বৃহস্পতিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০১৬

নিজেই বানান নিজের একটি পার্সনাল Web Profile Website[New Updated]

সবাই চায় নিজের নামে নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকুক। যেখানে থাকবে তার নিজের সম্পর্কে সকল তথ্য। আর সে জন্য-ই নিয়ে এলাম সেরকম একটি ওয়েব প্রোফাইল ওয়েবসাইট বানানোর সম্পুর্ণ টিউটোরিয়াল।
**ওয়েবসাইটটি কেমন হবে দেখে নিন- JHProfile.Wapka.mobi
*এই টিউটোরিয়াল টায় আমি সব কিছু সংক্ষিপ্ত ভাবে দিয়েছি। কারণ ওয়েবসাইটের কাজ হয়ত আপনারা আগেও করেছেন
*কোনো কিছুর বিস্তারিত লেখা হয়নি, তাই কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে অথবা ফেসবুক ইনবক্সে জানাবেন
*কোড গুলো সাবধানে এডিট করে বসাবেন
চলুন শুরু করা যাক..
প্রথমে Wapka.com থেকে একটি একাউন্ট খুলে নিন। আর সেখান থেকে Create New Site এ গিয়ে আপনার নামে একটি সাইট খুলে নিন।
*আপনার একাউন্টটি যে ইমেইল দিয়ে খুলেছেন সেখান থেকে এপ্রুব করে নিবেন
এখন এই কাজ এখানে বন্ধ রাখুন। আর নিচে থেকে এই জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
Web Profile codes by JH Badhon.zip (Updated)
http://149.56.24.27:5000/?page=download_start&server=7&f=tyN0DeFkQyi&p=8a0962131d87c8f3fa93d91651ec7aef&key=d5f4158c681c8f750282ae201b05bf9b&ref=1481723983
এখানে চারটি কোড টেক্সট ফাইলে আছে। সময় মত এগুলো ওয়েবসাইট বানাতে লাগবে।
এবার আপনার ওয়াপকা একাউন্ট থেকে সাইট এ যান, তারপার সেখান থেকে Admin Mode এ।
তারপর Edit Site>Wml/Xml Codes । এখন মোবাইলে আরেকটি ট্যাব খুলুন। সেখান থেকে আপনার ফেসবুকে যান। এবার যে ছবিটি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে রাখতে চান সেটিতে চেপে ধরুন। এবার Open Image দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন। এবার আপনার ইমেজটি সো করলে Address Bar থেকে পুরো লিংকটি কপি করে রাখুন। এবার যে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করেছেন সেখানে কোড 2 ওপেন করুন।
Img Url এ লিংকটি পেস্ট করুন। আপনার নাম সহ অন্যান্য তথ্যগুলো পরিবর্তন করুন। এবার পুরো কোডটি কপি করে আপনার ব্রাউজারের প্রথম ট্যাব এ গিয়ে বক্সে পেস্ট করুন। এবার সাবমিট এ ক্লিক করুন।
এখন আবার ডাউনলোড করা জিপ ফাইলটিতে ফিরে যান। কোড 1 খুলে পুরো কোডটি কপি করুন।
এবার ব্রাউজার থেকে Edit Site>Global Settings>Meta Head Tag> এ গিয়ে কোডটি পেস্ট করে সাবমিট করুন। কাজ প্রায় শেষ।
এবার ওই পেজ থেকেই Edit Site>Wml/Xhtml Codes> এ যান। জিপ ফাইলটি থেকে কোড3 খুলুন। আপনার নিজের মত সব ইনফরমেসন পরিবর্তন করে ফুল কোডটি কপি করুন। এবার ব্রাউজারে গিয়ে পেস্ট করুন। Code Shown এ At the end দিয়ে সাবমিট করুন। এবার শেষ কাজ। জিপ ফাইলে গিয়ে কোড4 খুলে ইনফরমেসন গুলো আপনার ফোন নাম্বার, ফেসবুক, ইমেইল আইডি দিয়ে পরিবর্তন করুন। কোডটি কপি করে Edit Site>Wml/Xhtml> এ গিয়ে At the end দিয়ে সাবমিট করুন।
এখন Edit Site>Global Settings>Others> এ যান। First Box আনমার্ক করে সাবমিট দিন। ওয়েবসাইট বানানো শেষ। কোনো সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।

নিজেই বানান নিজের একটি পার্সনাল Web Profile Website[New Updated]


সবাই চায় নিজের নামে নিজের একটি ওয়েবসাইট থাকুক। যেখানে থাকবে তার নিজের সম্পর্কে সকল তথ্য। আর সে জন্য-ই নিয়ে এলাম সেরকম একটি ওয়েব প্রোফাইল ওয়েবসাইট বানানোর সম্পুর্ণ টিউটোরিয়াল।
**ওয়েবসাইটটি কেমন হবে দেখে নিন- JHProfile.Wapka.mobi
*এই টিউটোরিয়াল টায় আমি সব কিছু সংক্ষিপ্ত ভাবে দিয়েছি। কারণ ওয়েবসাইটের কাজ হয়ত আপনারা আগেও করেছেন
*কোনো কিছুর বিস্তারিত লেখা হয়নি, তাই কোনো সমস্যা হলে কমেন্টে অথবা ফেসবুক ইনবক্সে জানাবেন
*কোড গুলো সাবধানে এডিট করে বসাবেন
চলুন শুরু করা যাক..
প্রথমে Wapka.com থেকে একটি একাউন্ট খুলে নিন। আর সেখান থেকে Create New Site এ গিয়ে আপনার নামে একটি সাইট খুলে নিন।
*আপনার একাউন্টটি যে ইমেইল দিয়ে খুলেছেন সেখান থেকে এপ্রুব করে নিবেন
এখন এই কাজ এখানে বন্ধ রাখুন। আর নিচে থেকে এই জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন।
Web Profile codes by JH Badhon.zip
http://149.56.24.27:5000/?page=download_start&server=7&f=tyN0DeFkQyi&p=8a0962131d87c8f3fa93d91651ec7aef&key=d5f4158c681c8f750282ae201b05bf9b&ref=1481723983
এখানে চারটি কোড টেক্সট ফাইলে আছে। সময় মত এগুলো ওয়েবসাইট বানাতে লাগবে।
এবার আপনার ওয়াপকা একাউন্ট থেকে সাইট এ যান, তারপার সেখান থেকে Admin Mode এ।
তারপর Edit Site>Wml/Xml Codes । এখন মোবাইলে আরেকটি ট্যাব খুলুন। সেখান থেকে আপনার ফেসবুকে যান। এবার যে ছবিটি আপনি আপনার ওয়েবসাইটে রাখতে চান সেটিতে চেপে ধরুন। এবার Open Image দেখতে পাবেন। সেখানে ক্লিক করুন। এবার আপনার ইমেজটি সো করলে Address Bar থেকে পুরো লিংকটি কপি করে রাখুন। এবার যে জিপ ফাইলটি ডাউনলোড করেছেন সেখানে কোড 2 ওপেন করুন।
Img Url এ লিংকটি পেস্ট করুন। আপনার নাম সহ অন্যান্য তথ্যগুলো পরিবর্তন করুন। এবার পুরো কোডটি কপি করে আপনার ব্রাউজারের প্রথম ট্যাব এ গিয়ে বক্সে পেস্ট করুন। এবার সাবমিট এ ক্লিক করুন।
এখন আবার ডাউনলোড করা জিপ ফাইলটিতে ফিরে যান। কোড 1 খুলে পুরো কোডটি কপি করুন।
এবার ব্রাউজার থেকে Edit Site>Global Settings>Meta Head Tag> এ গিয়ে কোডটি পেস্ট করে সাবমিট করুন। কাজ প্রায় শেষ।
এবার ওই পেজ থেকেই Edit Site>Wml/Xhtml Codes> এ যান। জিপ ফাইলটি থেকে কোড3 খুলুন। আপনার নিজের মত সব ইনফরমেসন পরিবর্তন করে ফুল কোডটি কপি করুন। এবার ব্রাউজারে গিয়ে পেস্ট করুন। Code Shown এ At the end দিয়ে সাবমিট করুন। এবার শেষ কাজ। জিপ ফাইলে গিয়ে কোড4 খুলে ইনফরমেসন গুলো আপনার ফোন নাম্বার, ফেসবুক, ইমেইল আইডি দিয়ে পরিবর্তন করুন। কোডটি কপি করে Edit Site>Wml/Xhtml> এ গিয়ে At the end দিয়ে সাবমিট করুন।
এখন Edit Site>Global Settings>Others> এ যান। First Box আনমার্ক করে সাবমিট দিন। ওয়েবসাইট বানানো শেষ।

Professional Web Design শেখার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবসাইট এবং সফ্টওয়্যার

অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার
জন্য এবং একটিস্মার্ট আয় করার জন্য ওয়েব
ডিজাইন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বর্তমানে খুবই
ভালবিষয়। ডিজাইন এবং ডেভেলপকে অনেকে
একই মনে করে। এবং কেউ কেউ দুইটি আলাদা
বিষয় জানলেও একসাথে শেখার চেষ্টা করে।
ফলাফল সরূপ কোনটিই ভাল ভাবে শেখা হয়ে
ওঠেনা। তাই, আমি আপনাদের বলবো, প্রথমে
ওয়েব ডিজাইন ভালভাবে শিখুন,তারপর
ডেভেলপমেন্ট এ হাত দিন।একজন ভাল মানের
ডেভেলপার হতে হলে আপনাকে আগে ভাল
মানের ডিজাইনার হতে হবে।ওয়েব ডিজাইন
করার জন্য প্রথম আপনাকে যে ভাষাটি আয়ত্ত
করতে হবে, সেটি হোল HTML (Hypertext Markup
Language) । এটি কোন প্রোগ্রামিং
ল্যাংগুয়েজ নয়। এটি স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ।
অনেকেই প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ও
স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ এর পার্থক্য জানেন
না।প্রধান পার্থক্য হলো, প্রোগ্রামিং
ল্যাংগুয়েজ এ তৈরিকৃত আউটপুট নিজ থেকেই
সক্রিয় (Execute) হতে পারে।কিন্তু, স্ক্রিপ্টিং
ল্যাংগুয়েজ এ তৈরিকৃত আউটপুট নিজ থেকে
সক্রিয়(Execute) হতে পারেনা। আলাদা
কম্পাইলার সফটওয়্যার (যেমনঃব্রাউজার) এর
সাহায্য প্রয়োজন হয়।
নিচের ওয়েবসাইট গুলা থেকে আপনি
নিজেকে প্রফেশনাল ওয়েব ডিজাইনার
হিসেবে গড়ে তুলতে পারেনঃ-
Trickbd তে বেশি লিংক দিলে পোস্ট ব্লক হয় তাই . এর বদলে * দিলাম
www.w3schools.com
www*tutorialbd*com
www*techtunes*com*bd
www*tunerpage*com
www*rrfoundation*net
www*webcoachbd*com
দুটি গুরুত্বপূর্ণ সফ্টওয়্যার আছে যা আপনাকে Html,css,javascript শিখতে সাহায্য করবে।
১.Sololearn Sololearn দিয়ে প্লেস্টোরে সার্চ করলে অনেক এপস পাবেন আপনার যেটা প্রয়োজন সেটা নামিয়ে নিন অর্থাৎ Html,css,javascript যেটা শিখতে চান,এতে আছে প্রেকটিস করার সুবিধা
২.Learn html-css-javascript apk
Size=768.66 kb
Download: Click here http://tipsboy123.wap-ka.com/software/view/51405654

কম্পিউটার বন্ধ এবং খোলার সময় শব্দ বন্ধ করে দিন।

কম্পিউটার এর বন্ধ এবং খোলার শব্দ বন্ধ করে দিন
—————————————————
কম্পিউটার বন্ধ এবং খোলার শব্দ বন্ধ করতে নিচের program টি একটি নোটপ্যাড এ লিখুন এবং সেভ করুন pagol.vbs নামে
Option Explicit
Dim WSHShell, n, MyBox, p, itemtype, Title
Set WSHShell = WScript.CreateObject(“WScript.Shell”)
p = “HKEY_CURRENT_USER\Control Panel\Sound\”
p = p & “Beep”
itemtype = “REG_SZ”
n= “No”
WSHShell.RegWrite p, n, itemtype
Title = “System Beeps are now Disabled.” & vbCR
Title = Title & “You may need to Log off/Log on” & vbCR
MyBox = MsgBox(Title,4096,”Finished”)
এরপর সেভ করা হয়ে গেলে ফাইল টি ডাবল ক্লিক করুন। এরপর কম্পিউটার restrat করে দেখুন আপনার কম্পিউটার এ বন্ধ হতে শব্দ হয় কিনা!…….

কম্পিউটার হঠাৎ রিস্টার্টের কারণ সমূহ জেনে নিন

কম্পিউটার ব্যবহার করতে কে না ভালোবাসে।
ছোট-বড় সবাই কম্পিউটার ব্যবহার করে নানান কারণে। আমার মতে যারা কম্পিউটার ব্যবহার করেন তাদের মধ্যে শতকরা ৯৯.৯ মানুষ তাদের কম্পিউটারকে ভালোবাসেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে কম্পিউটার মাঝে মাঝে এমন সব আচার-আচরণ করে যেগুলো সত্যই আমাদের বিরক্তির কারণ হয়ে দাড়ায়।
তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি কারণ হচ্ছে কম্পিউটার হঠাৎ রির্স্টাট নেওয়া। মুলত এটি বিভিন্ন কারনে হয়ে থাকে। ইনসাআল্লাহ আজকেরএই পোষ্টে কম্পিউটার রিস্টার্ট এর কারণ সম্পর্কে আপনাদের কিছুটা জানানোর চেষ্টা করবো।কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ অতিরিক্ত তাপমাত্রা কম্পিউটার রিস্টার্টের একটি অন্যতম প্রধান কারণ।
এতে প্রসেসর তাপমাত্রা অপসারণ করতে পারে না। প্রসেসর একটা নির্দিষ্ট তাপমাত্রার পর তার স্বাভাবিক কার্যক্ষমতা বন্ধ করে দেয়। ফলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হয়।
তাই কম্পিউটারের আশপাশে পর্যাপ্ত খোলা জায়গা রাখা ভালো, যাতে গরম হাওয়া বের হয়ে যেতে পারে।RAM এর কারণেও কম্পিউটার রিস্টার্ট করতে পারে।
ধরুন যে RAM কম্পিউটারে লাগানো আছে তা আপনার মাদারবোর্ড সাপোর্ট করে না, স্পিড ম্যাচ হচ্ছে না কিংবা RAM এর চিপ নষ্ট থাকতে পারে। এসব কারণে কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।হার্ডডিস্কে ব্যাড সেক্টর পড়লে এবং সেখান থেকে ডাটা রিড করার চেষ্টা করলে কম্পিউটার রিস্টার্ট কিংবা হ্যাং হতে পারে।
এই সমস্যা সমাধানের জন্য স্ক্যানডিস্ক দিয়ে স্ক্যান করে ব্যাড সেক্টর ফিক্স করা যায়। হার্ডডিস্ক অতিরিক্ত গরম হয়ে গেলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
অনেক সময় হার্ডডিস্কে এরর থাকে।
mএটিও রিস্টার্টের একটা কারণ।ইউএসবি ডিভাইস কম্পিউটারে যুক্ত করলে কম্পিউটার রিস্টার্টহয়। তবে বেশিরভাগ সময় এই কাজ করার আগে অপারেটিং সিস্টেম অনুমতি চাইবে। তবে ওই ডিভাইসটি সমস্যাযুক্ত হলে কম্পিউটার বারবার রিস্টার্ট হবে।
বিভিন্ন কারণে অপারেটিং সিস্টেম ক্র্যাশ করে ফলে অপারেটিং সিস্টেম চালু হতে পারে না এবং নতুন করে চালু হওয়ার চেষ্টা করে। তাছাড়া কোনো জটিল সমস্যা হলেও অপারেটিং সিস্টেম রিস্টার্ট হতে পারে।বিভিন্ন হার্ডওয়্যার সঠিকভাবে কানেক্টেড না থাকলে বা লুস কানেক্টেড থাকলে কিংবা সমস্যাযুক্ত থাকলেও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।বিভিন্ন ভাইরাসের জন্যও কম্পিউটার রিস্টার্ট হতে পারে।
তাই ভালো একটা এন্টিভাইরাস ব্যবহার করা জরুরি।প্রয়োজনে কোন দক্ষ কম্পিউটার এক্সপার্ট এর কাছে আপনার কম্পিউটারটি নিয়ে যান।আশা করি আপনাদের বুঝতে কোন রকম অসুবিধা হয় নি।

ব্যালেন্স চেকঃ *২২২# ফ্রি মিনিটঃ *২২২*৩# বা *২২২*৪# মেগাবাইট চেকঃ *৮৪৪৪*৮৮# ইজি মেনুঃ *১৪০# হেল্প লাইনঃ ১২৩ বা ০১৮১৯-৪০০৪০০ বা আপনার সমস্যা লিখে ৮১২৩ তে পাঠান। কল ইনফু সেন্টারঃ ১২০০ বিভিন্ন প্যাকেজ সমন্ধে জানতেঃ *১৪০*২৪# নিজের নাম্বার জানতেঃ *১৪০*২*৪# এফএনএফ মেনুঃ *১৪০*৫# ইন্টারনেট কিনতেঃ *৮৪৪৪# বা *১৪০*৭# বা ৮৪৪৪ ব্যালেন্স ট্রান্সফারঃ মেসেজে গিয়ে টাকার পরিমান লিখে ১২১২০১৮xxxxxxxx এ পাঠান। আজকের অফার জানতেঃ *৯৯৯# বা *৯৯৯*১# বন্ধ সিমের আওতায় কিনা জানতেঃ মেসেজে গিয়ে A লিখে ৮০৫০ তে পাঠান। বর্তমান প্যাকেজ দেখতেঃ *১৪০*১৪# রবি রেডিওঃ ৮০৮০ রবি গুণগুণঃ *১১১# বা ১১১ কমপ্লেইন সেন্টারঃ ১৫৮ ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স আনতেঃ *৮৮১১*১# ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স বন্ধ করতেঃ ৮৮৮১১*২# সর্বশেষ রিচার্জ জানতেঃ *৭৭৭# রিফিল বা রিচার্জ করতেঃ *১১১*কার্ড নাম্বার#

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমচালিত কম্পিউটারে প্রায়ই দেখা যায়, সেটি বন্ধ করার সময় স্বাভাবিকের তুলনায় একটু যেন বেশি দেরি করছে। কখনো কখনো ব্যাপারটা আধা ঘণ্টা লেগে যায়। কম্পিউটার সিস্টেমের নেপথ্যে চলা অনেক ধরনের প্রক্রিয়া, হালনাগাদ ইনস্টল বা কাজ চলার কারণে এমনটা হতে পারে। আবার ভাইরাস বা ক্ষতিকর ম্যালওয়্যারের প্রভাবও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যে কারণেই হোক, এ ব্যাপারগুলো ব্যবহারকারীদের বেশ ধৈর্যচ্যুতি ঘটায়। কীভাবে এ সমস্যাব সমাধান করা যায়, তা থাকছে এখানে।
উইন্ডোজ কম্পিউটার বন্ধের আগে চলমান সব প্রক্রিয়া বা প্রসেস আগে বন্ধ করে নেয়। কোনো কারণে যদি সিস্টেম নিজে থেকে সেসব বন্ধ করতে না পারে, তাহলে কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করে ব্যবহারকারীর কাছে বার্তা পাঠায়। অপেক্ষার এ সময়টা নির্ধারিত হয় রেজিস্ট্রি সেটিংয়ের মাধ্যমে। তাই কিছু রেজিস্ট্রি সংকেত বদল করে সময়টা কমিয়ে আনা সম্ভব। এখানে বলে রাখা ভালো, যখন-তখন কম্পিউটারের এসব রেজিস্ট্রি পরিবর্তন করা বেশ ঝুঁকির ব্যাপার। তবে এখানে যেসব পদ্ধতি বলা হয়েছে সেগুলো নিরাপদ। সতর্কতা হিসেবে রেজিস্ট্রি কি পরিবর্তন করার আগে এর ব্যাকআপ নিয়ে রাখা ভালো।
কি-বোর্ডে Windows Key + R চেপে রান টুল চালু করুন। সেখানে regedit লিখে এন্টার করুন। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE/ SYSTEM/ CurrentControlSet/ Control পর্যন্ত গিয়ে WaitToKillServiceTimeout-এ মাউসের ডাবল ক্লিক করে খুলুন। এডিট স্ট্রিং উইন্ডো এলে সেখানে ভ্যালু ডেটার ঘরে 1000 লিখে ওকে করুন।
এখন আবার বাঁ পাশের HKEY_LOCAL_MACHINE/ SYSTEM/ CurrentControlSet/ Control/ Session Manager/ Memory Management-এ ক্লিক করে ডানের ClearPageFileAtShutdown কি ডাবল ক্লিক করুন। সেখানে ভ্যালু ডেটা 1 পরিবর্তন করে 0 বসিয়ে দিয়ে ওকে করুন। এরপর কম্পিউটার বন্ধের নির্দেশ দিয়ে দেখুন সেটা কতটা কাজ করছে।
আবার ন্যূনতম সময়ে কম্পিউটার বন্ধের কমান্ড লিখে শর্টকাটের মাধ্যমেও দ্রুত কম্পিউটার বন্ধ করা যায়। এ জন্য ডেস্কটপের খালি জায়গায় ডান ক্লিক করে New/ Shortcut নির্বাচন করুন। এখন শর্টকাট আইটেম নির্বাচন করার ঘরে লিখুন shutdown.exe -s -t 00 -f এবং নেক্সট চেপে ধাপটি শেষ করুন। এখন শাটডাউন নামে একটি শর্টকাট আইকন আসবে, সেটিতে ডাবল ক্লিক করলে মুহূর্তেই কম্পিউটার বন্ধ হয়ে যাবে।
সর্বশেষ যে পদ্ধতিটি আছে, সেটি খুব প্রয়োজন না হলে করার দরকার নেই। এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করতে কখনোই উৎসাহ দেওয়া হয় না। কম্পিউটার পাওয়ার বোতাম অর্থাৎ যেটিতে চাপ দিয়ে কম্পিউটার চালু করা হয়, সেটি কিছুক্ষণ ধরে টানা চেপে ধরে রাখলেই কম্পিউটার জোরপূর্বক বন্ধ হয়ে যাবে।

রবির সকল কোডসমুহ

ব্যালেন্স চেকঃ *২২২#
ফ্রি মিনিটঃ *২২২*৩# বা *২২২*৪#
মেগাবাইট চেকঃ *৮৪৪৪*৮৮#
ইজি মেনুঃ *১৪০#
হেল্প লাইনঃ ১২৩ বা ০১৮১৯-৪০০৪০০ বা আপনার সমস্যা লিখে ৮১২৩ তে পাঠান।
কল ইনফু সেন্টারঃ ১২০০
বিভিন্ন প্যাকেজ সমন্ধে জানতেঃ *১৪০*২৪#
নিজের নাম্বার জানতেঃ *১৪০*২*৪#
এফএনএফ মেনুঃ *১৪০*৫#
ইন্টারনেট কিনতেঃ *৮৪৪৪# বা *১৪০*৭# বা ৮৪৪৪
ব্যালেন্স ট্রান্সফারঃ মেসেজে গিয়ে টাকার
পরিমান লিখে ১২১২০১৮xxxxxxxx এ পাঠান।
আজকের অফার জানতেঃ *৯৯৯# বা *৯৯৯*১#
বন্ধ সিমের আওতায় কিনা জানতেঃ মেসেজে গিয়ে A লিখে ৮০৫০ তে পাঠান।
বর্তমান প্যাকেজ দেখতেঃ *১৪০*১৪#
রবি রেডিওঃ ৮০৮০
রবি গুণগুণঃ *১১১# বা ১১১
কমপ্লেইন সেন্টারঃ ১৫৮
ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স আনতেঃ *৮৮১১*১#
ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স বন্ধ করতেঃ ৮৮৮১১*২#
সর্বশেষ রিচার্জ জানতেঃ *৭৭৭#
রিফিল বা রিচার্জ করতেঃ *১১১*কার্ড নাম্বার#

তৈরী করুন Animated Funny video আপনার পছন্দের ছবি দিয়েই

কীভাবে আপনার পছন্দের ছবি দিয়ে Animated Funny video তৈরি করতে হয়।
প্রথমে আপনি নিচের লিংক থেকে Facejjang এপটি ডাউনলোড করে নিন।
Play store link: Download Now
https://play.google.com/store/apps/details?id=com.appster.facejjang&utm_source=www.apk4fun.com
Direct link : Download Now
http://ssbdtrick50.wapka.mobi/software/view/51868096
এখন আপনি ইন্টারনেট কানেক্ট দিয়ে এপটি অপেন করুন।

সাইটে এস, ই, ও কি? ও কেন করতে হয়? আমাদের দেশে প্রচলিত ভণ্ড দের থেকে সাবধান!

প্রাথমিক কথাঃ
অনেক কিছু দেখা , বুঝা ও শুনার পর আমি এই টিউন লিখছি, যা “দেখা , বুঝা ও শুনা” হয়েছে তাতে একটা কথাই মনে হয়েছে- “বাঙ্গালী বলে কথা”। কষ্ট লাগে যখন দেখি এস, ই, ও, এর নামে বিভিন্ন ব্লগ ও টিউনে পোস্ট ওকরে কোড দেয়, কিন্তু তাতে মানুষ নিজের সাইটের এড ও লিংক কৌশলে আপনার সাইটে দিয়ে দিচ্ছে বিশেষ কোড এর মাধ্যমে। যা ধরা যায়না।
আবার তারপরেও টাকা নেয় ২ হাজার ৫ হাজার যে যা পারে। তারপরেও সি,প্যানেল দেয়না, অর্থাৎ এইটা করতে যত যায়গায় একাউন্ট করা লাগে তার লগইন (পাসোয়ার্ড) দেয়না্ যাতে আবার তার কাছে যাওয়া লাগে। আর কোচিং এ ফুল পরিচয় সহ পড়ান হয় সেহেতু টাদের কাছে খরচ হবে ১৫-২০ হাজার টাকা। <> এটার নাম ট্যাগ, একটা অপেন একটা ক্লোজ, এভাবে পড়ান হয়।
যাহোক, আপনি যদি এটা জানেন, আর কাউকে করে দেন , ২০ হাজার না, ২ হাজার ও না, মাত্র ২০০-৩০০ টাকা দাবি করেন তাকে শিখানো কালীন নেট খরচ হিসেবে,
তবে সে দেখবেন আপনাকে ব্লক করে দেবে, কথা বলা অফ করে দেবে, অই যে বললাম, বাঙ্গালী বলে কথা। বাই দা ওয়ে , আসুন এস ই ও বিষয়ে কিছু জেনে নিইঃ
এস, ই, ও কি? ও কেন করাবেনঃ.
এস, ই, ও এর পুর্ণ রূপ হলো “সার্স ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন /Search Engine Optimization , ” যার অর্থঃ সন্ধান যন্ত্র নিখুতকরন। সার্স ইঞ্জিন কি? এটা হলো সা সব সাইট যেখানে মানুষ কিছু দরকারে সার্স করে ও অনেক কিছু পায়, পড়ে ও উপকার পায়। আপনি আপনার সাইট এস, ই, ও না করালে আপনার সাইটে লেখা বা কোন কিছু গুগল,ইয়াহু, বিং, সহ কোন সার্স ইঞ্জিনে খুঁজে পাবেনা, তারা পাবে অন্যের লেখা, আপনার টা নয়।
এস, ই, ও এর রাস্তা বা পথঃ.
চেষ্টা এর বিকল্প কিছুই নেই , অসম্ভব বলে কিছু নেই। ডাক্তারের কাছে কর্মকারের দা কাচি বানানো অসম্ভব, কর্মকারের দ্বারা অপারেশন করা অসম্ভব, কিন্তু কাজ টা যদি অসম্ভব হতো তবে ডাক্তার , বা কর্মকার বলে কিছু থাকতো না। তাই চেষ্টা করুন, গুগল প্লে স্টোরে ভালো এপ্স আছে, অনলাইনে অনেক লেখা পাওয়া যায়, শিখে ফেলুন , নিজের কাজ নিজে পারবেন, হা তবে কাউকে ফ্রি উপকার করতে যাবেন না। ২০ হাজার টাকার এস ই ও আপনি কাউকে ৭ দিনে ফ্রি শিখায়ে দিবেন, আর তার কাছে জিজ্ঞাসা করে দেখবেন, “কিভাবে ফেসবুক ফ্রেন্ড ডীলেট করবো” ঐ লোক বলবে ঃ হা আছে সিস্টেম” – হাহা। তখন বুঝবেন কাকে কি দিয়েছেন, আপনি যেন তার কাছে দুনিয়ার বোটা চেয়েছেন? তাই এরকম শুরু করছে। যাহোক আবার বলছি, দামি জিনিসের কাজ কাউকে ফ্রি তয়ে উপকার করবেন না, কোথাও লিখলেন কেউ পড়ে নিলো সেটা আলাদা।

আপনার ওয়েবসাইট কে হ্যাকিং থেকে বাচাতে দেখেনিন ওয়ার্ডপ্রেস এর ৭ টি প্রথমিক নিরাপত্তা

ভালোমানের ওয়েব হোস্টিং ব্যবহারঃ
অল্প খরচে অনেকেই নিন্মনামের কিংবা বেনামি ওয়েব হোস্টিং ব্যবহার করেন। এসব অনলাইন হোস্টিং সেবাদাতারা ওয়েবসাইট গুলোর ভালো নিরাপত্তা দিতে পারে না । দেখা যায় প্রায়ই এসব হোস্টিংয়ে থাকা ওয়েবসাইট হ্যাকিংয়ের শিকার হয় । তাই যেসব হোস্টিং সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান ভালো ও সাইটের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে তাদের সেবা নেওয়া উচিত।
আপডেটেড রাখুন ওয়ার্ডপ্রেসঃ
ওয়ার্ডপ্রেস বা WP তাদের বিভিন্ন ত্রুটি সমাধান ও নতুন ফিচার আনার মাধ্যমে নতুন আপডেট করে । ওয়ার্ডপ্রেস সাইটকে এসব আপডেট আসার পরই আপডেট করা নেয়া সাইটের জন্য উপকারি । পুরনো সংস্করণ গুলোর বিভিন্ন ভুল খুঁজে বের করে হ্যাকাররা তার অপব্যবহার করে । তাই নিয়মিত ওয়ার্ডপ্রেস আপডেট রাখতে অনেকাংশেই নিরাপদ থাকা যায়।
শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহারঃ
অনেকেই মনে রাখার প্রয়োজনে নাম, মোবাইল নাম্বার কিংবা জন্মতারিখ দিয়ে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করছেন অনেকেই । এগুলো আশলেই ঠিক নয়। হ্যাকাররা বিভিন্ন মাধ্যমে এসব তথ্য জেনে বা অনুমান করে আপনার ওয়েবসাইট হ্যাক করতে পারাটা অস্বাভাবিক কিছু না । এমন কিছু পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হবে যা আপনারও মনে রাখতে কষ্ট হয়। অক্ষর, সংখ্যা ও সাংকেতিক চিহ্ন দিয়ে পাসওয়ার্ড দেয়া ভালো এতে আপনার সাইটের নিরাপত্তা অনেকাংশেই নিশ্চিত হবে।
ইউজার নেইম হিসেবে ‘অ্যাডমিন’ ব্যবহার না করা
ওয়ার্ডপ্রেস ইন্সটল করার সময় ডিফল্ট নেইম হিসেবে Admin দেওয়া থাকে। অনেকেই এটি পরিবর্তন করেন না । তবে সাইটের নিরাপত্তায় Admin ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ হ্যাকাররা সাধারণত ডিফল্ট নেইম দিয়েই সাইট হ্যাকিংয়ের চেষ্টা করে। এক্ষেত্রে প্রথমে Admin দিয়ে লগইন করে নতুন একটি ইউজার নেইম তৈরি করতে হবে। নতুন ইউজার নেইমটিকে পূর্ণ অ্যাকসেস বা অ্যাডমিনিস্ট্রেশন দিতে হবে। এরপর নতুন ইউজার নেইম দিয়ে লগইন করে Admin ইউজারটি মুছে দিতে হবে।
বিনামূল্যের থিম ব্যবহার না করা
নতুন ওয়েবসাইট তৈরির ক্ষেত্রে অনেকেই বিনামূল্যের থিম ব্যবহার করেন। এসব থিমে অনেক ক্ষেত্রেই বাগ বা ব্যাক ডোর থাকে যেগুলো আপনার ওয়েবসাইটের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য চুরি করে নিতে পারে । অনেক সময় দেখা যায় ফ্রি থিমের ওয়েবসাইটগুলো রিডাইরেক্ট হয়ে অন্য ওয়েবসাইটে চলে যাচ্ছে। আবার কখনও কখনও সাইটের বিভিন্ন স্থানে উল্টা পাল্টা কোড কিংবা বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে। এসব ঝাক্কি ঝামেলা থেকে মুক্তি পেতে বিনামূল্যের থিম ব্যবহার না করাই ভালো। আর একেবারেই থিম কিনে ব্যবহার সম্ভব না হলে ওয়ার্ডপ্রেসের নিজস্ব থিম ব্যবহার করা যেতে পারে।
লগইন নিরাপদ রাখা
হ্যাকাররা যাতে ইউজার নেইম ও অনুমানের উপর ভিত্তি করে পাসওয়ার্ড দিয়ে বারবার লগইন করার চেষ্টা না করতে পারে তাই Limit Login Attempts প্লাগইন ব্যবহার করা যেতে পারে। এই প্লাগিনের মাধ্যমে কেউ ভুল পাসওয়ার্ড দিয়ে কয়েক বার লগইন করার চেষ্টা করার পর আইপি ব্লক হয়ে যাবে । ফলে কেউ একাধিকবার ভুল পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করার চেষ্টা করলে সে আর ঐ আইপি থেকে লগইন করতে পারবে না। এই লিংক থেকে প্লাগইনটি ব্যবহার করা যাবে।
নিরাপদ প্লাগইন ব্যবহার করা
বিভিন্ন ক্ষেত্রে দেখা জায় অনেকেই সুধুমাত্র একপেরিমেন্টের জন্য প্লাগইন পেলেই সাইটে ইনস্টল করেন ফেলেন । এটা একদমই ঠিক নয়। প্লাগইন ইনস্টল করার সময় অবশ্যই সেটি নিরাপদ কিনা, অফিসিয়াল প্লাগইন কিনা কিংবা ওয়ার্ডপ্রেসের প্লাগইন গ্যালারিতে আছে কিনা ইত্যাদি চেক করে নেয়াটা বাধ্যতামূলক । কারণ ফ্রি থিমের মতোই এসব প্লাগইনে অনেক সময় বাগ কিম্বা ব্যাক ডোর থাকে। যা আপনার ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা দুর্বল করতে পারে ।

ইন্টারনেটে পাসওয়ার্ড নিয়ে বিড়ম্বনায় পড়তে হয় । এত সব ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড মনে রাখা কঠিন। ভুলে গেলে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা আরেক ঝামেলা।তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এলাম পাসওয়ার্ড মনে রাখার এপ্স

ইন্টারনেটে পাসওয়ার্ড নিয়ে কম বিড়ম্বনায় পড়তে হয় না। এত সব ওয়েবসাইটের পাসওয়ার্ড মনে রাখা কঠিন। ভুলে গেলে পাসওয়ার্ড উদ্ধার করা আরেক ঝামেলা। এদিকে নিরাপত্তার স্বার্থেই সব ওয়েবসাইটে এক কিংবা সহজ কোনো পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে নিষেধ করেন বিশেষজ্ঞরা। তাহলে উপায় কী?
পাসওয়ার্ড ম্যানেজার সফটওয়্যার ব্যবহার করে সহজে এই সমস্যার সমাধান পাওয়া সম্ভব। এই সফটওয়্যারগুলো কম্পিউটার কিংবা মুঠোফোনে ইনস্টল করে নিলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট কিংবা অ্যাপে ব্যবহার করা পাসওয়ার্ড নিরাপদে সংরক্ষণ করা যায়। এতে বারবার পাসওয়ার্ড লেখা কিংবা মনে রাখার ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যারের মাস্টার পাসওয়ার্ড মনে রাখলেই হলো। সফটওয়্যারটি চালুর সময় একবার সে পাসওয়ার্ড দিতে হয়।
পাসওয়ার্ড ব্যবস্থাপনা সফটওয়্যার হিসেবে লাস্টপাস সবচেয়ে জনপ্রিয়, নির্ভরযোগ্যও। কম্পিউটারের জন্য সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিয়ে বিনা মূল্যে ব্যবহার করা গেলেও স্মার্টফোনে ব্যবহার করতে হলে নির্দিষ্ট ফি দিতে হতো। তবে নভেম্বর মাস থেকে লাস্টপাসের সব ধরনের সেবা বিনা মূল্যে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এতে কম্পিউটার হোক কিংবা স্মার্টফোন, যেকোনো একটি যন্ত্রে সংরক্ষণ করা পাসওয়ার্ড পাওয়া যাবে নিজের ব্যবহার করা সব যন্ত্রে।
লাস্টপাসের প্রিমিয়াম সংস্করণও রয়েছে। এতে অতিরিক্ত কিছু সুবিধা পাওয়া যাবে। প্রিমিয়াম সংস্করণে কোনো বিজ্ঞাপন দেখাবে না। তবে সেটির জন্য মাসে এক ডলার করে ব্যয় করতে হবে।
সফটওয়্যারটি কম্পিউটারের জন্য Download Here  https://goo.gl/ufd6Vfঠিকানায়, অ্যান্ড্রয়েডে Download Here  https://goo.gl/TMNc0j ঠিকানায় এবং আইওএস যন্ত্রে Download Here https://goo.gl/zKpSqt ওয়েব ঠিকানায় পাওয়া যাবে।