আজকে শিখাব কি করে ফেসবুক এর ডিলেট হয়ে
যাওয়া সকল ইনফরমেশন ফিরে পাইবেন ৷
আজকে শিখাব কি করে ফেসবুক এর ডিলেট হয়ে যাওয়া
সকল ইনফরমেশন ফিরে পাইবেন ৷ • ফেসবুক থেকে ডিলিট
হয়ে যাওয়া মেসেজ, ছবি, ভিডিও ইত্যাদি কিভাবে
ফিরিয়ে আনা যায়। আসল কথা হলো এটা ফেসবুকেরই
একটা অংশ যা অনেকেই জানেন না। আমরা অনেক সময়
ইচ্ছায় অথবা ভুল করে অনেক ছবি, মেসেজ বা অন্যকিছু
ডিলিট করে ফেলি। যেহেতু ফেসবুকে কোন Undo অপশন
নেই তাই ডিলিট হয়ে গেলে তা আমরা সারা জীবনের
জন্যই হারিয়ে ফেলি। একটু ওয়েট, একটা গোপন কথা বলি
“আপনার কোন কিছুই হারায়নি” কারন আপনি যখন কোন
কিছু ফেসবুকে থেকে ডিলিট করেন তখন সেটি ফেসবুকের
Archive এ জমা থাকে । আপনি খুব সহজেই সেখান থেকে
ফ্রি ডাউনলোড করে নিতে পারেন ৷ .
ফেসবুক ট্রিকস : যেভাবে ফিরিয়ে আনবেন ৷ .
ধাপ: ০১ .
প্রথমেই আপনাকে যেতে হবে ফেসবুকের Settings থেকে
General অপশনে।
.
ধাপ: ০২ .
General Settings ওপেন হওয়ার পর নিচের দিকে দেখতে
পারবেন Download a copy of your Facebook data এটিতে
ক্লিক করুন।
.
ধাপ: ০৩ .
Download Your Information নামে একটা পেজ আসবে।
সেখানে আপনি দেখতে পাবেন Start My Archive। ক্লিক
করেলে ফেসবুক সিকুরিটির জন্য আপনার কাছে আইডি ও
পাসওয়ার্ড জানতে চাইবে। সঠিক ভাবে আইডি
পাসওয়ার্ড দিন।
.
ধাপ:০৪ .
আ ই ডি পাসওয়ার্ড দেওয়ার পর Submit এ ক্লিক করুন।
পরবর্তিতে একটি Download Link দেখতে পারবেন। কিছু
সময় পরে (অনেক সময় ২৪ ঘন্টা সময় লাগতে পারে)
আপনার সকল ডাটা আপনার ইমেইলে পাঠিয়ে দেওয়া
হবে যে ইমেইলটি আপনি ফেসবুক একটাউন্ট করতে
ব্যবহার করেছিলেন।
.
ধাপ: ০৫ .
আপনার Email চেক করুন। দেখবেন ফেসবুক থেকে একটি
ইমেইল আসবে সেখানে ডাউনলোড লিংক দেওয়া
থাকবে। লিংকে ক্লিক করে Download Archive থেকে
আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। এখানে
ডাউনলোড করার সময় পাসওয়ার্ড চাইবে।
.
ধাপ: ০৬ .
ফাইলটি ডাউনলোড করার পরে একটা Zip ফইল পাবেন,
ফাইলটি মাউসের রাইট বাটন ক্লিক করে Extrace All করুন।
আনজিপ করার পর আপনার মেসেজ, ভিডিও, ছবি, পক,
ফ্রেন্ডলিষ্ট ইত্যাদি দেখতে পারবেন .
শুক্রবার, ২৯ জুলাই, ২০১৬
আজকে শিখাব কি করে ফেসবুক এর ডিলেট হয়ে যাওয়া সকল ইনফরমেশন ফিরে পাইবেন ৷
বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০১৬
এবার কম্পিউটার এর Active Password না জেনেই সেট
এবার কম্পিউটার এর Active Password না জেনেই সেট
করুন নতুন Password
আমরা অনেক সময়ই কম্পিউটার এ সেট করা Password
ভুলে যাই। আর এই কারনে আমাদের সমস্যার সম্মুখীন হতে
হয়। অনেকই গভীর চিন্তায় পরে যান,কি করবেন বুঝতেই
পারেন না।
কিন্তু এটা চিন্তার কোন ব্যাপারই না। আপনি খুব সহজেই
Active Password টি না যানা সত্তেও নতুন Password সেট
করে সমস্যার সমাধান করতে পারবেন।
কম্পিউটার এর Active Password না জেনে নতুন Password
পরিবতন করতে করনীয় –
প্রথমে Start — -> Computer , Select –>Right Button
,Select — >Manage — >System Tools — > Local User
And Groups Click —– >Click User – > এখন আপনার
কাঙ্কিত ইউজার টি সিলেক্ট করে মাউস এর ডান বাটন
প্রেস করুন >এখন Set Password—— >Proceed — ->এ
ক্লিক করে আপনার নতুন এবং Conform Password টি দেন।
তাহলে আপনার কাঙ্কিত ইউজার এর Active Password
পরিবতন হয়ে যাবে।
বুধবার, ২৭ জুলাই, ২০১৬
শর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে যা করবেন না দেখলে মিস
শর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে যা করবেন না
দেখলে মিস
হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-
ফোল্ডারে ভরে গেছে।
বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে ন হুটহাট
অনেক ফাইল- ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই
সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন।
এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল
বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি
পেতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
CMD ব্যবহার করে: ১. ওপেন CMD (Command Prompt –
DOS) ২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d
Name_drive:*.* এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভট
ভাইরাসমুক্ত
করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত
করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.* ৩. এন্টার
বাটন চাপুন ৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো স্বাভাবি হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন।
bat ব্যবহার করে: Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা এ
ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।
১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন @echo off attrib -h -
s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d
Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* @echo
complete.
৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত
ড্রাইভের নাম লিখুন।
যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে
কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে।
৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।
৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন।
৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-
ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
এখন সব ডিলিট করে দিন।
এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন আক্রান্ত
পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে ১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার
কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত
কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে ১. কী বোর্ডের CTRL
+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কি করে
দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
ব্যাস, আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত।
মঙ্গলবার, ২৬ জুলাই, ২০১৬
শর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে যা করবেন না দেখলে মিস
কেমন আছেন সবাই? আমার পরীক্ষার জন্য কোনোরকম
টিউন করতে পারিনি আজ একিবারে নতুন একটা টিপস
নিয়ে হাজির হয়েছি।
হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-
ফোল্ডারে ভরে গেছে।
বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে ন হুটহাট
অনেক ফাইল- ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই
সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন।
এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল
বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি
পেতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
CMD ব্যবহার করে: ১. ওপেন CMD (Command Prompt –
DOS) ২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d
Name_drive:*.* এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভট
ভাইরাসমুক্ত
করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত
করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.* ৩. এন্টার
বাটন চাপুন ৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো স্বাভাবি হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন।
bat ব্যবহার করে: Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা এ
ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।
১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন @echo off attrib -h -
s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d
Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* @echo
complete.
৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত
ড্রাইভের নাম লিখুন।
যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে
কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে।
৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।
৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন।
৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-
ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
এখন সব ডিলিট করে দিন।
এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন আক্রান্ত
পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে ১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার
কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত
কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে ১. কী বোর্ডের CTRL
+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কি করে
দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
ব্যাস, আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত।
পিসি হ্যাং কেন হয়? হ্যাং হলে করণীয় এর হাত থেকে বাচার উপায় কি?
পিসি হ্যাং কেন হয়? হ্যাং হলে করণীয় এর হাত
থেকে বাচার উপায় কি?
আমি আজ আপনাদের কম্পিউটারের এমন হ্যাং সমস্যার
সম্পর্কে আলোচনা করব যা আমরা কম্পিউটার ব্যবহারে
প্রতিনিয়ত ফেস করে আসছি। আশা করছি কম্পিউটারের
হ্যাং সমস্যা সমাধান করতে পুরো পোষ্টটি মনোযোগ
সহকারে পড়ে নিবেন।
১। পিসি হ্যাং কি? পিসির হ্যাং এমন একটি সমস্যা যা
আপনার পিসির চলমান কার্য প্রকৃয়ার ব্যাঘাত ঘটায়।
এটি মূলত যখন হয়ে থাকে তখন পিসিতে চলমান
কাজগুলো থেমে যায়। এক পর্যায়ে মনিটরে আমরা
একটি মাত্র ছবি যা ক্যাপচার এর মত ঝুলন্ত অবস্থায়
দেখতে পাই। পিসি তখন কোন কমান্ড এর রেসপনস্
করেনা।
যদি পুনরায় আমরা পিসিকে কোন কমান্ড করি তখন দেখা
যায় মনিটরে হালকা সাদা রং এর ফ্লাসের মতো
দেখায়। এক পর্যায়ে পিসি তাকে কামন্ড কৃত সকল
কাজগুলো করা বন্ধ করে দেয়। এভাবে চলতে থাকে।
কখনো কিছু সময় পরে হ্যাং চলে যায়, আমরা তখন
মনিটরে আমাদের সকল কমান্ড গুলোর রেজাল্ট দেখতে
পাই।
আবার কখনো কখনো হ্যাং পিসিকে রিস্টার্ট দেওয়ার
পূর্ব পর্যন্ত চলতে থাকে।
মোটকথা, হ্যাং হলো পিসির অস্বাভাবিক অবস্থা যা
পিসির স্বাভাবিক অবস্থার বিপরীত চিত্র প্রদর্শন করে
থাকে।
২। হ্যাং কেন হয়? হ্যাং এমন একটি সমস্যা যা যেকোন
মূহুর্তেই হতে পারে। বিশেষ করে যখন রেমের উপর ভীষন
চাপ পরে ঠিক তখনি এটি হয়ে থাকে।
হ্যাং মূলত একাধিক প্রোগ্রাম রান করার কারণে হয়ে
থাকে। যখন রেম তার নূন্যতম স্পেস দিয়ে সবগুলো
প্রোগ্রাম কে কভারেজ দিতে পারেনা ঠিক তথনি রেম
এর কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে পিসিতে হ্যাং এর
সৃষ্টি হয়।
এছাড়া আরও বিভিন্ন কারনে পিসি হ্যাং হয়ে থাকে।
যেমন- কম্পিউটারে ভাইরাস থাকার কারণে পিসি হ্যাং
হয়। অথবা আপনি অনেকদিন যাবত পিসি ব্যাবহার করে
চলেছেন কিন্তু কখনো পিসির আবর্জনা ফাইলসমূহ যেমন
অপ্রয়োজনীয় ফাইল যেগুলো পিসি ব্যবহারের ধরুন সৃষ্টি
হয়ে থাকে। সেগুলো কে নিয়মিত ক্লিন না করা(যেমন-
Run অপশনে গিয়ে (tree, recent, prefetch ইত্যাদি ক্লিন
করা)। এ কাজ গুলো অবশ্যই যে কোন পিসি ক্লিনার
সফটওয়্যার দিয়ে করতে পারেন। আমি পরবর্তীতে এরকম
একটি সফটওয়্যারের সিরিয়াল কী সহ আপনাদের সাথে
শেয়ার করব।
পিসি হ্যাং হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারন হলো নতুন
ভাবে অপারেটিং সিস্টেম না দিয়ে পুরনো অপারেটিং
সিস্টেম-এ বহুদিন যাবত ব্যবহার করা। সাধারনত প্রতি
তিনমাস পর পর আপনাকে অন্তত একবার হলেও
অপারেটিং সিস্টেম দিতে হবে। তবে সেটা মূলত
আপনার ব্যবহারের উপর নির্ভর করে।
কেউ কেউ প্রতি মাসে একবার হলেও অপারেটিং
সিস্টেম দিয়ে থাকে।
এছাড়াও আরো কিছু কারণ রয়েছে যেগুলো হল- আপনার
পিসিতে ভারী সফটওয়্যার গুলোর ব্যবহার করা। অথবা
আপনার পিসির কনফিগারেশনের চেয়েও হাই লেভেলের
সফটওয়্যার ব্যবহার করা। পিসির Local disk মানে C
ড্রাইভে পর্যাপ্ত পরিমান খালি না রাখা।
অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল দেয়া। পিসিতে
এন্টিভাইরাস ব্যবহার না করা। পিসিকে একটি কমান্ড
করে তার রেসপনস্ পাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা না করে
পুনরায় কমান্ড করা বা বার বার কমান্ড করা। একাধিক
প্রোগ্রাম রান করে কাজ করা ইত্যাদি ইত্যাদি। বলতে
গেলে হয়তো আরো অনেকগুলো কারন বলতে পারব।
যাইহোক পরবর্তী প্রসঙ্গে আসা যাক।
৩। হ্যাং হলে করনীয় কি? অনেকে আছেন যারা হ্যাং
হওয়া মাত্র পিসিকে সাথে সাথে রিস্টার্ট করে দিন।
এরূপ করা মোটেও ঠিক না। কেননা এর ফলে সিপিইউ এর
যন্ত্রাংশের উপর ভীষন চাপ পড়ে মাঝে মাঝে এগুলো
নষ্ট পর্যন্ত হয়ে যায়। বিশেষ করে প্রসেসর, রেম,
হার্ডডিস্ক ইত্যাদি। সুতরাং এক্ষেত্রে সতর্ক থাকবেন।
হ্যাং এর সমস্যা টি সাথে সাথে দূর করার জন্য আপনি যা
যা করতে পারেন তা হল- প্রথমে আপনি Taskbar এ যান।
তারপর মাউসের রাইট বাটনে ক্লিক করে Start task
manager এ ক্লিক করুন।
অনেক সময় হ্যাং এর মাত্রা বেশী হলে মাউস অপশনস্
পর্যন্ত কাজ করেনা। তখন Start task manager অপশনস্ টি
আনার জন্য কিবোর্ড থেকে পর্যায়ক্রমে Ctrl, Alt, Del
একসাথে চাপুন। তারপর Windows task manager অপশনস্ টি
মনিটরে দেখতে পাবেন।
এবার সেখান থেকে Application ট্যাব টি সিলেক্ট করুন।
(ডিফল্টভাবে Application ট্যাব টি সিলেক্ট করা থাকে।
যদি না থাকে তাহলে এভাবে সিলেক্ট করে নিবেন।)
তারপর Task এ আপনার প্রোগ্রাম গুলোকে এবং status এ
প্রোগ্রাম গুলো কি অবস্থায় আছে দেখতে পাবেন। যেমন
হ্যাং অবস্থায় না থাকলে প্রোগ্রাম টির status এ
Running লিখাটি দেখাবে।
আপনি সেখান থেকে আপনার যে প্রোগ্রাম টি হ্যাং
হয়ে আছে সে প্র্র্রোগ্রাম টির উপর ক্লিক করুন।
উল্লেখ্য যে, হ্যাং হওয়া প্রোগ্রাম টির status এ আপনি
Not Responding লিখাটি দেখতে পাবেন।
এবার নিচে গিয়ে প্রথমে থাকা End Task লিখাটিতে
ক্লিক করুন। কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার সামনে একটি
নাটিফিকেশন আসবে। আপনি সেখান থেকে End Now
লিখাটি তে ক্লিক করুন। ব্যাস হ্যাং চলে যাবে। যদি না
যায় তাহলে এভাবে কয়েকবার করতে থাকুন।
৪। হ্যাং এর হাত থেকে বাচার উপায়? হ্যাং যেসব
কারণে হয়ে থাকে সেই কারণ গুলো নজরে রাখলে
আপনি হ্যাং এর হাত থেকে সহজেই বাচতে পারবেন। যে
কারণ গুলো আমি ২ নম্বর ধাপটিতে বর্ণনা করেছি
সেগুলো।
যাইহোক, আপনাদেরকে বিষয়টি আরো সহজ করে দেওয়া
যাক।
আপনার লোকাল ডিস্ক সি ড্রাইভে অন্তত ৮ জিবির
উপরে খালি রাখুন। অপ্রয়োজনীয় সফটওয়্যার ইনস্টল
দেয়া থেকে বিরত থাকুন।
ভারী সফটওয়্যার গুলোর কাজ যখন করবেন তখন তা ইনস্টল
দিবেন এবং কাজ শেষে তা আবার আনইনস্টল বা রিমোভ
করে দিবেন।
একসাথে একাধিক প্রোগ্রাম ব্যবহার করবেন না।
পিসিকে সবসময় ক্লিন রাখুন। পিসি ক্লিন রাখার জন্য
যেকোন ক্লিনার সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে পারেন।
একটি নির্দিষ্ট সময় ব্যবহার করার পর আপনার পিসিকে
একবার রিস্টার্ট দিয়ে নিন। বিশেষ করে প্রতি ২-৩ ঘন্টা
পর পর।
প্রয়োজনে রেম ক্লিনার এবং রেম অপটিমাইজার
সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
ইন্টারনেট ব্যবহার কারিরা ফায়ারওয়াল ব্যবহার করতে
পারেন। এছাড়া একটি আপডেট করা এন্টিভাইরাস
সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।
প্রতি তিনমাস অন্তর অন্তর একবার হলেও উইন্ডোজ
সেটআপ মানে অপারেটিং সিস্টেম পিসিতে দিয়ে
নিন।
সর্বোপরি, পিসিকে যখন কোন কমান্ড করবেন উক্ত
কমান্ড এর জন্য কিছুটা সময় অপেক্ষা করুন। যদি রেসপনস্
না পান তারপর পুনরায় কমান্ড করুন। কিন্তু একসাথে
অথবা একই সময়ে বার বার কমান্ড করবেন না। কেননা
অতিরিক্ত কমান্ড হ্যাং হওয়ার মূল কারণ হিসেবে গন্য
করা হয়।
শর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে যা করবেন না দেখলে মিস
শর্টকাট ভাইরাস থেকে মুক্ত হতে যা করবেন না
দেখলে মিস
হঠাৎ করে দেখলেন কম্পিউটার শর্টকাট ফাইল-
ফোল্ডারে ভরে গেছে।
বারবার ডিলিট করেও এ থেকে মুক্তি মিলছে ন হুটহাট
অনেক ফাইল- ফোল্ডার হারিয়েও যাচ্ছে। ইদানীং এই
সমস্যায় প্রায় সবাই পড়ছেন।
এটি কোনো ভাইরাস নয়। এ হলো VBS Script (ভিজুয়াল
বেসিক স্ক্রিপ্ট)। এ যন্ত্রণা থেকে খুব সহজেই মুক্তি
পেতে পারেন।
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
CMD ব্যবহার করে: ১. ওপেন CMD (Command Prompt –
DOS) ২. নিচের কমান্ডটি হুবহু লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d
Name_drive:*.* এবার Name_drive লেখাটিতে যে ড্রাইভট
ভাইরাসমুক্ত
করতে চান সেটি লিখুন। যেমন: C ড্রাইভ ভাইরাসমুক্ত
করতে চাইলে লিখুন attrib -h -s -r -a /s /d c:*.* ৩. এন্টার
বাটন চাপুন ৪. এবার দেখবেন শর্টকাট ভাইরাস ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো স্বাভাবি হয়ে যাবে। এবার ওই ফাইল ও
ফোল্ডারগুলো ডিলিট করে দিন।
bat ব্যবহার করে: Bat ফাইল হলো নোটপ্যাডে লেখা এ
ফাইল। এতে ডাবল ক্লিক করলেই চালু হয়ে যায়।
১. নোটপ্যাড ওপেন করুন।
২. নিচের কোডটি হুবহু কপি-পেস্ট করুন @echo off attrib -h -
s -r -a /s /d Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d
Name_Drive:*.* attrib -h -s -r -a /s /d Name_Drive:*.* @echo
complete.
৩. এবার Name_Drive এর জায়গায় ভাইরাস আক্রান্ত
ড্রাইভের নাম লিখুন।
যদি তিনটির বেশি ড্রাইভ আক্রান্ত হয় তাহলে
কমান্ডটি শুধু কপি-পেস্ট করলেই চলবে।
৪. removevirus.bat এই নাম দিয়ে ফাইলটি সেভ করুন।
৫. এবার ফাইলটি বন্ধ করে ডাবল ক্লিক করে রান করুন।
৬. এবার দেখবেন আপনার শর্টকাট ভাইরাস ফাইল-
ফোল্ডারগুলো সব স্বাভাবিক হয়ে গেছে।
এখন সব ডিলিট করে দিন।
এছাড়া নিচের কৌশলও নিতে পারেন আক্রান্ত
পেনড্রাইভ থেকে বাঁচতে ১. RUN এ যান।
২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার
কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত
কম্পিউটার ভাইরাসমুক্ত করতে ১. কী বোর্ডের CTRL
+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কি করে
দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে
APPLY করুন।
ব্যাস, আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাসমুক্ত।
শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০১৬
টার্গেটেড ভিজিটর কিভাবে আনবেন Youtube
যারা ইন্টারনেট মার্কেটিং এর সাথে জড়িত তারা
সবাই জানেন যে, টার্গেটেড ভিজিটর কি অমূল্য সম্পদ।
ভিজিটর আছে তো আপনার আর্ন আছে, ভিজিটর নাই
আর্ন নাই। কিন্তু সব ধরণের ভিজিটর কাঙ্খিত নয়,
কেবলমাত্র টার্গেটেড ভিজিটরই আপনার কাম্য।
ট্রাফিক এক্সচেঞ্জ, পিটিসি, অটো সার্ফ, সেফলিস্ট
এর মাধ্যমে আপনি রাতারাতি হাজার হাজার ভিজিটর
আনতে পারেন। কিন্তু এসব ভিজিটরে আপনার কোন
উপকার হবে না।
এরা ভিজিটর থেকে সাবসক্রাইবার বা
বায়ার এ রুপান্তর হবে না। তাই প্রকৃত
পক্ষেই যারা ইন্টারনেটে আর্ন করতে চান
তারা ট্রাফিক
এক্সচেঞ্জ, পিটিসি, অটো সার্ফ, সেফলিস্ট এর
মাধ্যমে কখনোই আপনার এ্যাফেলিয়েট লিংক প্রমোট
করবেন না।
ভাল ট্রাফিক পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ব্লগিং,
ফোরাম পোস্টিং, ক্লাসিফাইড এড পোস্টিং এবং
সোশ্যাল বুক মার্কিং করতে হবে।
আপনি যদি ভাল ব্লগ লিখতে পারেন তবে শুধু প্রতিদিন
একটা করে ব্লগ পোস্ট দিয়ে, সেগুলো সোশ্যাল বুক
মার্কিং এবং ফোরাম পোস্টিং এর মাধ্যমে
ব্যাকলিংকিং তৈরী করে দিয়েই হাজার হাজার
ভিজিটর এক দিনেই আনতে পারেন। শুধু ব্লগ পোস্টিং এর
মাধ্যমে প্রতি মাসে লক্ষাধিক টাকা আর্ন করা সম্ভব।
আপনি যদি ফোরাম পোস্টিং এর কৌশলগুলো ভাল করে
রপ্ত করতে পারেন এবং সঠিক ফোরামে সুন্দর পোস্ট
দিয়ে সেখানে আপনার লিংকটা ভিজিট করতে
ভিজিটরকে উৎসাহিত করতে পারেন তাহলে শুধু
ফোরামে পোস্ট দিয়েই আপনি আপনার কাঙ্খিত লক্ষ্যে
পৌছতে পারেন।
আপনাকে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না।
আমার এক ছাত্র প্রতিদিন অভিযোগ করে স্যার
এতো এতো পোস্ট দিলাম কিন্তু ফলাফল শুন্য।
আমি জিজ্ঞাসা করি কয়দিন পোস্ট দিয়েছো? বলে ২
দিন দিলাম রেজাল্ট হয় না তাই আর দেই না।
আসলে বিষয়টা এমন না। রেজালন্ট হলেই আপনি কাজ
ভালভাবে করবেন এটা নয়; বরং কাজ ভালভাবে করলেই
রেজাল্ট হবে। কাজ করছেন কিন্তু রেজাল্ট পাচ্ছেন না,
তার মানে হচ্ছে কাজ সঠিকভাবে হচ্ছে না। যাইহোক
যারা অনলাইনে আর্ন করতে চায় তাদের ৯৮% ফেল করে
আর ২% সামনের দিকে এগিয়ে যায়। অসীম ধৈর্য্য
দরকার। আপনার যদি ধৈর্য্য থাকে, আমি আছি আপনাকে
সহযোগিতা করতে।
জেনে নিন গুগল এডসেন্স এ CPC, Page RPM, Page CTR কি !!!! YOUTUBE
বন্ধুরা আজ আপনাদের আমি জানোবো CPC কি,
RPM কি, CTR কি।। যারা মুলত Google adsense এ কাজ
করছেন তাদের মধ্যে প্রায় সকলেরই মধ্যেই এই তিনটি
বিষয়ে কি তা জানার প্রশ্নটা মাথায় ঘূর পাক
প্রতিনিয়তই খেয়ে থাকে। তো আজ থেকে আর এ নিয়ে
কোন মাথা ব্যাথা থাকবে না। 1. CTR হলো Click Through
Rat, 2. CPC হলো Cost Per Click, 3. RPM হলো Revenue Per
Mile | চলুন বিস্তারিত জেনে নিই।
এই টিউন এর ভিডিও টিউন দেখুন এখানে
<iframe width=”854″ height=”480″ src=”https://
www.youtube.com/embed/5QCkO9JzXAA” frameborder=”0″
allowfullscreen></iframe>
1. CTR = Click Through Rat
যদি আপনার ভিডিও অথবা ওয়েব সাইট 100 বার ভিউ হয়,
তখন আপনার Add এ 10 জন ভিজিটর ক্লিক করে তাহলে
আপনার CTR = 10% । আর যদি আপনার ভিজিটর হয় 100 জন
এবং 50 জন ভিজিটর Add এ ক্লিক করে তবে তখন
আপনার CTR দাড়াবে = 50%।
2. CPC = Cost Per Click
যদি আপনার CPC রেট 0.02$ হয়, তাহলে আপনি প্রতি এড
Click এ পাবেন 0.02$ ডলার। আর যদি আপনার 1.00$ হয়,
তাহলে আপনি প্রতি এড Click এ পাবেন 1.00$ ডলার।
3. RPM = Revenue Per Mile
যদি আপনার RPM হয় 0.25$ তাহলে আপনি প্রতি 1000 ভিউ
এ 0.25$ |||| অন্যদিকে আপনার RPM যদি হয় 2.00$ তাহলে
আপনি প্রতি 1000 পেজ ভিউ এ পাবেন 2.00$
মনে রাখবেন Google adsense আপনাকে পেজ Click
অর্থাৎ এড এ ক্লিকের জন্য এবং পেজ ভিউয়ের জন্য
আপনাকে আলাদা আলাদা Pay করবে।
বৃহস্পতিবার, ২১ জুলাই, ২০১৬
এখন কিভাবে টুইটার প্রোফাইলটিকে ভেরিফায়েড করবেন তা বলছি।
একটা অনলাইন ফর্ম পূরণ করতে হবে আপনাকে৷
কোম্পানির নিজস্ব সাপোর্ট পেজ-এ এখানে
https://support.twitter.com/articles/20174631#
গিয়ে
ফর্মটি পূরণ করতে হবে৷ ফর্ম পূরণের সময় ইউজারের
ভেরিফায়েড ফোন নম্বর ও ইমেইল আইডি লাগবে৷
এছাড়াও লাগবে ইউজারের ছবি ও একটি সরকারি
পরিচয়পত্র, যেখানে জন্ম তারিখ উল্লেখ থাকবে৷
আপনার একাউন্ট ভেরিফায়েড করা হল কি না,
তা ইমেইলের মাধ্যমে যাবে৷ যদি কোম্পানি
প্রথমবার পেজ ভেরিফাই না করে, তাহলে
সংস্থার মেইল পাওয়ার ৩০ দিনের মধ্যে আবারও
একইভাবে আবেদন জানাত পারবেন৷
শনিবার, ১৬ জুলাই, ২০১৬
এবার, আপনার Block sim (ব্লক সিম) নিজেই উদ্ধার করুন?
কখনো কখনো আমাদের অজানতেই আমাদের Sim card (সিম কার্ড) টি ব্লক করে ফেলি তাই যারা ব্লক সিমটি খুলতে পারছেন না? তারা নিচের পদ্ধতিটা ফলো করুন?
করনীয়ঃ
(Password) চায় কোন সমস্যা নেই, আপনি নিজেই আপনার Sim card টি Block remove korte পারবেন??
প্রথমেঃ
*2767*2878# ডায়াল করেন আপনার ফোনটি ( Restart ) হবে, এবার,ফোনটি চালু হওয়ার সাথে সাথে ( Password ) চাইবে আপনি যেকোনো 4 (চারটি) সংখা দেবেন ।
যতবার চাবে আপনি ঐ একই সংখা দেবেন ।
এবার ( Password ) চাইলে যেকোন 4 (চারটি) সংখা দেবেন ।।
যদি ঐ কোডটি দিয়ে কাজ না করে তাহলে
*2767*3855# এই কোডটি দিয়ে ট্রাই করুন ।।
»»বিদ্রতঃ««
সব Sim(সিম) এ নাও হতে পারে ।
পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ নিয়মে Pen Drive থেকে Windows সেটআপ দিন
পৃথিবীর সবচেয়ে সহজ নিয়মে Pen Drive থেকে Windows সেটআপ দিন
আশা করি সবাই মহান আল্লাহর অশেষ রহমত এবং করুণায় ভালোই আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে বেশ ভালো আছি।
বেশ কিছুদিন ধরেই একটা জিনিস মাথায় ঘুরছিলো । আর তা হলো Pen Drive ব্যবহার করে কিভাবে Windows সেটআপ দেওয়া যায়, তাও আবার সব থেকে সহজ পদ্ধতিতে। এক কথায় বলতে পারেন, কোন রকমের ঝামেলা ছাড়াই।
আমরা সবাই জানি, OS / অপারেটিং সিস্টেমগুলো সেটআপ দেওয়ার সময় সিডি রম থেকে সেটআপ ফাইলগুলো বুট হয়ে তারপর পিসিতে চালু হয়। যার অর্থ হলো, অপারেটিং সিস্টেম দেওয়ার সিডিটি অবশ্যই বুটেবল .. Right? অর্থাৎ ফলাফলটা হলো আপনি যদি পেনড্রাইভ দিয়েও অপারেটিং সিস্টেম সেটআপ দিতে চান তাহলেও আপনার পেনড্রাইভটিকে বুটেবল বানিয়ে ফেলতে হবে, নতুবা আপনি উইন্ডোজ সেটআপটি আপনার পেনড্রাইভ থেকে Run করতে পারবেন না।
আমি এ ব্যাপারে অনেক আগে থেকেই জানি। কিছু সহজ কমান্ড ব্যবহার করে কিংবা ISO তৈরী করে ইত্যাদি ইত্যাদি ভাবে পেনড্রাইভ বুটেবল করা গেলেও, আমি খুজছিলাম সবচেয়ে সহজ কিছু। আর তা পেয়ে যাওয়া মাত্রই আপনাদের সাথে শেয়ার করতে বসে পড়লাম তাহলে আসুন আর কথা না বাড়িয়ে এবারে ঝটপট শিখে ফেলা যাক।
পেনড্রাইভ Bootable করতে আপনার যা যা লাগবে : ♦কমপক্ষে ৮ গিগাবাইট সাইজের একটি পেনড্রাইভ।
♦একটি ল্যাপটপ / ডেক্টটপ যাতে CD রম আছে।
♦একটি উইন্ডোজ এক্সপি / ভিসতা / সেভেন অথবা এইট অপারেটিং সিস্টেম এর সিডি।
♦WinUSB Maker নামক এই সফটওয়্যারটি।
♦Microsoft .NET Framework।
[bbকার্যপ্রনালী :[/b] প্রথমে আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের USB পোর্টে প্রবেশ করান এবং CD Rom এ উইন্ডোজের সিডিটিও প্রবেশ করান। তারপর WinUSB Maker সফটওয়্যারটি চালু করে আপনার পেনড্রাইভটি সিলেক্ট করে দিন। প্রয়োজনে নিচের ছবিটি দেখুন>>
এবার আপনার পেন ড্রাইভটির উপর ক্লিরে চেপে ধরে ড্রাগ করে সফটওয়্যারটির উপর টেনে এনে আপনার পেনড্রাইভটি ছেড়ে দিন।
তারপর আপনার CD Rom টির উপর ক্লিরে চেপে ধরে ড্রাগ করে সফটওয়্যারটির উপর টেনে এনে ছেড়ে দিন। সবশেষে Make USB Bootable এ ক্লীক করুন।
তারপর পেনড্রাইভটি ফরমেট এর জন্য আপনাকে জিজ্ঞেসা করবে। এই ধাপে Yes বাটনে ক্লীক করুন ফলে অল্প কিছুক্ষণের মধ্যেই আপনার পেনড্রাইভটি Bootable হতে শুরু করবে এবং আপনার উইন্ডোজ সিডি থেকে সব ফাইল পেনড্রাইভে কপি হতে শুরু করবে।
এখন ১০/১৫ মিনিটের মধ্যেই আপনার Pen Drive টি Bootable হয়ে যাবে। কাজ শেষ হয়ে গেলে আপনার Pen Drive টি কম্পিউটার থেকে বের করে নিন। তারপর আপনার নোট বুক অথবা যে পিসিতে উইন্ডোজ সেটআপ দেবেন সেখানে Pen Drive টি USB পোর্টে সংযুক্ত করুন। এখন কম্পিউটারটি On করে BIOS Settings এ যান এবং Boot থেকে 1st Boot হিসেবে আপনার Pen Drive টি সিলেক্ট করে দিন।
ব্যাস এবার সাধারণ নিয়মেই উইন্ডোজ সেটআপ ফাইল গুলো আপনার পেন ড্রাইভ থেকে পিসিতে Boot হবে। তারপর যেভাবে CD Rom থেকে উইন্ডোজ সেটআপ দিতেন ঠিক একই নিয়মে এখন পেন ড্রাইভ থেকে উইন্ডোজ সেটআপ দিন। তবে একটা কথা, স্বাভাবিকভাবেই Windows সেটআপ দেওয়ার সময় Product Key চাইবে। আর তাই পেনড্রাইভের সাথে সাথে Windows এর Product Key টাও একটা কাগজে লিখে রাখুন। যাতে সেটআপ দেওয়ার সময় তা ব্যবহার করতে পারেন।
আশা করি আপনাদের সকলের উপকারে আসবে। পোষ্টটি কাজে লাগলে আপনার বন্ধুদের কাছে তা শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দিন। দোয়া করবেন যেন ভবিষ্যতেও এরকম আরো কাজের পোষ্ট নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হতে পারি। আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাদের সকলে অসংখ্য ধন্যবাদ