল অন্যতম একটা
মাধ্যম। এখানে কিছু টার্ম আছে যা
আমাদের অনেক সময় বিপদে ফেলে দেয়।
আমাদের অনেককেই কনফিউসড করে
দেয়। এজন্য ভাবলাম বিষয়টি ছোট
হলেও দরকারি তাই লিখতে বসলাম।
যাহোক কাজে নেমে পড়ি।
প্রথমে আসি Reach ও Impression কি
এবং এদের পার্থক্য কি ?
আসলে সংজ্ঞা দেয়ার চেয়ে যদি
পার্থক্য বলি তাহলে মনে হয় আপনারা
আরও ভাল ভাবে বুঝবেন।
ধরে নিলাম আপনার একটা পেজ আছে।
যেহেতু পেজ আছে সেহেতু সেখানে
নিশ্চয় পোস্ট ও আছে। এখন
ইম্প্রেশন (Impression) হল একটা পোস্ট
কতবার প্রদর্শিত হল। এটা বিভিন্ন
ভাবে হতে পারে। যেমন আপনি যদি কোন
পেজে লাইক দিয়ে রাখেন তাহলে সেই
পেজে কোন পোস্ট পাবলিশ হলে
আপনার নিউজ ফিড এ আকবর
নোটিফিকেশন আসবে আবার আপনার
ফ্রেন্ড এর মধ্যে কেউ যদি এই পোস্ট এ
লাইক বা কমেন্ট বা শেয়ার করে তাহলে
আপনার কাছে নোটিফিকেশন আসবে।
তার মানে হল একটা পোস্ট এর জন্য
আপনি একের অধিক ইম্প্রেশন
(Impression) পেতে পারেন।
এখন আসি রিচ (Reach) কি জিনিস। রিচ
(Reach) হল একটা পোস্ট এর জন্য কত
জন একটা ইম্প্রেশন (Impression) পেল।
নিশ্চয় মাথা ঘুরতেছে। ব্যাপারটা অত
কঠিন না। সহজ ভাষায় বলি। ইম্প্রেশন
(Impression) হল একটা পোস্ট কতবার
প্রদর্শিত হল তার সংখ্যা এবং রিচ
(Reach) হল একটা পোস্ট কত জনের
নিকট প্রদর্শিত হল তার সংখ্যা।
এবার আসি Engagement (ইঙ্গেজমেন্ট)
কি?
Engagement (ইঙ্গেজমেন্ট) বলতে
বোঝায় একটা পোস্ট কতজন লাইক
অথবা শেয়ার অথবা কমেন্ট অথবা ক্লিক
করেছে সেই সংখ্যা।
যারা ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে কাজ করে
তাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল এই
Engagement (ইঙ্গেজমেন্ট)। কারন
আমরা যারা ফেসবুক মার্কেটিং এ কাজ
করি (আসলে আমি নিজেও একজন ছোট
খাত অনলাইন মারকেটার) আমাদের
যদিও প্রধান টার্গেট থাকে কনভার্সন
কিন্তু আমি মনে করি ফেসবুক মার্কেটিং
এর ক্ষেত্রে প্রথম টার্গেট হওয়া উচিত
এই Engagement (ইঙ্গেজমেন্ট)
বাড়ানো। যত Engagement
(ইঙ্গেজমেন্ট) বাড়বে আশা করি
কনভার্সন ও তত বাড়বে।
আপনি আপনার পেজের এসব তথ্য
দেখতে প্রথমে পেজ ওপেন করুন এবং
উপরে Insights মেনুতে ক্লিক করুন।
দেখবেন সব কিছু গ্রাফ আকারে শো
করতেছে।
আজ এ পর্যন্তই। সবাই ভাল থাকবেন।
কোন ভুল হলে জানাবেন।
http://anytechtune.com/facebook-tips/3441

Email

http://www.mail.com/mail/direct-support/

Payza একাউন্ট ভেরিফাই থেকে শুরু করে ব্যাংক একাউন্ট, উইথড্র, ডিপোজিত করার নিয়মাবলী ! A To Z

আজকের টিউনে আলোচনা হিসাবে থাকছে
কিভাবে আপনার পেইজা একাউন্টকে ভেরিফাই
করবেন এবং পেইজা হইতে যাবতীয় অর্থ
ব্যাংকের একাউন্টে উইথড্র কিংবা ডিপোজিত
করবেন।
বর্তমানে Payza কতটা জরুরী তা ব্যবহারকরী
মাত্রই অবগত। কেননা, বাংলাদেশে যেহেতু
পেপালের কার্যক্রম নাই সেখানে একটু হলেও
গুরু দ্বায়িত্ব পালন করছে পেইজা। পেইজা
সম্পর্কে নতুন করে বলার কিছু নাই। এই বিষয়ে
অসংখ্যক টিউন করা হয়েছে। বিশ্বের প্রায় ৯০
টির বেশী দেশে পেইজা কার্যক্রম আছে, সেই
হিসাবে বাংলাদেশে এর আঞ্চলিক অফিস
আছে। পেইজা একাউন্ট ক্রিয়েট করা খুব কঠিন
কাজ নই। প্রায় ১ মিনিট সময় ব্যয় করেই এই
একাউন্ট ওপেন করা যায়।
যাইহোক শুধু একাউন্ট থাকলে হবে না। একউন্টটি
অবশ্যই ভেরিফাই হতে হবে। কেননা, ভেরিফাই
করা না হলে আপনি পেইজা হইতে আপনার অর্থ
ব্যাংকে ডিপোজিত কিংবা উত্তোলন করতে
পারবেন না। একাউন্ট ভেরিফাইও খুব একটা
কঠিন কাজ নই। একাউন্ট ভেরিফাই করতে
আপনাকে ২ টি জিনিসের প্রয়োজন।
১। ভোটার আইডি   ২। ব্যাংকের ৬ মাসের
স্টেটমেন্ট।
কিভাবে একাউন্ট ভেরিফাই করবেন?
১) প্রথমে আপনার পেইজা একাউন্টে লগইন
করুন এখানে > বাম পাশের প্যানেল হতে
verification অংশে যান > সেখানে আপনার
জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি এবং অপর অংশে
ব্যাংকের স্টেটমেন্ট অাপলোড করে পাঠিয়ে
দিলেই হবে।
২) ভেরিফাই হইতে প্রায় ৪-৫ দিনের মত সময়
নিবে। এবং এই বিষয়ে আপনার মেইলে বার্তা
পাবেন। এবং ভেরিফাই হলে নিম্নোক্ত চিত্র
দেখাবে-
Congratulations, your Payza account has been
successfully verified.
বি:দ্র- ভোটার আইডি এবং ব্যাংক স্টেটমেন্ট
উভয়ই জিপিজি ফরম্যাটে স্ক্যান করে আপলোড
করবেন। এবং আপনার ব্যাংকে গিয়ে একটি
স্টেটমেন্ট কপি করে নিন। তাছাড়া ভোটার
আইডি ও ঠিকানার সাথে মিল রেখে আপনার
পেইজা একাউন্টের নাম, এড্রেস একই হতে হবে।
উল্লেখ্য ব্যাংকে আপনার একাউন্টের নাম
ভোটার আইডি কার্ডের নামের সাথে মিলতে
হবে।
কিভাবে ব্যাংক একাউন্ট ভেরিফাই ও
সংযুক্ত করবেন?
শুধু ব্যাংক একাউন্ট সংযুক্ত করলেই হবে না
সেটি ভেরিফাই হতে হবে। পেইজা একউন্টে
ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত না থাকলে আপনার
ব্যাংক একউন্ট যুক্ত করে নিন এখনি। এই জন্য
Bank Accounts > Add Bank Account অংশে
ক্লিক করে আপনার ব্যাংকের যাবতীয় তথ্যাদি
দ্বারা পূরন করে নিন।
ব্যাংক একাউন্ট যুক্ত করা হলে আপনার পেইজা
একাউন্ট হতে ক্ষুদ্র পরিমান অর্থ (যেমন: ০.১০
কিংবা ০.২৫ ডলার) আপনার ব্যাংক একাউন্টে
প্রেরন করা হবে। এই ক্ষেত্রে অাপনার ব্যাংক
স্টেটমেন্ট হতে জেনে নিন কত পরিমান অর্থ
পেইজা হতে জমা হয়েছে। সুতরাং সেই
পরিমানের অর্থ/সংখ্যাটি পরবর্তীতে আপনার
পেইজা একউন্টে উল্লেখ করে দিলেই ব্যাংক
একাউন্ট ভেরিফাইড হিসাবে সংযুক্ত হয়ে যাবে।
পেইজা হইতে কিভাবে অর্থ ব্যাংক
একাউন্টে উইথড্র করবেন?
Wallet > Withdraw Funds অংশে যান > অাপনি
কোন অপশনের মাধ্যমে উইথড্র করবেন যেমন-
Over the Bank Counter- এখানে সরাসরি ব্যাংক
কাউন্টার হইতে টাকা উঠাতে শুধুমাত্র ৫০/- খরচ
হবে। তবে এটা সব জেলাতে কাজ হবে না।
ঢাকাতে কমার্স ব্যাংক এই সুবিধা প্রদান করে
থাকে। তাই এই ক্ষেত্রে আপনাকে Bank
Transfer অপশনটি বাছাই করতে হবে। সেখানে
এমাউন্টের পরিমান/বিবরন লিখে কনফার্ম
করলেই ৪/৫ দিনের মধ্যে আপনার ব্যাংক
একাউন্টে অর্থ জমা হবে। এই ক্ষেত্রে ২৪০/-
সার্ভিস চার্জ কাটা যাবে। এই ক্ষেত্রে বড়
এমাউন্ট লেনদেনের দিক হতে ভাল হয়।
এই যেমন- ৪-৫ দিন পূর্বে আমার একাউন্টে
বিভিন্ন সাইট হতে আয়কৃত অর্থ বাংলাদেশী
টাকাতে প্রায় ২,০৪৫/- জমা হয় সেখান হতে
আমার ইসলামী ব্যাংক একাউন্টে ট্রান্সফার
করলে ২৪০/- টাকা বাদ দিয়ে ১৮০৫/- টাকা
জমা হয়েছে।
পেইজা একাউন্টে আমার উইথড্র ও যাবতীয়
লেনদেনের প্রমানচিত্র
১।
২।
৩।
সারকথা
অাশা করি এই টিউটোরিয়ালটি অনুসরন করে
আপনি নিজেই উপরোক্ত কাজগুলো করতে
পারবেন। তারপরেও সমস্যা থাকলে টিউমেন্ট
করতে পারেন। পরিশষে আজ এই পর্যন্তই! সবার
সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি।
লেখকঃ Samrat Khan 
 আমি সম্রাট খান। বাংলাদেশের নির্ভুল টেক
নোলজি বিষয়ক বাংলা কমিউনিটি ব্লগ সাইট
"প্রযুক্তি ডট কম" এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান
নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করছি। কলম
যখন হাতে নিয়েছি দেশের মানুষকে প্রযুক্তির
বাধঁনে বাধঁতে পারব ইনশাআল্লাহ্ !
ব্লগ | ফেসবুকে আমি |
প্রিয় পাঠক, পোস্টটি পড়ার পর আপনার ভালো
লাগা, মন্দ লাগা, জিজ্ঞাসা কিংবা পরামর্শ
প্রদানের জন্য দয়া করে গঠনমূলক মন্তব্য প্রদান
করুন। যা আমাদের ব্লগিং চালিয়ে যেতে অনেক
উৎসাহ অনুপ্রেরণা জাগাবে। আর প্রাসঙ্গিক
যেকোন প্রশ্নের সমাধান পেতে মেইল করুন
contact@projukte.com ঠিকানায় অথবা অধিক
জরুরী প্রয়োজনে কল করুন ০১৭৫৪৭২০২৫৫
নম্বরে। আপনার একটি মন্তব্যই আমাদের নিকট
অনেক মূল্যবান। সাথেই থাকুন প্রযুক্তি ডট কম
বাংলা ব্লগের সাথে।
ধন্যবাদান্তে,
প্রযুক্তি ডট কম
অনলাইন আয় অন্যান্য স্টাইল
অপারেটিং সিস্টেম অ্যাডসেন্স
অ্যান্টিভাইরাস অ্যান্ড্রয়েড
অ্যাপ্লিকেশন আইফোন
ইন্টারনেট ইলেক্ট্রনিক্স
উইন্ডোস উচ্চ মাধ্যমিক
এইস.এস.সি এস.এস.সি
এসইও ওয়েব ডিজাইনিং
কম্পিউটিং ক্যারিয়ার
গুগল চুলের যত্ন
চোখের যত্ন ছেলেদের যত্ন
জাতীয় বিশ্ববিদ্যা
লয়
জে.এস.সি
টুইটার
টেকনোলজি টেলিকম
ত্বক নখ
নিউজ নোটিস
পলিটেকনিক পাবলিক বিশ্ববিদ্যা
লয়
পি.এস.সি পেপ্যাল
পড়াশোনা ফটো গ্যালারী
ফরেক্স ফলাফল
ফায়ারফক্স ফেসবুক
ফ্যাশন ফ্রিল্যান্সিং
বেসরকারি বিশ্ববি
দ্যালয়
ব্লগস্পট
ব্লগিং
ভর্তি তথ্য মজিলা
মাধ্যমিক মেডিকেল ও ডে
ন্টাল
মোবাইল লাইফস্টাইল
ল্যাপটপ সফটওয়্যার
সোশ্যাল মিডিয়া সৌন্দর্য
স্বাস্থ্য ও ফিটনেস হাত
আমাদের নতুন নতুন পোষ্ট গুলো ই-মেইল
এর মাধ্যমে পেতে রেজিষ্ট্রেশন করুন।
রেজিষ্ট্রেশন করুন!
বাংলা অনলাইন রেডিও
মতামত
Get the Flash Player to see this
player.
1 ONLINE
ই-মেইলঃ support@projukte.com | মোবাইলঃ
+৮৮০১৭৫৪৭২০২৫৫
কপিরাইট © ২০১৫ প্রযুক্তি ডট কম এর সর্বস্বত্ব
সংরক্ষিত
 টেকনোলজি পড়াশোনা লাইফস্টাইল ফটো গ্যালারী আমাদের সম্পর্কে
 ফেইসবুক  টুইটার  গুগল প্লাস

তথ্য:
http://www.projukte.com/2015/08/payza-to-z.html?m=1

AdSense এর শ্রেষ্ট বিকল্প RevenueHits ! এবার ব্লগিং করে আয় করেন হাজার ডলার! ওয়েব সাইটের মালিকগণ এদিকে আসেন!

এই সাইটের খুব প্রয়োজনীয় বিষয় জানতে পারবেন।
http://www.infotechlife.com/2015/08/revenue-hits-Vs-adsense.html?m=1

Google: http://www.google.com.bd/search?q=RevenueHits+%E0%A6%86%E0%A6%AF%E0%A6%BC+%E0%A6%95%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%B0+%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%AE&client=ms-opera-mini-beta-android&channel=new&gws_rd=cr&ei=yT74VaVpkt-gBOLVjpAH

http://bdbestblog.com/এডস-ন-স-ন-ই-ত-ক-হয-ছ-এখন-revenuehits-থ-ক-ট-ক-%E0/

অনলাইনে আয় নিয়ে আমাদের আগ্রহের
শেষ নেই। বিশেষ করে গুগল এডসেন্স।
যেন এক সোনার হরিণ। গুগল এডসেন্স
বিশ্বের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরশীল
প্রতিষ্ঠান। এক এই এডসেন্সের নাগাল
পেলে পিছে ফিরে তাকাতে হয় না।
কিন্তু এর নাগাল পেয়া অতি দুশ্বাদ্ধ
ব্যাপার। এর কারনে আমাদের ব্লগ বা
ওয়েভ সাইট এ গুগল এডসেন্স ব্যবহার
করতে পারি না। এছাড়া ব্যবহার করলেও
তা নানান কারণে ব্যান হয়ে যেতে
পারে। এডসেন্স পাওয়া যতনা কঠিন আর
ঠিকঠাক রাখা তার চেয়েও কঠিন। তাই
আমার এর মতো বিকল্প খুঁজি।
এডসেন্সের বিকল্প অনেক সাইটই আছে।
কিন্তু এদের নির্ভরতা, আয়ের পরিমান,
টাকা উত্তোলন অনেক সমস্যা। আজ
আমি আপনাদের একটি সাইটের কথা বলব
যা এডসেন্সের বেয়ের আয় নির্ভরশীল
এবং কার্যক্রর। কম ভিজিটর দিয়েও
আপনি আয় করতে পারবেন।
গুগল এডসেন্স এর বিকল্প’র নাম
Revenuehits (রিভিনিউহিটস)
আসুন জেনে নিই Revenuehits কি ?
২০০৮ সালে এর কার্যক্রম শুরু। এটি মূলত
একটি ঈচঅ ইধংবফ এড নেটওয়ার্ক। যা
একটি ওয়েবসাইটের ট্রাফিক থেকে অর্থ
উপার্যন করতে সাহায্য করে। এটির ঈচগ
রেইট অনেক হাই কোয়ালিটি। এটি
ইসরাঈল ভিত্তিক সাইট। এটিকে
এডসেন্সের সেরা বিকল্প। বিকল্প
বললে ভুল হবে আপনি একে এডসেন্সের
চেয়েও উত্তম বলতে পারেন। কেন? চলুন
সেটা জেনে নিই।
১। এডসেন্স একাউন্ট পাওয়া অনেক
কষ্টসাধ্য ব্যাপার, কিন্তু রিভিনিউহিটস
মাত্র ২ মিনিটের মধ্যেই হয়ে যায়।
২। এডসেন্স কিক, ভিজিটর ইত্যাদির
উপর আয় নির্ভরশীল আর রিভিনিউহিটস
ভিজিটর, ইম্প্রেশন ইত্যাদিও আয়
নির্ভরশীল।
৩। এডসেন্স ব্যান করার সম্ভাবনা অনেক
বেশি, কিন্তু রিভিনিউহিটস এ ব্যাপার
নিশ্বচয়তা।
৪। অ্যাডসেন্স কোপিরাইট সাইট
সাপোর্ট করেনা। কিন্তু রিভিনিউহিটস
কপিরাইট সাপোর্ট করে।
৫। অ্যাডসেন্স ও রিভিনিউহিটস উভয়ই
ল্যপূর্ণ বা কাঙ্খিত ভিজিটরদের
টার্গেটেড বিজ্ঞাপন দেখায়।
৬। এডসেন্স সাথে অন্য কোম্পানীর এড
ব্যবহারের ঝামেলা, কিন্তু
রিভিনিউহিটস এর কোন ঝামেলা নাই।
৭। উভয়ই বিভিন্ন সাইজের বিজ্ঞাপন
সাপোর্ট করে।
৮। অ্যাডসেন্স ফেইক ট্রাফিক
ট্রাফিকের কারণে একাউন্ট ব্যান করে
দিতে পারে। কিন্তু রিভিনিউহিটস
অনেক সময় পে করে।
৯। এডসেন্স শুধু মাত্র ব্যাংক ও চেক পে
করে, পেপাল বা পেওনিয়র সাপোর্ট
করেনা। কিন্তু রিভিনিউহিটস ব্যাংক,
চেক, পেপাল, পেওনিয়রে পে করে।
১০। অ্যাডসেন্সে পিন ও এড্রেস
ভেরিফিকেসন করতে হয় কিন্তু
রিভিনিউহিটসে কোন ভেরিফিকেসনের
ঝামেলা নাই।
১১। অ্যাডসেন্স ১০০ ডলার হলে টাকা
দিয়ে থাকে কিন্তু রিভিনিউহিটস মাত্র
২০ ডলার হলেই টাকা পে করে।
১২। অ্যাডসেন্সের রেফারেল বোনাস
নাই। কিন্তু রিভিউহিটস এর রেফারেল
বোনাস আছে।
Revenuehits কিভাবে অর্থ প্রদান
করে ?
Revenuehits সম্পকে একটি গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য হচ্ছে এটি এড ইম্প্রেশন বা কিকে
অর্থপ্রদান করেন না। এটি সিপিএ
ভিত্তিক বিজ্ঞাপন প্রতিষ্ঠান। ধরুন
আপনার ওয়েব সাইটের ভিজিটর যদি
ডেইলি ১ হাজার হয়। আপনার ইম্প্রেশন
যদি হই ৩০০০ এবং CPM রেইট যদি ১
ডলার হয় তাহলে আপনার আয় দাড়াবে
(৩০০০/৩)* ১= ৩ ডলার। তবে
Revenuehits দুদিন পরে একাউন্ডে টাকা
দেখায়।
রেফারেল বোনাস
আপনার রেফারেলের যখন $১০ ইনকাম
করবে তখন আপনি পাবেন $১০। আরও $
৪০ পাবেন যখন সেই পাবলিশারের $৫০
ইনকাম হবে। শুধু এইটুকুই নয়, সেই
রেফারেলের যদি $১০০ ইনকাম হয়
তাহলে আপনি আরও $৫০ বোনাস
পাবেন। তাহলে মোট $১০০ আপনি
অতিরিক্ত পাচ্ছেন।
Revenuehits এ অ্যাকাউন্ট করার নিয়ম।
প্রথমে এই লিঙ্কে যান।
তারপর " Join Now " বাটনে কিক করুন।
এর একটি উইন্ডো আসছে তাতের
আপনি আপনার first name, last name,
site name, সাইটের url, সাইট ট্রাফিকে
(WEB), এবং সাইট ক্যাটাগরি সিলেক্ট
করে "Next Step" বাটনে কিক করুন।
এবার দ্বিতীয় ধাপে ইউজার নেম,
পাসওয়ার্ড, ইমেইল, আপনার মোবাইল,
সিকিউরিটি প্রশ্নের উত্তর এবং টার্মস
এনড কন্ডিশনের বক্স টিক দিয়ে
"Submit" বাটনে কিক করুন।
ব্যাস শেষ। এবার সঙ্গে সঙ্গে আপনার
ইমেইল চেক করুন, দেখুন একটি
ভেরিফিকেশন লিঙ্ক গেছে। এবার
লোগিন করে আপনার একাউন্টের
ড্যাসবোর্ড এ "New Placement" এ কিক
করে চোয়েস করে সেটআপ করুন, (< >)
বাটনে কিক করে কোড কপি করে আপনার
সাইটে যুক্ত করুন।
এটা আমার প্রথম টিউন। ভূল হলে ক্ষমা
করবেন। ভালো লাগলে শেয়ার করতে
ভূলবেন না।
সেই সাথে টেকটিউনস পরিবারকেই
অসংখ্যা ধন্যবাদ আমার একাউন্ট
ভেরিফিকেসন করার জন্য। বিশ্বের
অন্যতম এবং বাঙালিদের সর্ববৃহৎ
প্রযুক্তির সোসিয়াল নেটওয়ার্কে যুক্ত
হতে পেরে অনেক আনন্দিতবোধ করছি।

তথ্য:
http://www.techtunes.com.bd/adsense/tune-id/377435

how to make website bangla Tutorial

http://m.youtube.com/results?gl=US&hl=en-GB&client=mv-google&search_type=search_all&q=how+to+make+website+bangla+Tutorial&submit=Search